১৩৬
খেলে চঞ্চলা বরষা-বালিকা
মেঘের এলোকেশ ওড়ে পুবালি বায়
দোলে গলায় বলাকার মালিকা॥
চপল বিদ্যুতে হেরি'  সে চপলার
ঝিলিক হানে কণ্ঠের মণিহার,
নীল আঁচল হতে তৃষিত ধরার পথে
ছুঁড়ে ফেলে মুঠি মুঠি বৃষ্টি শেফালিকা॥
কেয়া পাতার তরী ভাসায় কমল-ঝিলে
তরু-লতার শাখা সাজায় হরিৎ নীলে।
ছিটিয়ে মেঠো জল খেলে সে অবিরল
কাজ্‌লা দীঘির জলে ঢেউ তোলে
আন্‌মনে ভাসায় পদ্ম-পাতার থালিকা॥

১. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:

২. রেকর্ড সূত্র: ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের আগষ্ট মাসে এইচ.এম.ভি রেকর্ড কোম্পানি থেকে প্রথম গানটির রেকর্ড প্রকাশিত হয়। শিল্পী ছিলেন কুমারী পারুল সেন। রেকর্ড  নং- এন ৯৯৩৫। সুত্র: রেকর্ড বুলেটিন।
                      
৩. রচনাকাল: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায় না। ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের আগষ্ট মাসে গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৩৮ বৎসর।

৪. প্রাসঙ্গিক পাঠ: 

৫. সুরকার: কাজী নজরুল ইসলাম [নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি, অষ্টাদশ খণ্ড (নজরুল ইন্সটিটিউট, জ্যৈষ্ঠ ১৪০৬/মে ১৯৯৯)]।

৬. স্বরলিপিকার: 

৭. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী: 
তাল
: কাহার্‌বা।
সুরের অঙ্গ:
পর্যায়:
ঋতু (বর্ষা)।
গ্রহস্বর: পমা।