১০৭
                        তাল: দাদরা
আমার ভুবন কান পেতে রয় প্রিয়তম তব লাগিয়া
দীপ নিভে যায়, সকলে ঘুমায় মোর আঁখি রহে জাগিয়া॥
            তারারে শুধাই, 'কত দেরী আর
            কখন আসিবে বিরহী আমার ?'
ওরা বলে, 'হের পথ চেয়ে তার নয়ন উঠেছে রাঙিয়া'॥
আসিতেছে সে কি মোর অভিসারে কাঁদিয়া শুধাই চাঁদে
মোর মুখ পানে চেয়ে চেয়ে চাঁদ নীরবে শুধু কাঁদে।
            ফাগুন বাতাস করে হায় হায়
            বলে, বিরহিনী তোর নিশি যে পোহায়
ফুল বলে, 'আর জাগিতে নারি গো ঘুমে আঁখি আসে ভাঙিয়া'॥

১. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:

২. রেকর্ড সূত্র: ১৯৪৫ খ্রিষ্টাব্দের জুন মাসে এইচ.এম.ভি. রেকর্ড কোম্পানি থেকে প্রথম গানটির রেকর্ড প্রকাশিত হয়। শিল্পী ছিলেন কুমারী যূথিকা রায় (রেণু)। রেকর্ড  নং- এন ২৭৫২৩।

৩. রচনাকাল: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৪৫ খ্রিষ্টাব্দের জুন মাসে এইচ.এম.ভি. রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। চুক্তিপত্র অনু্সারে, ১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দের ৬ জুলাই তারিখে রেকর্ড কোম্পানীর সঙ্গে কবির চুক্তিপত্র হয়। এই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৪৩ বৎসর।

৪. প্রাসঙ্গিক পাঠ:
১৯৪৫ খ্রিষ্টাব্দের জুন মাসে এইচ.এম.ভি. রেকর্ড কোম্পানি থেকে প্রথম গানটির রেকর্ড প্রকাশিত হয়। শিল্পী ছিলেন কুমারী যূথিকা রায়। রেকর্ড  নং- এন ২৭৫২৩। সুর করেছিলেন কমল দাশগুপ্ত।
উল্লেখ্য, চুক্তিপত্র অনু্সারে, ১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দের ৬ জুলাই তারিখে রেকর্ড কোম্পানীর সঙ্গে কবির চুক্তিপত্র হয়।
    
[সুত্র: নজরুল সঙ্গীত নির্দেশিকা। ব্রহ্মমোহন ঠাকুর। ১৭৭ সংখ্যক গান (নজরুল ইন্সটিটিউট, জ্যৈষ্ঠ ১৪১৬। মে ২০০৯)। পৃষ্ঠা: ৪৫]।
                  
                      
৫. সুরকার: কমল দাশগুপ্ত ।

৬. স্বরলিপিকার:

৭. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
রাগ: গানটির কোথাও কোন রাগের উল্লেখ নেই।
তাল:  দাদরা।
সুরের অঙ্গ:
পর্যায়: প্রেম।
৮.গ্রহস্বর: