২১৩.
তাল: ফের্‌তা (দাদ্‌রা ও কাহার্‌বা)

ও কে উদাসী বেণু বাজায়
ডাকে করুণ সুরে আয় আয়॥
ও সে বাঁধন-হারা বাহির-বিলাসী
             গৃহীরে করে সে পরবাসী
             রস-যমুনায় উজান বহায়॥
মম মনের ব্রজে ওসে কিশোর রাখাল
যেন বাজায় বাঁশি শুনি অনাদিকাল
তার সরল বাঁশি তার তরল তাল
             অন্তরে গরল-সুধা মেশায়॥

ভাবসন্ধান:

১. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:            

২. রেকর্ড সূত্র : ১৯৩৫ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে, এইচ.এম.ভি. রেকর্ড কোম্পানি থেকে প্রথম গানটির রেকর্ড প্রকাশিত হয়। রেকর্ড নম্বর: N- 7406 শিল্পী ছিলেন মিস্‌ ইন্দুবালা। শ্রেণী: ভজন।
[সূত্র: ১৯৩৫
খ্রিষ্টাব্দের ২১ ডিসেম্বর তারিখে রেকর্ড কোম্পানীর সঙ্গে কবির সম্পাদিত চুক্তিপত্র।]

৩. রচনাকাল: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায় না।
১৯৩৫
খ্রিষ্টাব্দের ২১ ডিসেম্বর তারিখে রেকর্ড কোম্পানীর সঙ্গে কবির সম্পাদিত চুক্তিপত্র অনুযায়ী জানা যায় যে, ১৯৩৫ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে গানটির প্রথম রেকর্ডে প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৩৬ বৎসর।

৪. প্রাসঙ্গিক পাঠ :
                       

৫. সুরকার: কাজী নজরুল ইসলাম। [নজরুল সুরমালিকা-১ (ডি. এম. লাইব্রেরী, অগ্রহায়ণ ১৪০৯। নভেম্বর ২০০২) -এর ২৫ সংখ্যক গান পৃষ্ঠা: ৬৭-৬৯।]

৬.
স্বরলিপিকার : 

. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:

রাগ: মিশ্র আশা-ভৈরবী। [একশো গানের নজরুল স্বরলিপি, সপ্তম খণ্ড (হরফ প্রকাশনী, জানুয়ারি ২০০০) -এর ২৯ সংখ্যক গান পৃষ্ঠা: ৬৪-৬৬।]

সুরের অঙ্গ:
পর্যায়: ভজন।
গ্রহস্বর: