১২০০
রাগ: মালগুঞ্জ। তাল: ত্রিতাল।

এসেছি তব দ্বারে ভক্ত-শূন্য প্রাণে।
করুণাময় প্রভু! কর হে পূর্ণ দান

শক্‌তি বিহীন করে ধরেছি নিশান তব
বহিতে পারি যেন দিও সে-গৌরব,
দিবাকর কর সম ছড়ায়ে অভিনব
অস্তে যাই যেন জীবন-বিহানে॥
সাঁঝের আকাশে পূর্ণিমা চাঁদ সম
রাঙায়ো আঁধার হৃদি-প্রেমের জোছনা বানে॥

ভাবসন্ধান:

১. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:

২. রেকর্ড সূত্ :  ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দের জুন মাসে H.M.V রেকর্ড কোম্পানি গানটি প্রথম রেকর্ড করে । গানটির শিল্পী ছিলেন গণি মিঞা (ধীরেন দাস)। অর্থাৎ, শিল্পী গণিমিঞা ছদ্ম নামে গানটি রেকর্ড করেছিলেন। রেকর্ড নম্বর: এন ৭২৪৪। সূত্র: রেকর্ড বুলেটিন।

৩. রচনাকাল : গানটির রচনাকাল সম্পর্কে জানা যায় না।
          গানটি নজরুল ইসলামের ৪১ বৎসর বয়সে প্রকাশিত হয়েছিল।


৪. প্রাসঙ্গিক পাঠ : 

৫. সুরকার: ধীরেন দাস।
 

৬. স্বরলিপিকা : সুধীন দাশ। [নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি, আটাশতম খণ্ড, সংখ্যক গান (নজরুল ইন্সটিটিউট, আষাঢ় ১৪১৩। জুলাই ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ২০-২১]।

৭. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবল: ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দের জুন মাসে H.M.V রেকর্ড কোম্পানি এই গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত হয়। রেকর্ড লেবেলে রাগও তালের নাম ছিল মালগুঞ্জ-ত্রিতাল। নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি, আটাশতম খণ্ডে গৃহীত স্বরলিপির সাথে রাগের উল্লেখ নেই, আর গানটি ৪।৪ মাত্রা ছন্দে কাহারবা তালে নিবদ্ধ।
পর্যায়: ইসলামী গান।
গ্রহস্বর: সা।