২২১.
তাল: ফের্তা (দ্রুত-দাদ্রা ও
কাহার্বা)
ক্ষ্যাপা হাওয়াতে মোর আঁচল উড়ে যায়।
খুলে পড়ে গো বাজুবন্দ্ ধরিতে আঁচল
কোন্ ঘূর্ণি বাতাস এলো ছন্দ-পাগল
লাগে নাচের ছোঁয়া দেহের কাঁচ-মহলায়
হয়ে পায়েলা উতলা সাধে ধরিয়া পায়॥
খুলিয়া পড়ে খোঁপায়,
কবরীর ফুলহার
হাওয়ার এই রূপে গো এলো কি বঁধু আমার
এমনি দুরন্ত আদর সোহাগ তার
একি পুলক-শিহরণে পরান মূরছায়॥
ভাবসন্ধান:
১. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
২. রেকর্ড সূত্র : ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে, টুইন. রেকর্ড কোম্পানী প্রথম গানটি রেকর্ড করে। রেকর্ড নম্বর - এফ.টি. ২২১৫.। গানটি হরি বাঈজী গেয়েছিলেন।
৩. রচনাকাল : গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে, টুইন. রেকর্ড কোম্পানী থেকে গানটি প্রথম রেকর্ডে প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৩৩ বৎসর।
৪. প্রাসঙ্গিক পাঠ :
৫. সুরকার :
৬. স্বরলিপিকার :
৭.
সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী :
গানটির শুরুতে আলাপ আছে।
রাগ:
খাম্বাজ-পিলু।
তাল:
ফের্তা (দ্রুত-দাদ্রা ও
কাহার্বা)।
পর্যায়: নৃত্য সম্বলিত গান।
সুরের অঙ্গ:
গ্রহস্বর: পা।