২১.
কে হেলে দুলে চলে এলোচুলে
হেসে নদীকুলে এলো হেলে দুলে !
        নূপুর রিনিকি ঝিনি বাজে রে
        পথ-মাঝে রে, বাজে রে॥
দূরে মন উদাসি' বাজে বাঁশের বাঁশি,
            বকুল-শাখে পাপিয়া ডাকে

হেরিয়া বুজি এই বন-বালিকায়
        রঙিন সাজে রে, বাজে রে

        এ বুঝি নদীর কেউ
তাই অধীর হলো জলে ঢেউ।
        চন্দন-মাখা যেন চাঁদের পুতলি
        যত চলে তত রূপ ওঠে উথলি'
মেঘে লুকানো পরী লাজে রে, বাজে রে
            পথ-মাঝে রে, বাজে রে॥

 

ভাবসন্ধান:

১. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:

২. রেকর্ড সূত্র : ১৯৩৮ খ্রিষ্টাব্দে সেপ্টেম্বর মাসে টুইন. রেকর্ড কোম্পানি গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশ করে। রেকর্ড নং- এফ.টি. ১২৫৩২.। শিল্পী ছিলেন শ্রীমতী রাধারাণী বসু। সুর করেছিলেন রঞ্জিৎ রায়। শ্রেণী-নৃত্য সম্বলিত।

৩. রচনাকাল : গানটির রচনাকাল সম্পর্কে জানা যায় না। ১৯৩৮ খ্রিষ্টাব্দে সেপ্টেম্বর মাসে টুইন. রেকর্ড কোম্পানি গানটি প্রথম রেকর্ড করে। সেই অনুযায়ী,
          গানটি নজরুল ইসলামের ৩৯ বৎসর বয়সে প্রকাশিত হয়েছিল।

৪. প্রাসঙ্গিক পাঠ :  

. সুরকার: রঞ্জিৎ রায়।

৬. স্বরলিপিকার :

৭. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী :
রাগ:
তাল: ফেরতা। দাদ্‌রা-কাহারবা (দ্রুত-লয়)।
পর্যায়:
সুরের অঙ্গ:

গ্রহস্বর
: সা।