বিষয় :
নজরুল
সঙ্গীত।
গান সংখ্যা : ৯৭.
শিরোনাম
:
এত
জল ও-কাজল চোখে, পাষাণী আন্লে বল কে।
পাঠ ও পাঠভেদ:
রাগঃ মান্দ, তালঃ কাহার্বা
এত জল ও কাজল চোখে, পাষাণী আন্লে বল কে।
টলমল জল-মোতির মালা দুলিছে ঝালর-পলকে॥
দিল কি পুব হাওয়াতে দোল, বুকে কি বিঁধিল কেয়া?
কাঁদিয়া কুটিলে গগন এলায়ে ঝামর-অলকে॥
চলিতে পৈঁচি কি হাতের বাঁধিল বৈচি-কাঁটাতে?
ছাড়াতে কাঁচুলির কাঁটা বিঁধিল হিয়ার ফলকে॥
মুকুলী-মন সেধে সেধে কেবলি ফিরিনু কেঁদে,
সরসীর ঢেউ পলায় ছুটি' না ছুঁতেই নলিন-নোলকে॥
বুকে তোর সাত সাগরের জল, পিপাসা মিট্ল না কবি
ফটিক জল! জল খুঁজিস্ যেথায় কেবলি তড়িৎ ঝলকে॥
পাঠভেদ আছে।
১. সরসীর
ঢেউ পলায় ছুটি'
[রেকর্ড নং
P. 9974.]
সরসীর ঢেউ পালায়
ছুটি'
['গীতি সংকলন, কাজী নজরুল ইসলাম', ১ম খণ্ড, পৃঃ ৮,
রফিকুল ইসলাম সম্পাদিত।]
২. নিচের
'ক' ও 'খ' অনুচ্ছেদ দুটি রেকর্ডে নেই।
ক. 'যে
দিনে মোর দেওয়া মালা
.................................
বেণীতে সেদিন ওলো কে॥'
খ. 'যে-পথে নীর ভরণে যাও
................................
কলসীর সলিল ছলকে॥' ['নজরুল-রচনাবলী', ২য় খণ্ড, পৃঃ ২০৪, আবদুল কাদির
সম্পাদিত।]
ক. 'যে
দিনে মোর দেওয়া মালা
.................................
বেণীতে সেদিন ওলো কে॥'
খ. 'যে-পথে নীর ভরণে যাও
................................
কলসীর সলিল ছলকে॥'
['গীতি সংকলন, কাজী নজরুল ইসলাম', ১ম খণ্ড, পৃঃ ৮,
রফিকুল ইসলাম সম্পাদিত।]
ভাবসন্ধান:
তথ্যানুসন্ধান:
ক. রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯২৮ খ্রিষ্টাব্দের জুলাই মাসে H.M.V. রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশ হয়েছিল। সেই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ২৯ বৎসর।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
বেতার:
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী: