১৯৭.
তাল : দাদ্রা
বর্ণচোরা ঠাকুর এলো রসের নদীয়ায়
তোরা দেখ্বি যদি আয়
তারে কেউ বলে শ্রীমতী রাধা কেউ বলে সে শ্যামরায়॥
কেউ বলে তার সোনার অঙ্গে
রাধা-কৃষ্ণ খেলেন রঙ্গে ;
ওগো কেউ বলে তায় গৌর-হরি কেউ অবতার বলে তায়॥
তার ভক্ত তারে ষড়ভুজ শ্রী নারায়ণ বলে,
কেউ দেখেছে শ্রীবাসের ঘরে কেউ বা নীলাচলে।
দুই হাতে তার ধনুর্বাণ ঠিক
যেন শ্রীরাম,
দুই হাতে তার মোহন বাঁশি
যেন রাধা-শ্যাম,
আর দু'হাতে দণ্ড ঝুলি নবীন
সন্ন্যাসীরই প্রায়॥
ভাবসন্ধান:
১.
প্রকাশ ও
গ্রন্থভুক্তি:
- নজরুল-সঙ্গীত
সংগ্রহ,
(নজরুল ইনস্টিটিউট, মাঘ ১৪১৮। ফেব্রুয়ারি ২০১২) -এর ১৯৭
সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ৬২।
- একশো গানের নজরুল
স্বরলিপি, একাদশ খণ্ড, (হরফ প্রকাশনী, পৌষ ১৪০৬।
জানুয়ারি ২০০০) -এর ১৮ সংখ্যক গান
(সুরান্তর)। পৃষ্ঠা: ৪৫-৪৮।
- নজরুল সুরলিপি, দশম খণ্ড,
(নজরুল একাডেমী, ডিসেম্বর ১৯৮৬) -এর ৩য় গান।
পৃষ্ঠা: ৬-৯।
- নজরুল-সুর-সঞ্চয়ন
(২য় খণ্ড) -বল রে জবা বল (ডি.এম.লাইব্রেরী, শ্রাবণ
১৩৮৩ বঙ্গাব্দ) -এর ২৫ সংখ্যক গান।
পৃষ্ঠা: ৯০-৯৪।
- নজরুল গীতি, অখণ্ড (আব্দুল আজীজ
আল-আমান, সম্পাদিত)। [হরফ প্রকাশনী, মাঘ ১৪১০। জানুয়ারি ২০০৪]।
ভক্তিগীতি। গান-১৬১৮। পৃষ্ঠা: ৪২৪।
২.
রেকর্ড সূত্র :
- ১৯৩৭
খ্রিষ্টাব্দের
ডিসেম্বর মাসে এইচ.এম.ভি.
রেকর্ড কোম্পানি গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশ করে। রেকর্ড নং- এন.
১৭০০৩.। শিল্পী ছিলেন লতিকা মিত্র। সুর করেছিলেন সত্যেন চক্রবর্তী।
- ১৯৫০
খ্রিষ্টাব্দের
জানুয়ারি মাসে কলম্বিয়া.
রেকর্ড কোম্পানি গানটির দ্বিতীয় রেকর্ড প্রকাশ করে। রেকর্ড নং- জি.ই.
৭৬২৯.। শিল্পী ছিলেন উত্তরা দেবী। এখানে সুর করেছিলেন নিতাই ঘটক।
৩. রচনাকাল :
গানটির রচনাকাল সম্পর্কে জানা যায় না।
১৯৩৭
খ্রিষ্টাব্দের
ডিসেম্বর মাসে এইচ.এম.ভি.
রেকর্ড কোম্পানি গানটি প্রথম রেকর্ড করে। সেই অনুযায়ী,
গানটি নজরুল ইসলামের ৩৮ বৎসর বয়সে প্রকাশিত হয়েছিল।
৪.
প্রাসঙ্গিক পাঠ :
৫.
সুরকার:
- কাজী নজরুল ইসলাম।
[নজরুল-সুর-সঞ্চয়ন
(২য় খণ্ড) -বল রে জবা বল (ডি.এম.লাইব্রেরী, শ্রাবণ
১৩৮৩ বঙ্গাব্দ) -এর ২৫ সংখ্যক গান।
পৃষ্ঠা: ৯০-৯৪।]
- সত্যেন
চক্রবর্তী। [এইচ.এম.ভি.,
রেকর্ড নং- এন. ১৭০০৩.। শিল্পী-লতিকা মিত্র।]
- নিতাই
ঘটক। [কলম্বিয়া.,
রেকর্ড নং- জি.ই.
৭৬২৯.। শিল্পী-উত্তরা দেবী।]
৬.
স্বরলিপিকার :
- ড. ব্রহ্মমোহন ঠাকুর।
[একশো গানের নজরুল স্বরলিপি,
একাদশ খণ্ড, (হরফ প্রকাশনী, পৌষ ১৪০৬। জানুয়ারি ২০০০) -এর
১৮ সংখ্যক গান (সুরান্তর)। পৃষ্ঠা: ৪৫-৪৮।]
- রশিদুন নবী। [নজরুল সুরলিপি,
দশম খণ্ড, (নজরুল একাডেমী, ডিসেম্বর ১৯৮৬) -এর ৩য় গান।
পৃষ্ঠা: ৬-৯।]
- কাজী অনিরুদ্ধ। [নজরুল-সুর-সঞ্চয়ন
(২য় খণ্ড) -বল রে জবা বল (ডি.এম.লাইব্রেরী, শ্রাবণ
১৩৮৩ বঙ্গাব্দ) -এর ২৫ সংখ্যক গান।
পৃষ্ঠা: ৯০-৯৪।]
৭.
সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী :
রাগ:
তাল: দাদ্রা।
পর্যায়:
ভক্তিমূলক গান।
সুরের অঙ্গ: কীর্তনাঙ্গ।
গ্রহস্বর:
- নর্সা।
[একশো
গানের নজরুল স্বরলিপি, একাদশ খণ্ড, (হরফ প্রকাশনী,
পৌষ ১৪০৬। জানুয়ারি ২০০০) -এর ১৮ সংখ্যক গান
(সুরান্তর)। পৃষ্ঠা: ৪৫-৪৮।]
- নর্সা।
[নজরুল সুরলিপি, দশম
খণ্ড, (নজরুল একাডেমী, ডিসেম্বর ১৯৮৬) -এর ৩য় গান।
পৃষ্ঠা: ৬-৯।]
- না। [নজরুল-সুর-সঞ্চয়ন
(২য় খণ্ড) -বল রে জবা বল (ডি.এম.লাইব্রেরী, শ্রাবণ
১৩৮৩ বঙ্গাব্দ) -এর ২৫ সংখ্যক গান।
পৃষ্ঠা: ৯০-৯৪।]