১৩৮
তাল: দ্রুত-দাদ্রা
গেরুয়া-রঙ মেঠো পথে বাঁশরি বাজিয়ে কে যায়।
সুরের নেশায় নুয়ে প'ড়ে ভুঁই-কদম তার পায়ে জড়ায়।
আহা ভূঁই-কদম তার পায়ে জড়ায়॥
সুর শুনে তার সাঁঝের ঠোঁটে,
বাঁকা শশীর হাসি ফোটে,
গো-পথ বেয়ে ধেনু ছোটে রাঙা-মাটির আবির ছড়ায়।
তারা রাঙা-মাটির আবির ছড়ায়॥
গগন-গোঠে গ্রহ-তারা
সে সুর শুনে দিশেহারা
হাটের পথিক ভেবে সারা ঘরে ফেরার পথ ভুলে যায়॥
জল নিতে নদী কূলে
কুলবালা কূল ভূলে
সন্ধ্যা-তারা প্রদীপ তুলে' বাঁশুরিয়ার নয়নে চায়।
তারা বাঁশুরিয়ার নয়নে চায়॥
ভাবসন্ধান:
১.
প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
২. রেকর্ড সূত্র: ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দের আগষ্ট মাসে এইচ.এম.ভি রেকর্ড কোম্পানি থেকে প্রথম গানটির রেকর্ড প্রকাশিত হয়। শিল্পী ছিলেন গোপাল
চন্দ্র সেন (অন্ধ গায়ক)। রেকর্ড নং- এন ৭২৬১। H.M.V.N 7261.৫. সুরকার:
৬. স্বরলিপিকার:
আসাদুল হক। [নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি, চতুর্থ খণ্ড, ২১ সংখ্যক গান (নজরুল ইন্সটিটিউট, অগ্রহায়ণ ১৪০২। নভেম্বর ১৯৯৫)। পৃষ্ঠা: ১০৩-১০৮]।
মনোরঞ্জন সেন। [নজরুল-স্বরলিপি, অষ্টম খণ্ড, ৯১ সংখ্যক গান (হরফ প্রকাশনী, জুলাই ১৯৯৩)। পৃষ্ঠা: ২৩৬-২৩৮]।
শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। [নজরুল স্বরলিপি, ত্রয়োদশ খণ্ড, ২৪ সংখ্যক গান (হরফ প্রকাশনী, জানুয়ারী ২০০৫)। পৃষ্ঠা: ৪৫-৪৭]।
৭. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী: গানটিতে কোনো রাগের উল্লেখ নেই।
রাগ:
তাল:
দ্রুত-দাদ্রা।
সুরের
অঙ্গ: বাউল অঙ্গের গান। [নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি,
চতুর্থ খণ্ড, ২১ সংখ্যক গান (নজরুল ইন্সটিটিউট, অগ্রহায়ণ ১৪০২। নভেম্বর
১৯৯৫)। পৃষ্ঠা: ১০৩-১০৮]।
পর্যায়: লোকগীতি। [নজরুল-গীতি, অখণ্ড।
২০৩৪ সংখ্যক গান (হরফ প্রকাশনী, ২৩ জানুয়ারি
২০০৪)। পৃষ্ঠা: ৫৩৮]।
গ্রহস্বর:
ণ্। [নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি, চতুর্থ খণ্ড, ২১ সংখ্যক গান (নজরুল ইন্সটিটিউট, অগ্রহায়ণ ১৪০২। নভেম্বর ১৯৯৫)। পৃষ্ঠা: ১০৩-১০৮]।
সা। [নজরুল-স্বরলিপি, অষ্টম খণ্ড, ৯১ সংখ্যক গান (হরফ প্রকাশনী, জুলাই ১৯৯৩)। পৃষ্ঠা: ২৩৬-২৩৮]।
জ্ঞা। [নজরুল স্বরলিপি, ত্রয়োদশ খণ্ড, ২৪ সংখ্যক গান (হরফ প্রকাশনী, জানুয়ারী ২০০৫)। পৃষ্ঠা: ৪৫-৪৭]।