২১১.
রাগ: পাহাড়ি,
তাল:
দ্রুত-দাদ্রা
এলো ফুলের মরশুম শরাব ঢালো সাকি
বকুল শাখে কোকিল ওঠে ডাকি’॥
গেয়ে
ওঠে বুলবুল আঙ্গুর-বাগে
নীল আঁখি লাল হলো রাঙা-অনুরাগে
আজি ফুল-বাসরে শিরাজির জল্সা
বরবাদ্
হবে না-কি॥
চাঁপার গেলাস ভরি'
ভোমরা মধু পিয়ে
মহুয়া ফুলের বাসে আঁখি আসে ঝিমিয়ে।
পাপিয়া
পিয়া পিয়া ডাকে বন-মাঝে
গোলাপ-কপোল রাঙে গোলাপী লাজে
হৃদয়-ব্যথার সুধা আছে তব কাছে
রেখো
না তারে ঢাকি'॥
ভাবসন্ধান:
১. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
২. রেকর্ড সূত্র : ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে টুইন. রেকর্ড কোম্পানি গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশ করে। রেকর্ড নং- এফ.টি. ২২১৭.। শিল্পী ছিলেন সুধীরা সেনগুপ্ত। [কুমারী সুধীরা দাসগুপ্তা]
৩.
রচনাকাল :
গানটির রচনাকাল সম্পর্কে জানা যায় না।
১৯৩২
খ্রিষ্টাব্দের
সেপ্টেম্বর মাসে টুইন.
রেকর্ড
কোম্পানি গানটি প্রথম রেকর্ড করে। সেই অনুযায়ী,
গানটি নজরুল ইসলামের ৩৩ বৎসর বয়সে প্রকাশিত হয়েছিল।
৪. প্রাসঙ্গিক পাঠ :
৫. সুরকার:
৬. স্বরলিপিকার :
৭.
সঙ্গীত বিষয়ক
তথ্যাবলী :
রাগ:
পাহাড়ি।
তাল:
দ্রুত-দাদ্রা।
পর্যায়:
সুরের অঙ্গ: গজল (ওমর খৈয়ামের গান)।
গ্রহস্বর:
মা।