ভারতীয় পদ্ধতিতে যদি A-কে সা ধরা যায়, তা হলে- এর ক্রমবিন্যাস হবে- স, ঋ, র, জ্ঞ, গ, ম, হ্ম, প, দ, ধ, ন, ণ, র্স। একে পাশ্চাত্য রীতিতে বলা হবে ক্রোমেটিক স্কেল।
সমগুণান্বিত স্বর
ইংরেজি :
note of
equal temperament
Note |
Frequency Hz |
Multiplier |
Coefficient (to six places) |
---|---|---|---|
A | 440.00 | 20/12 | 1.000000 |
A♯/B♭ | 466.16 | 21/12 | 1.059463 |
B | 493.88 | 22/12 | 1.122462 |
C | 523.25 | 23/12 | 1.189207 |
C♯/D♭ | 554.37 | 24/12 | 1.259921 |
D | 587.33 | 25/12 | 1.334839 |
D♯/E♭ | 622.25 | 26/12 | 1.414213 |
E | 659.26 | 27/12 | 1.498307 |
F | 698.46 | 28/12 | 1.587401 |
F♯/G♭ | 739.99 | 29/12 | 1.681792 |
G | 783.99 | 210/12 | 1.781797 |
G♯/A♭ | 830.61 | 211/12 | 1.887748 |
A | 880.00 | 212/12 | 2.000000 |
সঙ্গীতে ব্যবহৃত স্বরবিন্যাসের
পাশ্চাত্য রীতি বিশেষ। পাশ্চাত্য সঙ্গীত পদ্ধতিতে একটি অষ্টকে মোট ১২টি স্বর ধরা
হয়। এক্ষেত্রে একটি সুনির্দিষ্ট কম্পাকের স্বরকে আদি স্বর হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
এরপর আদি স্বর থেকে ওই স্বরের দ্বিগুণিতক কম্পাঙ্কের স্বর পর্যন্ত একটি সীমা টানা
হয়। এর ফলে সঙ্গীতোপযোগী সীমা পাওয়া যায়, তাকে বলা হয় স্কেল। এই স্কেলকে মোট ১২টি
ভাগে ভাগ করা হয়। এক্ষেত্রে যদি সকল স্বরের কম্পাঙ্ক হার সমান রেখে বিভাজন করা যায়,
তা হলে একটি সমবিভাজনের সৃষ্টি হয়। এই সমবিভাজনের সূত্রে সৃষ্ট স্বরপ্রকৃতিকে
সমগুণান্বিত স্বর বলা হয়।
পাশ্চাত্য সঙ্গীত পদ্ধতিতে ৪৪০ কম্পাঙ্কের স্বরকে বলা হয় A । একে বিশেষভাবে চিহ্নিত করা হয় A440। পাশ্চাত্য সঙ্গীত পদ্ধতিতে একে নানাভাবে প্রকাশ করা হয়। যেমন‒বলা হয় 12-TET, 12TET, 12tET, 12tet, 12-ET, 12ET বা 12et।
সমপ্রকৃতির এই স্বরগুলোর ধ্বনিদূরত্বকে সেমিটোন
বলা হয়। দুটি স্বরের দূরত্বকে বলা হয় ১ টোন। এই ভাবে তিন স্বরের দূরত্বকে বলা হয়
দেড়টোন। এই বিষয়টি প্রথম ১৬০৫ খ্রিষ্টাব্দে উপস্থাপন করেছিলেন
Simon Stevin।
এই পদ্ধতিতে স্বরগুলোকে পরপর স্থাপন করলে,
পাশ্চাত্য রীতিতে দাঁড়ায়‒
A, A♯/B♭,
B, C, C♯/D♭,
D, D♯/E♭,
E, F, F♯/G♭,
G, G♯/A♭,
A
ভারতীয় পদ্ধতিতে যদি A-কে সা ধরা যায়, তা হলে- এর ক্রমবিন্যাস হবে- স, ঋ, র, জ্ঞ, গ, ম, হ্ম, প, দ, ধ, ন, ণ, র্স। একে পাশ্চাত্য রীতিতে বলা হবে ক্রোমেটিক স্কেল।