১. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ, ১১৪ সংখ্যক গান (নজরুল ইনস্টিটিউট, মাঘ ১৪১৭। ফেব্রুয়ারি ২০১১)। পৃষ্ঠা: ৩৭।
শ্রেষ্ঠ নজরুল স্বরলিপি, ১০২ সংখ্যক গান (হরফ প্রকাশনী, ২৪ সেপ্টেম্বর ১৯৯৯)। পৃষ্ঠা: ২৫২-২৫৪।
সুনির্বাচিত নজরুল গীতির স্বরলিপি, দ্বিতীয় খণ্ড, ১ম গান (সাহিত্যম। আগষ্ট ১৯৭৬)। পৃষ্ঠা: ১১-১৩।
একশো গানের নজরুল স্বরলিপি, ষষ্ঠ খণ্ড, ১০২ সংখ্যক গান (হরফ প্রকাশনী, মে ১৯৮৯)। পৃষ্ঠা: ২৫২-২৫৪।
২. রেকর্ড সূত্র: ব্রহ্মমোহন ঠাকুর রচিত
নজরুল সঙ্গীত নির্দেশিকা (নজরুল ইন্সটিটিউট, জ্যৈষ্ঠ
১৪১৬। মে ২০০৯) নামক গ্রন্থের ২৩৫ সংখ্যক গান।
পৃষ্ঠা: ৬১ -এ এই গানটির ২টি রেকর্ডের উল্লেখ পাওয়া যায়। এগুলো হলো--
১. ১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দের জুলাই মাসে এইচ.এম.ভি. রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটির
প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত হয়। শিল্পী ছিলেন চিত্ত রায়। রেকর্ড নং- এন ২৭২৯২।
রেকর্ড লেবেলে সুর-নজরুল ইসলাম। রেকর্ড বুলেটিনে সুর-শিল্পী (চিত্ত রায়)।
২. ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিল মাসে এইচ.এম.ভি. রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটির
দ্বিতীয় রেকর্ড প্রকাশিত হয়। শিল্পী ছিলেন ইলা ঘোষ। রেকর্ড নং- এন ২৭৮১৩।
রেকর্ড লেবেলে সুর-নজরুল ইসলাম। রেকর্ড বুলেটিনে সুর-ধীরেন দাস।
৩. রচনাকাল: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায় না। ১৯৪২
খ্রিষ্টাব্দের জুলাই মাসে এইচ.এম.ভি রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটির প্রথম রেকর্ড
প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৪৩ বৎসর।
৪. প্রাসঙ্গিক পাঠ: এটি একটি রাগপ্রধান গান।
৫. সুরকার:
৬. স্বরলিপিকার:
নিতাই ঘটক। [শ্রেষ্ঠ নজরুল স্বরলিপি, ১০২ সংখ্যক গান (হরফ প্রকাশনী, ২৪ সেপ্টেম্বর ১৯৯৯)। পৃষ্ঠা: ২৫২-২৫৪]।
কাজী অনিরুদ্ধ। [সুনির্বাচিত নজরুল গীতির স্বরলিপি, দ্বিতীয় খণ্ড, ১ম গান (সাহিত্যম। আগষ্ট ১৯৭৬)।পৃষ্ঠা: ১১-১৩]।
নিতাই ঘটক। [একশো গানের নজরুল স্বরলিপি, ষষ্ঠ খণ্ড, ১০২ সংখ্যক গান (হরফ প্রকাশনী, মে ১৯৮৯)। পৃষ্ঠা: ২৫২-২৫৪]।
৭. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
রাগ:
তাল:
দাদ্রা।
সুরের অঙ্গ: রাগপ্রধান।
পর্যায়: প্রেম (বিরহ)।
গ্রহস্বর:
সা।
___________________________________________________________________