বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
প্রভু,
বলো বলো কবে।
পাঠ ও পাঠভেদ:
কোন্ খেলা যে খেলব কখন্ ভাবি বসে সেই কথাটাই-
তোমার আপন খেলার সাথি করো, তা হলে আর ভাবনা তো নাই ॥
শিশির-ভেজা সকালবেলা আজ কি তোমার ছুটির খেলা-
বর্ষণহীন মেঘের মেলা তার সনে মোর মনকে ভাসাই ॥
তোমার নিঠুর খেলা খেলবে যে দিন বাজবে সে দিন ভীষণ ভেরী-
ঘনাবে মেঘ, আঁধার হবে, কাঁদবে হাওয়া আকাশ ঘেরি।
সে দিন যেন তোমার ডাকে ঘরের বাঁধন আর না থাকে-
অকাতরে পরানটাকে
প্রলয়দোলায় দোলাতে চাই
॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপি MS. NO 021: পৃষ্ঠা: ৭৪ পৃষ্ঠায় এই গানটি পাওয়া যায়।[পাণ্ডুলিপি]
ক. গীতবিতানের
পূজা (উপ-বিভাগ
:
শেষ-৬)
পর্যায়ের ৫৮৯ সংখ্যক গান।
স্বরবিতান চতুঃষষ্টিতম (৬৪) খণ্ডের চতুর্থ গান। পৃষ্ঠা : ১৫-১৭।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি :
১. বিজলী পত্রিকা (আশ্বিন ১৩২৯ বঙ্গাব্দ)
২. প্রবাসী
(কার্তিক ১৩২৯ বঙ্গাব্দ)
৩. বিশ্বভারতী পত্রিকা (৪-৬
১৪০১)
গানটি রবীন্দ্রনাথের ৬১ বৎসর ৫ মাস বয়সে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।
গ. রচনাকাল ও স্থান : ৫ ভাদ্র ১৩২৯ বঙ্গাব্দ। শান্তিনিকেতন
রবীন্দ্রনাথের ৬১ বৎসর ৪ মাস বয়সের রচনা।
ঘ. প্রাসঙ্গিক
পাঠ :
ঙ.
স্বরলিপিকার : সুভাষ চৌধুরী [স্বরবিতান-৬৪]
চ. স্বরবিতান-৬৪-এ গৃহীত
গানটি স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ
নেই। উক্ত
স্বরলিপিতে ছন্দোবিভাজন
দেখানো হয়েছে, ৩।৩ ছন্দ ; অর্থাৎ
গানটি 'দাদরা'
তালে নিবদ্ধ। গানটি দ্রুত লয়ে গীত হয়ে থাকে- এই কারণে এই তালকে
'দ্রুত দাদরা' নামে অভিহিত করা হয়।
গ্রহস্বর-পা।
লয়-দ্রুত