নজরুল সঙ্গীত
[শ্রবণ নমুনা: আব্বাস উদ্দীন] |
২০২.
তাল: কাহার্বা
অনেক ছিল বলার,
যদি সেদিন
ভালোবাস্তে গো।
পথ ছিল গো চলার,
যদি দু'দিন
আগে আস্তে গো॥
আজিকে
মহাসাগর−স্রোতে,
চলেছি দূর পারের পথে
ঝরা-পাতা
হারায় যথা,
সেই আঁধারে ভাস্তে গো॥
গহন রাতি
ডাকে আমায়
এলে তুমি আজ্কে
কাঁদিয়ে গেলে হায় গো আমার বিদায়-বেলার সাঁঝ্কে।
আস্তে যদি হে অতিথি
ছিল যখন শুক্লা তিথি
ফুটত চাঁপা,
সেদিন যদি চৈতালী−চাঁদ
হাস্তে॥
ভাবসন্ধান :
১. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
কলগীতি (হরফ প্রকাশনী, চৈত্র ১৩৭৯ বঙ্গাব্দ) -এর ৮ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ৩০-৩২।
২. রেকর্ড সূত্র : ১৯৩৮ খ্রিষ্টাব্দের জুন মাসে এইচ.এম.ভি. রেকর্ড কোম্পানি গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশ করে। রেকর্ড নং- এন. ১৭০৯৮.। শিল্পী ছিলেন আব্বাসউদ্দীন আহমদ। সুর করেছিলেন নজরুল ইসলাম।
৩. রচনাকাল :
গানটির
রচনাকাল সম্পর্কে জানা যায় না।
১৯৩৮
খ্রিষ্টাব্দের
জুন মাসে এইচ.এম.ভি.
রেকর্ড
কোম্পানি গানটি প্রথম রেকর্ড করে। সেই অনুযায়ী,
গানটি নজরুল ইসলামের ৩৯ বৎসর বয়সে প্রকাশিত হয়েছিল।
৪. প্রাসঙ্গিক পাঠ :
৫. সুরকার: কাজী নজরুল ইসলাম।
৬. স্বরলিপিকার :
৭.
সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী :
রাগ:
তাল: কাহারবা।
পর্যায়:
সুরের অঙ্গ:
গ্রহস্বর:
সা।