২১৮.
কে হেলে দুলে চলে এলোচুলে
হেসে নদীকুলে এলো হেলে দুলে !
নূপুর রিনিকি ঝিনি বাজে রে
পথ-মাঝে রে, বাজে রে॥
দূরে মন উদাসি' বাজে বাঁশের বাঁশি,
বকুল-শাখে
পাপিয়া ডাকে
─
হেরিয়া বুজি এই বন-বালিকায়
রঙিন সাজে রে, বাজে রে॥
এ বুঝি নদীর কেউ
তাই অধীর হলো জলে ঢেউ।
চন্দন-মাখা যেন চাঁদের পুতলি
যত চলে তত রূপ ওঠে উথলি'
মেঘে লুকানো পরী লাজে রে, বাজে রে
পথ-মাঝে রে,
বাজে রে॥
ভাবসন্ধান:
১. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
২. রেকর্ড সূত্র : ১৯৩৮ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে টুইন. রেকর্ড কোম্পানি গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশ করে। রেকর্ড নং- এফ.টি. ১২৫৩২.। শিল্পী ছিলেন শ্রীমতী রাধারাণী বসু। সুর করেছিলেন রঞ্জিৎ রায়। শ্রেণী-নৃত্য সম্বলিত।
৩.
রচনাকাল :
গানটির রচনাকাল সম্পর্কে জানা যায় না।
১৯৩৮
খ্রিষ্টাব্দের
সেপ্টেম্বর মাসে টুইন.
রেকর্ড
কোম্পানি গানটি প্রথম রেকর্ড করে। সেই অনুযায়ী,
গানটি নজরুল ইসলামের ৩৯ বৎসর বয়সে প্রকাশিত হয়েছিল।
৪. প্রাসঙ্গিক পাঠ :
৫. সুরকার: রঞ্জিৎ রায়।
৬. স্বরলিপিকার :
৭.
সঙ্গীত বিষয়ক
তথ্যাবলী :
রাগ:
তাল: ফেরতা। দাদ্রা-কাহারবা (দ্রুত-লয়)।
পর্যায়:
সুরের অঙ্গ:
গ্রহস্বর:
সা।