১. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:   

• নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ, (নজরুল ইনস্টিটিউট, মাঘ ১৪১৮। ফেব্রুয়ারি ২০১২) -এর ১৪৮ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ৪৭।
• নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি, তেত্রিশতম খণ্ড, (নজরুল ইন্সটিটিউট, আষাঢ় ১৪১৭। জুন ২০১০) -এর ২৩ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ৮০-৮২।
• নজরুল স্বরলিপি, পঞ্চদশ খণ্ড, (হরফ প্রকাশনী, পৌষ ১৪১৩। জানুয়ারি ২০০৭) -এর ১০১ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ১৭০-১৭২।
• নজরুল গীতি, অখণ্ড (আব্দুল আজীজ আল-আমান, সম্পাদিত)। [হরফ প্রকাশনী, মাঘ ১৪১০। জানুয়ারি ২০০৪]। কাব্য-গীতি। গান-৩০২। পৃষ্ঠা: ৭৯-৮০।
• বেতার : ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ২৭ মে তারিখে, বেতারের 'হারামণি' নামক অনুষ্ঠানে গানটি সম্প্রচার করা হয়েছিল। শিল্পী ছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম। 'হর্ষ কানাড়া' রাগের উপর ভিত্তি করে গানটির সুরও করেছিলেন নজরুল ইসলাম নিজেই।
  [সূত্র: নজরুল সঙ্গীত নির্দেশিকা। ব্রহ্মমোহন ঠাকুর (নজরুল ইন্সটিটিউট, জ্যৈষ্ঠ ১৪১৬। মে ২০০৯) -এর ১০২৬ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ২৭৯।]

২. রেকর্ড সূত্র: ১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে এইচ.এম.ভি. রেকর্ড কোম্পানি থেকে প্রথম গানটির রেকর্ড প্রকাশিত হয়। রেকর্ড  নং- এন. ৩১০৭৭.। শিল্পী ছিলেন সত্য চৌধুরী। সুর করেছিলেন নিতাই ঘটক।

৩. রচনাকাল: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায় না। ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ২৭ মে তারিখে বেতারের 'হারামণি' নামক অনুষ্ঠানে গানটি প্রথম সম্প্রচারিত হয়েছিল। এই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৪২ বৎসর।

৪. প্রাসঙ্গিক পাঠ: 

• ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ২৭ মে তারিখে, বেতারের 'হারামণি' নামক অনুষ্ঠানে কাজী নজরুল ইসলাম গানটি গেয়েছিলেন।  'হর্ষ কানাড়া' রাগে এই গানের সুর করেছিলেন কবি নিজেই। ১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে এইচ.এম.ভি. রেকর্ড কোম্পানি থেকে প্রথম গানটির রেকর্ড প্রকাশিত হয়। শিল্পী ছিলেন সত্য চৌধুরী। রেকর্ডের এই গানের সুর ও কথার কিছুটা পরিবর্তন করেছিলেন নিতাই ঘটক।
      [সুত্র: নজরুল সঙ্গীত নির্দেশিকা। ব্রহ্মমোহন ঠাকুর (নজরুল ইন্সটিটিউট, জ্যৈষ্ঠ ১৪১৬। মে ২০০৯) -এর ১০২৬ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ২৭৯।]
   
• ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ২৭শে মে সন্ধ্যা ৮.০০ মিনিটে 'হারামণি'র বিংশ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। এই অধিবেশনে পরিবেশিত হয়েছিল রাগ 'হর্ষ কানাড়া'। এই অনুষ্ঠানে কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর রচিত এই গানটি ব্যঞ্জনাসহ পরিবেশন করেছিলেন। তাঁর সাথে অনুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন এস.সি. চক্রবর্তী।
  
  [সূত্র: নজরুল যখন বেতারে। আসাদুল হক (বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী, চৈত্র ১৪০৫। মার্চ ১৯৯৯) হারামণি (২০) পৃষ্ঠা: ১৯৯।]
   
• পাঠভেদ আছে। নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ,  (নজরুল ইনস্টিটিউট, মাঘ ১৪১৭। ফেব্রুয়ারি ২০১১)-এর ১৪৮ সংখ্যক গানের পাদটীকায় এই গানের দুটি জায়গায় পাঠভেদ দেখানো হয়েছে। 

১. মূল পাঠ: যারে হৃদয়ে দিলে না ঠাঁই তার তরে কাঁদিও^১ না॥
    পাঠভেদ: আঁখিজল ঝুরিও

২.  মূল পাঠ: পিছু ডেকে আর ফিরায়ো না তুমি তারে^২
     পাঠভেদ:  পিছু ডেকে আর ফিরাতে চেয়ো না তারে

৫. সুরকার:

• কাজী নজরুল ইসলাম। [বেতার সম্প্রচারে পরিবেশিত সুর, এর কোনো শ্রবণ নমুনা নেই]।
• নিতাই ঘটক। [নজরুল স্বরলিপি, পঞ্চদশ খণ্ড, (হরফ প্রকাশনী, পৌষ ১৪১৩। জানুয়ারি ২০০৭) -এর ১০১ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ১৭০-১৭২।]