১৩৪
করুণ কেন অরুণ আঁখি দাও গো সাকি দাও শারাব
হায় সাকি এ আঙ্গুরী খুন নয় ও হিয়ার খুন-খারাব॥
আর সহে না দিল্ নিয়ে এই দিল্-দরদির দিল্লাগী,
তাইতে চালাই নীল পিয়ালায় লাল শিরাজি বে-হিসাব॥
হারাম কি এই রঙীন পানি আর হালাল এই জল চোখের?
নরক আমার হউক মঞ্জুর বিদায় বন্ধু! লও আদাব॥
দেখ্ রে কবি, প্রিয়ার ছবি এই শারাবের আর্শিতে,
লাল গেলাসের কাঁচ্-মহলার পার হ'তে তার শোন্ জবাব্॥
১.
প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
২. রেকর্ড সূত্র:
১৯৩১ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারি মাসে এইচ.এম.ভি রেকর্ড কোম্পানি থেকে প্রথম গানটির রেকর্ড প্রকাশিত হয়। শিল্পী ছিলেন
কে. মল্লিক। রেকর্ড নং- পি ১১৬৮৭।
৩. রচনাকাল:
গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায় না। ১৯৩১ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারি
মাসে গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৩২ বৎসর।
৪. প্রাসঙ্গিক পাঠ: ১৯৩১
খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারি মাসে এইচ.এম.ভি রেকর্ড কোম্পানি থেকে প্রথম গানটির রেকর্ড প্রকাশিত হয়। শিল্পী ছিলেন
কে. মল্লিক। রেকর্ড নং- পি ১১৬৮৭। গানটির সুর করেছিলেন কাজী নজরুল।
৫. সুরকার: কাজী নজরুল।
৬. স্বরলিপিকার:
নলিনীকান্ত সরকার [সুর মুকু্র (ডি. এম. লাইব্রেরী জুলাই ১৯৯২)]।
এস. এম. আহসান মুর্শেদ [নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি, ত্রিশতম খণ্ড (নজরুল ইন্সটিটিউট, ভাদ্র ১৪১৩/আগস্ট ২০০৬)।
৭. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
রাগ: সিন্ধু। নলিনীকান্ত সরকার [সুর মুকু্র (ডি. এম. লাইব্রেরী, জুলাই ১৯৯২)]।
তাল:
কাহার্বা [নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ (নজরুল ইনস্টিটিউট, মাঘ ১৪১৭, ফেব্রুয়ারি ২০১১)। ১৩৪তম গান]।
কাওয়ালী [সুর মুকু্র (ডি. এম. লাইব্রেরী, জুলাই ১৯৯২)]।
সুরের
অঙ্গ: গজল।
পর্যায়:
গ্রহস্বর: না।