১০৪
তাল:
দাদরা
আমার
কালো মেয়ে পালিয়ে বেড়ায়
কে দেবে তায় ধ’রে
তারে
যেই ধরেছি মনে করি অমনি সে যায় স’রে॥
বনের ফাঁকে দেখা দিয়ে
চঞ্চলা মোর যায় পালিয়ে,
দেখি
ফুল হয়ে মা’র নূপুরগুলি
পথে আছে ঝ'রে॥
তার
কণ্ঠহারের মুক্তাগুলি
আকাশ-আঙিনাতে
তারা হয়ে ছড়িয়ে আছে
দেখি আধেক রাতে।
কোন মায়াতে মহামায়ায়
রাখবো বেঁধে আমার হিয়ায়
কাঁদলে যদি হয় দয়া তার
তাই কাঁদি প্রাণ ভরে॥
ভাবসন্ধান:
১. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ, ১০৪ সংখ্যক গান (নজরুল ইনস্টিটিউট, মাঘ ১৪১৭। ফেব্রুয়ারি ২০১১)। পৃষ্ঠা: ৩৩।
নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি, একবিংশ খণ্ড, ৪ সংখ্যক গান (নজরুল ইন্সটিটিউট, ভাদ্র ১৪০৭। সেপ্টেম্বর ২০০০)। পৃষ্ঠা: ৪০-৪৩।
নজরুল স্বরলিপি, ত্রয়োদশ খণ্ড, ১৩ সংখ্যক গান (হরফ প্রকাশনী, জানুয়ারি ২০০৫)। পৃষ্ঠা: ২৯-৩০।
নজরুল-গীতি, অখণ্ড। ভক্তিগীতি, ১২০৯ সংখ্যক গান (হরফ প্রকাশনী, ২৩ জানুয়ারি ২০০৪)। পৃষ্ঠা: ৩১১।
২. রেকর্ড সূত্র : ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিল মাসে H.M.V. রেকর্ড কোম্পানি গানটি প্রথম রেকর্ড করে। রেকর্ড নং N. 9877. । শিল্পী ছিলেন কুমারী বিজনবালা ঘোষ (কালি)। [শ্রবণ নমুনা]
৩. রচনাকাল : গানটির রচনাকাল সম্পর্কে জানা যায় না। ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিল মাসে H.M.V. রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশ হয়েছিল। সেই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৩৮ বৎসর।
৪.
প্রাসঙ্গিক পাঠ : পাঠভেদ আছে।
১.
দেখি
ফুল হ'য়ে
মা’র মুকুলগুলি
পথে আছে ঝ'রে॥
[রেকর্ড নং
N 9877]
দেখি ফুল
হ'য়ে
মা’র নূপুরগুলি
পথে আছে ঝ'রে॥
[নজরুল সঙ্গীত সমগ্র
নজরুল ইন্সটিটিউট,
মাঘ ১৪১৭/ফেব্রুয়ারি ২০১১]।
]
২. কোন মায়াতে মহামায়ায়
রাখবো বেঁধে আমার হিয়ায়
পালিয়ে যদি হয় দয়া তার
তাই কাঁদি প্রাণ ভ'রে
[এই অংশ রেকর্ডে আছে, কিন্তু গ্রন্থগুলোতে নেই।]
৫. সুরকার:
কমল দাশগুপ্ত। [নজরুল স্বরলিপি, ত্রয়োদশ খণ্ড, ১৩ সংখ্যক গান (হরফ প্রকাশনী, জানুয়ারি ২০০৫)। পৃষ্ঠা: ২৯-৩০]।
কাজি নজরুল ইসলাম। [একশো গানের নজরুল স্বরলিপি, সপ্তম খণ্ড, ২৬ সংখ্যক গান (হরফ প্রকাশনী, পৌষ ১৪০৬। জানুয়ারি ২০০০)। পৃষ্ঠা: ৫৯-৬০]।
৬. স্বরলিপিকার :
সেলিনা হোসেন। [নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি, একবিংশ খণ্ড, ৪ সংখ্যক গান (নজরুল ইন্সটিটিউট, ভাদ্র ১৪০৭। সেপ্টেম্বর ২০০০)। পৃষ্ঠা: ৪০-৪৩]।
মনোরঞ্জন সেন। [একশো গানের নজরুল স্বরলিপি, সপ্তম খণ্ড, ২৬ সংখ্যক গান (হরফ প্রকাশনী, পৌষ ১৪০৬। জানুয়ারি ২০০০)। পৃষ্ঠা: ৫৯-৬০]।
শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। [নজরুল স্বরলিপি, ত্রয়োদশ খণ্ড, ১৩ সংখ্যক গান (হরফ প্রকাশনী, জানুয়ারি ২০০৫)। পৃষ্ঠা: ২৯-৩০]।
৭.
সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী :
রাগ:
ভীমপলশ্রী। [একশো গানের নজরুল স্বরলিপি, সপ্তম খণ্ড, ২৬ সংখ্যক গান (হরফ প্রকাশনী, পৌষ ১৪০৬। জানুয়ারি ২০০০)। পৃষ্ঠা: ৫৯-৬০]।
তাল:
দাদ্রা। [নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি, একবিংশ খণ্ড, ৪ সংখ্যক গান (নজরুল ইন্সটিটিউট, ভাদ্র ১৪০৭। সেপ্টেম্বর ২০০০)। পৃষ্ঠা: ৪০-৪৩]।
কাহারবা। [একশো গানের নজরুল স্বরলিপি, সপ্তম খণ্ড, ২৬ সংখ্যক গান (হরফ প্রকাশনী, পৌষ ১৪০৬। জানুয়ারি ২০০০)। পৃষ্ঠা: ৫৯-৬০]।
দাদ্রা। [নজরুল স্বরলিপি, ত্রয়োদশ খণ্ড, ১৩ সংখ্যক গান (হরফ প্রকাশনী, জানুয়ারি ২০০৫)। পৃষ্ঠা: ২৯-৩০]।
সুরের
অঙ্গ:
পর্যায়: ভক্তিমূলক গান। শ্যামা-সঙ্গীত।
গ্রহস্বর:
মজ্ঞা। [নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি, একবিংশ খণ্ড, ৪ সংখ্যক গান (নজরুল ইন্সটিটিউট, ভাদ্র ১৪০৭। সেপ্টেম্বর ২০০০)। পৃষ্ঠা: ৪০-৪৩]।
জ্ঞা। [একশো গানের নজরুল স্বরলিপি, সপ্তম খণ্ড, ২৬ সংখ্যক গান (হরফ প্রকাশনী, পৌষ ১৪০৬। জানুয়ারি ২০০০)। পৃষ্ঠা: ৫৯-৬০]।
জ্ঞা। [নজরুল স্বরলিপি, ত্রয়োদশ খণ্ড, ১৩ সংখ্যক গান (হরফ প্রকাশনী, জানুয়ারি ২০০৫)। পৃষ্ঠা: ২৯-৩০]।