বিষয়:
নজরুল
সঙ্গীত।
গান সংখ্যা : ৫৭.
শিরোনাম
:
বৃথা তুই কাহার, পরে
করিস অভিমান
পাঠ ও
পাঠভেদ:
৫৭.
রাগ: জৌনপুরী, তাল: দাদ্রা
বৃথা তুই কাহার, পরে করিস অভিমান
পাষাণ-প্রতিমা সে যে হৃদয় পাষাণ॥
রূপসীর নয়নে জল নয়ন-শোভার তরে
ও শুধু মেঘের লীলা নভে যে বাদল ঝরে।
চাতকেরই তরে তাহার কাঁদে না পরান॥
প্রণয়ের স্বপন-মায়া, ধরিতে মিলায় কায়া
গো-ধূলির রঙের খেলা ক্ষণে অবসান॥
ভাবসন্ধান:
তথ্যানুসন্ধান:
-
ক. রচনাকাল ও স্থান:
গানটির
রচনাকাল সম্পর্কে জানা যায় না। ১৯৩৪
খ্রিষ্টাব্দের
আগষ্ট মাসে
MEGAPHONE.
রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশ হয়েছিল। সেই
সময়, নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৩৫ বৎসর।
-
খ.
প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
- গ্রন্থ:
-
নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ
(নজরুল ইনস্টিটিউট। ফেব্রুয়ারি ২০১২)।
৫৭ সংখ্যক গান।
পৃষ্ঠা: ১৯।
-
নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি,
তৃতীয় খণ্ড (নজরুল
ইনস্টিটিউট।
এপ্রিল ১৯৯৬)। ৭ সংখ্যক
গান। পৃষ্ঠা:
৪৯-৫১।
MEGAPHONE JNG.
129.। শিল্পী:
ভবানী দাস।
দাদ্রা।
- একশো গানের নজরুল স্বরলিপি,
দশম খণ্ড (হরফ প্রকাশনী। জানুয়ারি ২০০০)।
৮১ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা:
২০৩-২০৫।
মেগাফোন্। জে.এন.জি. ১২৯। শিল্পী:
ভবানী দাস।
আগষ্ট, ১৯৩৪।
- নজরুল গীতি, অখণ্ড
(আব্দুল আজীজ আল-আমান, সম্পাদিত)। (হরফ
প্রকাশনী। জানুয়ারি ২০০৪)।
কাব্য-গীতি। গান: ৫৬৩। তিলক-কামোদ মিশ্র
(জৌনপুরী)─দাদ্রা।
পৃষ্ঠা: ১৪৫।
- গুল-বাগিচা
(২৭ জুন, ১৯৩৩ খ্রিষ্টাব্দ)। [নজরুল-রচনাবলী─পঞ্চম
খণ্ড (বাংলা
একাডেমী। ২৭ আগস্ট, ২০০৭)]।
১১
সংখ্যক গান।
তিলক-কামোদ মিশ্র─দাদরা। পৃষ্ঠা:
২৩১।
-
বেতার:
- পত্রিকা:
- রেকর্ড
সূত্র:
-
১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দের আগষ্ট মাসে
MEGAPHONE.
রেকর্ড কোম্পানি গানটি প্রথম রেকর্ড করে।
রেকর্ড নং-
JNG.
129। শিল্পী ছিলেন ভবানী দাস।
রাগ: জৌনপুরী।
বি.দ্র.: 'রূপসীর নয়নে জল, 'নয়ন শোভার তরে' অন্তরার এই অংশ একই সুরে
রেকর্ডে ৩ বার গাওয়া হয়েছে।
[নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি,
তৃতীয় খণ্ড (নজরুল
ইনস্টিটিউট।
এপ্রিল ১৯৯৬)। ৭ সংখ্যক
গান। পৃষ্ঠা:
৪৯-৫১।]