এসেছি তব দ্বারে ভক্ত-শূন্য প্রাণে।
করুণাময় প্রভু! কর হে পূর্ণ দান॥
শক্তি বিহীন করে ধরেছি নিশান তব
বহিতে পারি যেন দিও সে-গৌরব,
দিবাকর কর সম ছড়ায়ে অভিনব
অস্তে যাই যেন জীবন-বিহানে॥
সাঁঝের আকাশে পূর্ণিমা চাঁদ সম
রাঙায়ো আঁধার হৃদি-প্রেমের জোছনা বানে॥
ভাবসন্ধান:
১. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
২. রেকর্ড সূত্র : ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দের জুন মাসে H.M.V রেকর্ড কোম্পানি গানটি প্রথম রেকর্ড করে । গানটির শিল্পী ছিলেন গণি মিঞা (ধীরেন দাস)। অর্থাৎ, শিল্পী গণিমিঞা ছদ্ম নামে গানটি রেকর্ড করেছিলেন। রেকর্ড নম্বর: এন ৭২৪৪। সূত্র: রেকর্ড বুলেটিন।
৩.
রচনাকাল :
গানটির রচনাকাল সম্পর্কে জানা যায় না।
গানটি নজরুল ইসলামের ৪১ বৎসর বয়সে প্রকাশিত হয়েছিল।
৪.
প্রাসঙ্গিক পাঠ :
৫.
সুরকার: ধীরেন
দাস।
৬.
স্বরলিপিকার
:
সুধীন দাশ। [নজরুল-সঙ্গীত
স্বরলিপি, আটাশতম খণ্ড, ৭ সংখ্যক
গান (নজরুল ইন্সটিটিউট, আষাঢ় ১৪১৩। জুলাই ২০০৬)।
পৃষ্ঠা: ২০-২১]।
৭.
সঙ্গীত
বিষয়ক তথ্যাবলী: ১৯৩৪
খ্রিষ্টাব্দের জুন মাসে
H.M.V
রেকর্ড কোম্পানি এই গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত হয়। রেকর্ড
লেবেলে রাগও তালের নাম ছিল
মালগুঞ্জ-ত্রিতাল।
নজরুল সঙ্গীত
স্বরলিপি, আটাশতম খণ্ডে গৃহীত স্বরলিপির সাথে রাগের উল্লেখ নেই, আর গানটি ৪।৪
মাত্রা ছন্দে কাহারবা তালে নিবদ্ধ।
পর্যায়: ইসলামী গান।
গ্রহস্বর: সা।