বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:

শিরোনাম:
  প্রভু, বলো বলো কবে
পাঠ ও পাঠভেদ:

                           ৫৮৯

      কোন্ খেলা যে খেলব কখন্ ভাবি বসে সেই কথাটাই-

তোমার আপন খেলার সাথি করো, তা হলে আর ভাবনা তো নাই

     শিশির-ভেজা সকালবেলা আজ কি তোমার ছুটির খেলা-

     বর্ষণহীন মেঘের মেলা তার সনে মোর মনকে ভাসাই

তোমার নিঠুর খেলা খেলবে যে দিন বাজবে সে দিন ভীষণ ভেরী-

     ঘনাবে মেঘ, আঁধার হবে, কাঁদবে হাওয়া আকাশ ঘেরি।

     সে দিন যেন তোমার ডাকে  ঘরের বাঁধন আর না থাকে-

     অকাতরে পরানটাকে  প্রলয়দোলায় দোলাতে চাই
 

পাণ্ডুলিপির পাঠ: রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপি MS. NO 021: পৃষ্ঠা: ৭৪ পৃষ্ঠায় এই গানটি পাওয়া যায়।[পাণ্ডুলিপি]


ক. গীতবিতানের পূজা (
উপ-বিভাগ : শেষ-৬) পর্যায়ের ৫৮৯ সংখ্যক গান।

     স্বরবিতান  চতুঃষষ্টিতম (৬৪) খণ্ডের চতুর্থ গান। পৃষ্ঠা : ১৫-১৭।

 

খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি :

. বিজলী পত্রিকা (আশ্বিন ১৩২৯ বঙ্গাব্দ)

. প্রবাসী (কার্তিক ১৩২৯ বঙ্গাব্দ)
৩. বিশ্বভারতী পত্রিকা (৪-৬ ১৪০১)

 

      গানটি রবীন্দ্রনাথের ৬১ বৎসর ৫ মাস বয়সে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।

 

গ. রচনাকাল ও স্থান : ৫ ভাদ্র ১৩২৯ বঙ্গাব্দ। শান্তিনিকেতন

                         রবীন্দ্রনাথের ৬১ বৎসর ৪ মাস বয়সের রচনা।

 

ঘ. প্রাসঙ্গিক পাঠ :
 

ঙ. স্বরলিপিকার : সুভাষ চৌধুরী [স্বরবিতান-৬৪]
চ.
স্বরবিতান-৬৪-এ গৃহীত গানটি স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিতে ছন্দোবিভাজন দেখানো হয়েছে, ছন্দ ; অর্থা গানটি 'দাদরা' তালে নিবদ্ধ। গানটি দ্রুত লয়ে গীত হয়ে থাকে- এই কারণে এই তালকে 'দ্রুত দাদরা' নামে অভিহিত করা হয়।
গ্রহস্বর-পা। লয়-দ্রুত