২২৫.
     রাগ : মধুমাধবী-সারঙ্,
         তাল : ত্রিতাল।

চৈতালি চাঁদিনী রাতে

নব মালতীর কলি মুকুল-নয়ন তুলি’
নিশি জাগে আমারি সাথে॥

পিয়াসি চকোরীর দিন-গোনা ফুরালো
শূন্য-গগনের বক্ষ জুড়ালো
দক্ষিণ-সমীরণ মাধবী-কঙ্কণ
            পরায়ে দিল বনভূমির হাতে॥

চাঁদিনী তিথি এলো, আমারি চাঁদ কেন এলো না;
বনের বুকের আঁধার গেল গো − মনের আঁধার গেল না।

এ মধু-নিশি মিলন-মালায়
কাঁটার মত আমি বিঁধিয়া আছি, হায়!
সবারই আঁখিতে আলোর দেয়ালি
            অশ্রু আমারি নয়ন-পাতে॥


ভাবসন্ধান:

১. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:                        

২. রেকর্ড সূত্র : ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের মে মাসে, সেনোলা  রেকর্ড কোম্পানী প্রথম গানটি রেকর্ড করে। রেকর্ড নম্বর Q.S.- 523. ।  গানটি শ্রীযুক্ত রথীন চট্রোপাধ্যায় গেয়েছিলেন

৩. রচনাকাল :  গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। সেনোলা  থেকে রেকর্ড প্রকাশের সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৪২ বৎসর।

৪. প্রাসঙ্গিক পাঠ :

৫. সুরকার : কাজী নজরুল ইসলাম।

৬. স্বরলিপিকার : 

. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী :
রাগ: মধুমাধবী-সারঙ্
তাল:
ত্রিতাল।
সুরের অঙ্গ: খেয়ালাঙ্গ।
পর্যায়: প্রকৃতি।
গ্রহস্বর: