১২২
                           তাল : কহার্‌বা  

                 আর্শিতে তোর নিজের রূপই দেখিস চেয়ে' চেয়ে'
                 আমায়  চেয়ে দেখিস না তাই রূপ-গরবী মেয়ে।
                                              ওলো রূপ-গরবী মেয়ে

                              নাইতে গিয়ে নদীর জলে
                           দেরি করিস নানান্ ছলে
ওরে           ভাবিস তোরে দেখতে কখন আস্‌বে জোয়ার ধেয়ে

                   চাঁদের সাথে মিলিয়ে দেখিস্ চাঁদপানা মুখ তোর
                ভাবিস্ তুই-ই আসল শশী চাঁদ যেন চকোর
                                             ওলো চাঁদ যেন চকোর।

                          বনের পথে আনমনে
                          দাঁড়িয়ে থাকিস্ অকারণে
ওরে          ভাবিস্ তোরে দেখেই বুঝি বিহগ ওঠে গেয়ে'।           

১. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ (নজরুল ইন্সটিটিউট, মাঘ, ১৪১৭ /  ফেব্রুয়ারী,২০১১) নামক গ্রন্থের ১২২ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ৩৯
                             নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি সপ্তম খণ্ড(নজরুল ইন্সটিটিউট, ফাল্গুন,১৪০৩/ মার্চ,১৯৯৭ )নামক গ্রন্থের ৪ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা:৪৪-৪৭।
                            গানের মালা।

২. রেকর্ড সূত্র: ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের  নভেম্বর মাসে টুইন থেকে এই গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত হয়।রেকর্ড নম্বর ছিল F.T-12152 শিল্পী:সিদ্ধেশ্বর মুখোপাধ্যায়।
                      
৩. রচনাকাল:  প্রকাশকালের সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৩৮ বৎসর।

৪. প্রাসঙ্গিক পাঠ: 
                  
                      
৫. সুরকার: কাজী নজরুল ইসলাম ।

৬. স্বরলিপিকার: সুধীন দাশ। নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি সপ্তম খণ্ড(নজরুল ইন্সটিটিউট, ফাল্গুন,১৪০৩/ মার্চ,১৯৯৭ )  

৭. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
    গ্রহস্বর :
   গা ।
    পর্যায় : ভাটিয়ালী।
    তাল : কাহার্‌বা ।