১৩২
ঐ       জলকে চলে লো কার ঝিয়ারি।
রূপ     চাপে না তার নীল শাড়ি॥
          এমন মিঠি বিজলি দিঠি শেখালে তায় কে গো?
রূপে    ডুবু ডুবু রবির রঙ-ভরা ছবির, ছোঁয়াচ লেগেছে গো।
           মন মানে না, আর কি করি!
                        চলে পিছনে ছুটে' তারি॥
নাচে     বুলবুলি ফিঙে         ঢেউয়ে নাচে ডিঙে
                         মাঠে নাচে খঞ্জন;
তার      দু'টি আঁখি-তারা        নেচে হতো সারা-
                        দেখেছে বলো কোন জন?
আঁখি     নিল যে মোর মন্‌‌ কাড়ি'-
                       ঘরে থাকিতে আর নারি লো॥
            গোলাপ বেলী যুঁই-চামেলী - কোন্ ফুল তারি তুল্ গো
তার       যৌবন-নদী বয় নিরবধি ভাসায়ে দু'কূল গো
নিল       ভাসায়ে প্রাণ আমারি
                           রূপে দু'কুল-ছাপা গাঙ্ তারি॥

১. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:

২. রেকর্ড সূত্র: ১৯৩৩ খ্রিষ্টাব্দের ১ আগষ্ট তারিখে পাওয়া চুক্তিপত্র অনুসার জানা যায়,  এইচ.এম.ভি রেকর্ড কোম্পানি থেকে প্রথম গানটির রেকর্ড প্রকাশিত হয়। সময়: জানুয়ারি, ১৯৩৩ খ্রিষ্টাব্দ।  শিল্পী ছিলেন ইন্দুবালা। রেকর্ড  নং- পি ১১৭৬০।
                      
৩. রচনাকাল: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায় না। ১৯৩৩ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারি মাসে গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৩৪ বৎসর।

৪. প্রাসঙ্গিক পাঠ: 
পাঠভেদ আছে।

৫. সুরকার: 

৬. স্বরলিপিকার: 

৭. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী: কোনো স্বরলিপির সাথে রাগের উল্লেখ নেই।
তাল: কাহারবা
অঙ্গ:
গজল
পর্যায়:
প্রেম
গ্রহস্বর: সা।