১৩৭
                তাল: কাহার্‌বা

      ব্যথিত প্রাণে দানো শান্তি, চিরন্তন, ধ্রুব-জ্যোতি।
      দুখ-তাপ-পীড়িত-শোকার্ত এই চিত যাচে তব সান্ত্বনা ত্রিভুবন-পতি॥
      বেদনা যাতনা ক্লেশ মুক্ত কর, বিপদ নিবার, সব বিঘ্ন হর,
      আঁধার পথে তুমি হাত ধরো, প্রভু অগতির গতি॥
      সকল গ্লানি হতে হে নাথ বাঁচাও, চিত্তে অটল প্রসন্নতা দাও
যেন সুখে ও দুখে সদানন্দে থাকি, অবিচল থাকে যেন তব পদে মতি॥

ভাবসন্ধান:

১. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:

 

২. রেকর্ড সূত্র: ১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দের অক্টোবর মাসে এইচ.এম.ভি রেকর্ড কোম্পানি থেকে প্রথম গানটির রেকর্ড প্রকাশিত হয়। শিল্পী ছিলেন কুমারী পারুল সেন। সহ-সঙ্গীত: রঞ্জিৎ রায়। রেকর্ড  নং- এন ৯৭৮৯। H.M.V. N 9789. সুত্র: রেকর্ড বুলেটিন।
                      
৩. রচনাকাল: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায় না। ১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দের অক্টোবর মাসে গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৩৭ বৎসর।

৪. প্রাসঙ্গিক পাঠ: 
(ব্যথিত বুকে দানো শান্তি)
       
বি.দ্র.: হরফ থেকে প্রকাশিত নজরুল স্বরলিপি অষ্টম খণ্ডে সুরটি অশুদ্ধ। সুত্র: নজরুল সঙ্গীত নির্দেশিকা। ব্রহ্মমোহন ঠাকুর। ১৯৪৭ সংখ্যক গান (নজরুল ইন্সটিটিউট, জ্যৈষ্ঠ ১৪১৬। মে ২০০৯)। পৃষ্ঠা: ৫৪৫।

৫. সুরকার: কাজী নজরুল ইসলাম [নজরুল-স্বরলিপি, অষ্টম খণ্ড, ৭৬ সংখ্যক গান (হরফ প্রকাশনী, জুলাই ১৯৯৩)। পৃষ্ঠা: ২০৩-২০৪]।

৬. স্বরলিপিকার: 

৭. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী: 
রাগ:

তাল:


সুরের অঙ্গ:
পর্যায়:
ভক্তিগীতি। ভজন। [নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি, দশম খণ্ড, ১৯ সংখ্যক গান (নজরুল ইন্সটিটিউট, আষাঢ় ১৪০৪। জুন ১৯৯৭)। পৃষ্ঠা: ৫৯-৬১]।
গ্রহস্বর: সা।