১০৪
           তাল:
দাদরা

আমার     কালো মেয়ে পালিয়ে বেড়ায় কে দেবে তায় ধ’রে
তারে
      যেই ধরেছি মনে করি অমনি সে যায় স’রে॥

                         বনের ফাঁকে দেখা দিয়ে
                         চঞ্চলা মোর যায় পালিয়ে,
দেখি
      ফুল হয়ে মা’র নূপুরগুলি পথে আছে ঝ'রে॥

তার       কণ্ঠহারের মুক্তাগুলি আকাশ-আঙিনাতে
            তারা হয়ে ছড়িয়ে আছে দেখি আধেক রাতে।
                         কোন মায়াতে মহামায়ায়
                         রাখবো বেঁধে আমার হিয়ায়
            কাঁদলে যদি হয় দয়া তার
তাই কাঁদি প্রাণ ভরে॥

 

ভাবসন্ধান:

১. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:

২. রেকর্ড সূত্র : ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিল মাসে H.M.V. রেকর্ড কোম্পানি গানটি প্রথম রেকর্ড করে। রেকর্ড নং N. 9877. ।  শিল্পী ছিলেন কুমারী বিজনবালা ঘোষ (কালি)।  [শ্রবণ নমুনা]

৩. রচনাকাল : গানটির রচনাকাল সম্পর্কে জানা যায় না। ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিল মাসে H.M.V. রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশ হয়েছিল। সেই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৩৮ বৎসর।

৪. প্রাসঙ্গিক পাঠ : পাঠভেদ আছে।
১.
দেখি ফুল হ'য়ে মা’র মুকুলগুলি পথে আছে ঝ'রে॥ [রেকর্ড নং  N 9877]
  
দেখি ফুল হ'য়ে মা’র নূপুরগুলি পথে আছে ঝ'রে॥  [
নজরুল সঙ্গীত সমগ্র নজরুল ইন্সটিটিউট,
                                                                     মাঘ ১৪১৭/ফেব্রুয়ারি ২০১১]।
]
২. কোন মায়াতে মহামায়ায়
    রাখবো বেঁধে আমার হিয়ায়
    পালিয়ে যদি হয় দয়া তার
    তাই কাঁদি প্রাণ ভ'রে               [এই অংশ রেকর্ডে আছে, কিন্তু গ্রন্থগুলোতে নেই।]

. সুরকার:

. স্বরলিপিকার :

. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী :
রাগ:

তাল:

সুরের অঙ্গ:
পর্যায়: ভক্তিমূলক গান। শ্যামা-সঙ্গীত।
গ্রহস্বর: