শ্রুতি
শ্রুতি হলো- সঙ্গীতোপযোগী যৌগিক ধ্বনি। একটি স্বরাষ্টকে অসংখ্য
সঙ্গীতোপযোগী পাওয়া যায়। শ্রবণযোগ্য প্রতিটি সঙ্গীতোপযোগী ধ্বনিই শ্রুতি।
শ্রাব্যক্ষমতার বিচারে খুব কাছাকাছি শ্রুতিগুলোকে পৃথকভাবে শনাক্ত করা যায় না।
প্রাচীনভারতের সঙ্গীতজ্ঞরা একটি স্বরাষ্টককে ২২টি ভাগে ভাগ করে, প্রতিটি ভাগের
নামকরণ করেছিলেন শ্রুতি।
খ্রিষ্টীয় প্রথম শতাব্দীতে নারদ তাঁর 'শিক্ষা' গ্রন্থে মাত্র ৫টি
শ্রুতির কথা উল্লেখ রয়েছে। এগুলো হলো- দীপ্তা, আয়তা, করুণা, মৃদু ও মধ্যা।
এগুলো ছিল শ্রুতির জাতিগত নাম।
খ্রিষ্টীয় দ্বিতীয় শতাব্দীতে ভরতের রচিত নাট্যশাস্ত্রে- শ্রতির সংখ্যা দাঁড়িয়েছিল
২২টি। আবার একটি স্বরাষ্টক সমান ১২টি ভাগে ভাগ করে প্রতিটি ভাগের নাম দেওয়া হয়েছিল স্বর।
আবার স্বরসোপানের তিনটি শ্রেণিরও প্রচলন ছিল। এর নাম দেওয়া হয়েছিল ষড়্জগ্রাম,
মধ্যমগ্রাম এবং গান্ধার গ্রাম। ভরতের সময় গান্ধার গ্রাম বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল। ২২টি
শ্রুতি, ৭টি শুদ্ধ স্বর এবং ষড়্জ ও মধ্যম গ্রামের মধ্য সমন্বয় করার উদ্দেশ্যে ভরত
প্রথম একটি সূত্র দেন। সূত্রটি হলো-
- ষড়্জ গ্রামে- ষড়জ
৪ শ্রুতি, ঋষভে ৩ শ্রুতি, গান্ধারে ২ শ্রুতি, মধ্যমে ৪ শ্রুতি, পঞ্চমে ৪ শ্রুতি,
ধৈবতে ৩ শ্রুতি এবং নিষাদে ২ শ্রুতি
- মধ্যমগ্রামে- ষড়্জ
৪ শ্রুতি,
ঋষভে ৩ শ্রুতি, গান্ধারে ২ শ্রুতি, মধ্যমে
৪ শ্রুতি, পঞ্চমে ৩ শ্রুতি, ধৈবতে ৪ শ্রুতি এবং নিষাদে দুই শ্রুতি
খ্রিষ্টীয় ষষ্ঠ শতাব্দীতে
মতঙ্গের রচিত বৃহদ্দেশীতে শ্রুতি বিষয়টি আরও বিস্তারিতভাবে বরণনা করা হয়েছে। তবে
বর্ণনার অনেক কিছুই আধুনিক সঙ্গীততত্ত্বে গৃহীত হয় নি। শব্দের রূপতাত্ত্বিক
বিশ্লেষণে মতঙ্গ বলেছেন-শ্রবণার্থক "শ্রু" ধাতুর উত্তর "ক্তি" প্রত্যয় যোগ করে
শ্রুতি শব্দ সমুদ্ভূত হয়েছে।
মতঙ্গ প্রথম দুটি বীণার তারে টংকার তুলে শ্রুতি পরিমাপের বিষয়টি বর্ণনা করেছিলেন।
তিনি এক্ষেত্রে সমান মাপের দণ্ড এবং তারের দুটি বীণার সাহায্য নিয়েছিলেন। একই
পদ্ধতিতে স্বরের অবস্থানও নির্ণয় করেছিলেন।
শ্রুতির নামকরণ
ভরত এবং মতঙ্গের গ্রন্থদ্বয়ে শ্রুতির নাম পাওয়া যায় না। শ্রুতির নাম পাওয়া যায় না।
পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন গ্রন্থে শ্রুতির নানান নামের উল্লেখ পাওয়া যায়।
নারদী শিক্ষার শ্রুতির পাঁচটি জাতির (দীপ্তা, আয়তা, করুণা,
মৃদু ও মধ্য) ধারণা অক্ষুণ্ণ রেখেই- ২২টি শ্রুতিকে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছিল। ত্রয়োদশ শতাব্দীর দিকে
শারঙ্গদেবের রচিত সঙ্গীরত্নাকরে এই পাঁচটি জাতি এবং এর অন্তর্গত শ্রুতিগুলোর
নামোল্লেখ আছে। যেমন-
- দীপ্তার অন্তর্গত
৪টি শ্রুতি: তীব্রা, রৌদ্রী, বজ্রিকা এবং উগ্রা
- আয়তার অন্তর্গত ৫টি
শ্রুতি: কুমুদ্বতী, ক্রোধা, প্রসারিণী, সন্দীপনী ও রোহিণী
- করুণার অন্তর্গত
৩টি শ্রুতি: দয়াবতী, আলাপনী ও মদন্তিকা
- মৃদুর অন্তর্গত ৪টি
শ্রুতি: মন্দা, রতিকা (রক্তিকা), প্রীতি ও ক্ষিতি
- মধ্যার অন্তর্গত
৬টি শ্রুতি: ছন্দোবতী, রঞ্জনী, মার্জনী, রক্তিকা (রক্তা), রম্যা ও ক্ষোভিনী
ত্রয়োদশ শতাব্দীর দিকে
নারদের রচিত সঙ্গীতমকরন্দঃ গ্রন্থে শ্রুতির বিভিন্ন উৎপত্তিস্থল এবং এদের নাম
উল্লেখ করা হয়েছে। তবে নামগুলোর সাথে সঙ্গীতরত্নাকরের নামের পার্থক্য রয়েছে। এগুলো
হলো-
- প্রজাপতি ব্রহ্মার
মুখ থেকে উদ্ভূত ষড়্জের চারটি শ্রুতির নাম- সিদ্ধা, প্রভাবতী, কান্তা ও সুপ্রভা
- অগ্নি থেকে সৃষ্ট
ঋষভের তিনটি শ্রুতির নাম- শিখা, দীপ্তিমতী ও উগ্রা
- বৈদিক মন্ত্র থেকে
উৎপন্ন গান্ধারের দুটি শ্রুতির নাম- হ্লাদী ও নির্বিরী
- পৃথিবী থেকে উৎপন্ন
মধ্যমের চারটি শ্রুতির নাম- দিরা, সর্পসহা, ক্ষান্তি ও বিভূতি
- সোমপুত্র বুধ থেকে
উৎপন্ন পঞ্চমের চারটি শ্রুতির নাম- মালিনী, চপলাবালা, সর্বরত্না ও প্রভাবতী (ষড়জের
শ্রুতির নামও প্রভাবতী)
- যক্ষরাজ কুবের থেকে
উৎপন্ন ধৈবতের তনটি শ্রুতির নাম- শান্তা, বিকলিনী ও হৃদয়োন্মিলনী
- যমরাজের মুখোদ্ভূত
নিষাদের দুটি স্বরের নাম- বিসারিণী ও প্রসূনা
খ্রিষ্টীয়
১৩-১৪শ শতাব্দীতে জৈনসঙ্গীতশাস্ত্রী পার্শ্বাদেব তাঁর সঙ্গীত-সময়সার গ্রন্থে
মন্দ্র-মধ্য-তার স্থানের বিচারে মোট ৬৬টি শ্রুতির নাম উল্লেখ করেছে। এগুলো হলো-
-
মন্দ্রস্থানের ২২ শ্রুতি:
- ষড়্জে
জন্য ৪টি শ্রুতি: মন্দ্রা, অতিমন্দ্রা ঘোরা ও ঘোরতরা
- ঋষভের
জন্য ৩টি শ্রুতি: মণ্ডনা, সৌম্যা ও সুমনা
- গান্ধারের জন্য
২টি শ্রুতি: পুষ্করা
ও শঙ্খিনী
- মধ্যমের জন্য
৪টি শ্রুতি: নীলা, উৎপলা, অনুনাসিকা ও ঘোষাবতী
- পঞ্চমের জন্য
৪টি শ্রুতি: লীন-নাদা, আবর্ত্তনী, রণদা ও গম্ভীরা
- ধৈবতের জন্য
৩টি শ্রুতি: দীর্ঘতারা, নাদিনী
ও মন্দ্রজা
- নিষাদের জন্য ২টি
শ্রুতি: সুপ্রসন্না ও নিনদা
- মধ্যস্থানের ২২ শ্রুতি:
- ষড়্জে
জন্য ৪টি শ্রুতি: নাদান্তা, নিষ্কলা, গূঢ়া, সকলা
- ঋষভের
জন্য ৩টি শ্রুতি: মধুরা, গলী ও একক্ষরা
- গান্ধারের জন্য
২টি শ্রুতি: ভৃঙ্গজাতী ও রসগীতী
- মধ্যমের জন্য
৪টি শ্রুতি: সুরঞ্জিকা, পূর্ণা, অলংকারিণী ও বাংশিকা
- পঞ্চমের জন্য
৪টি শ্রুতি: বৈণিকা, ত্রিস্থানা, সুস্বরা ও সৌম্যা
- ধৈবতের জন্য
৩টি শ্রুতি: ভাষাঙ্গী, বার্ত্তিকা ও সম্পূর্ণা
- নিষাদের জন্য ২টি
শ্রুতি: প্রসন্না ও সর্বব্যাপনিকা
- তারস্থানের ২২ শ্রুতি:
- ষড়্জে
জন্য ৪টি শ্রুতি: ঈশ্বরী, কৌমারী, সবরালী ও ভোগবীর্যা
- ঋষভের
জন্য ৩টি শ্রুতি: মনোয়না, সুস্নিগ্ধা ও দিব্যাঙ্গা
- গান্ধারের জন্য
২টি শ্রুতি: সুললিতা ও বিদ্রুমা
- মধ্যমের জন্য
৪টি শ্রুতি: মহার্কা, শঙ্কিনী, রাকা ও লজ্জা
- পঞ্চমের জন্য
৪টি শ্রুতি: কালী, সূক্ষ্মা, অতিসূক্ষ্মা ও পূষ্টা
- ধৈবতের জন্য
৩টি শ্রুতি: সুপুষ্টিকা, বিস্পষ্টা ও কাকলী
- নিষাদের জন্য ২টি
শ্রুতি: করালী ও বিষ্ফোটান্তর্ভেদিনী
ত্রয়োদশ শতাব্দীতে
শারঙ্গদেবের রচিত সঙ্গীতরত্নাকর সঙ্গীতমহলে সর্বাধিক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল। এই সূত
সঙ্গীতরত্নাকরে উল্লেখিত শ্রুতির নামগুলোই প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায় এবং বর্তমানে এই
গ্রন্থের ২২টি শ্রুতির নামই আদর্শ হিসেবে বিবেচিত হয়।
সঙ্গীতরত্নাকরে পূর্বের রীতি অনুসারে ষড়্জগ্রামেকে আদর্শ মানা হয়েছিল। ষড়্জগ্রামের
স্বরবিন্যাসে প্রতিটি স্বরের জন্য নির্দিষ্ট সংখ্যক শ্রুতি নির্ধারিত ছিল। এবং প্রতি
স্বরের জন্য নির্ধারিত শ্রুতির শেষেরটি ছিল ওই স্বরের স্থান। যেমন ষড়্জের জন্য
নির্ধারিত ছিল- (চারটি শ্রুতি) তীব্রা, কুমুদ্বতী মন্দা ও ছন্দোবতী। এই চারটি
শ্রুতির চতুর্থ শ্রুতি ছন্দোবতী ছিল ষড়্জের স্থান। এছাড়া সঙ্গীতরত্নাকরে নারদীয়
শিক্ষার শ্রুতির জাতিগত বিষয়টিকেও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছিল।
গ্রামভেদে শ্রুতি ও স্বরের সমন্বিত ছক একই রকম ছিল না। সঙ্গীতেরত্নাকরে বর্ণিত
শ্রুতির নাম এবং শ্রুতিতে স্বরের অবস্থানের বিন্যাস যে রূপ পেয়েছিল, তার সাধারণ ছক
ছিল-
- ষড়্জ গ্রাম: ষড়্জ,
মধ্যম ও পঞ্চম-এর জন্য ৪ শ্রুতি, ঋষভ ও ধৈবতের জন্য ৩ শ্রুতি এবং গান্ধার ও
নিষাদের জন্য ২ শ্রুতি।
- মধ্যম গ্রাম: ষড়্জ,
মধ্যম ও ধৈবত-এর জন্য ৪ শ্রুতি, শ্রুতি, ঋষভ ও পঞ্চমের জন্য ৩ শ্রুতি এবং
গান্ধার ও নিষাদের জন্য ২ শ্রুতি
- গান্ধার গ্রাম:
গান্ধার ও নিষাদ-এর
জন্য ৪ শ্রুতি, ষড়্জ, মধ্যম, পঞ্চম ও ধৈবতের জন্য- ৩ শ্রুতি এবং ঋষভ ২
শ্রুতি
বর্তমানে শুধু ষড়্জগ্রামকেই মান্য করা হয়। এবং শ্রুতি বিন্যাসের
আদ্যশ্রুতিতে স্বরের স্থান নির্দেশিত হয়। যেমন- আগে ষড়্জের জন্য নির্ধারিত ছিল- (চারটি
শ্রুতি) তীব্রা, কুমুদ্বতী মন্দা ও ছন্দোবতী। এই চারটি শ্রুতির চতুর্থ শ্রুতি
ছন্দোবতী ছিল ষড়্জের স্থান। বর্তমানে এই চারটি শ্রুতির প্রথম শ্রুতি তীব্রা ষড়্জের
স্থান।
শ্রুতি বিন্যাসের স্বরের আদ্য অবস্থান কবে নির্ধারিত হয়েছিল, সে বিষয়ে সুষ্পষ্টভাবে
জানা যায় না। ১৮৬৯ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত ক্ষেত্রমোহন গোস্বামীর রচিত
'সঙ্গীতসার' গ্রন্থে দেখা
যায়- শ্রুতি বিন্যাসে স্বরকে আদ্য শ্রুতিতে স্থাপন করা হয়েছে। [সঙ্গীতসার, ঔপপত্তিক
তৌর্য্যত্রিক। পৃষ্ঠা: ৬]
নিচে এই তিনটি গ্রাম
অনুসারে শ্রুতি ও স্বরের ছক দেখানো হলো
শ্রুতি সংখ্যা |
শ্রুতি সংখ্যা ও নাম |
জাতি |
ষড়্জগ্রাম |
মধ্যমগ্রাম |
গান্ধারগ্রাম |
আধুনিক রীতি |
১
|
তীব্রা |
দীপ্তা |
|
|
|
ষড়্জ |
২
|
কুমুদ্বতী |
আয়তা |
|
|
|
|
৩
|
মন্দা |
মৃদু |
|
|
ষড়্জ |
|
৪
|
ছন্দোবতী |
মধ্যা |
ষড়্জ |
ষড়্জ |
|
|
৫ |
দয়াবতী |
করুণা |
|
|
ঋষভ |
ঋষভ |
৬
|
রঞ্জনী |
মধ্যা |
|
|
|
|
৭ |
রক্তিকা |
মৃদু |
ঋষভ |
ঋষভ |
|
|
৮ |
রৌদ্রী |
দীপ্তা |
|
|
|
গান্ধার |
৯ |
ক্রোধা |
আয়তা |
গান্ধার |
ঋষভ |
গান্ধার |
|
১০ |
বজ্রিকা |
দীপ্তা |
|
|
|
মধ্যম |
১১ |
প্রসারিণী |
আয়তা |
|
|
|
|
১২ |
প্রীতি |
মৃদু |
|
|
মধ্যম |
|
১৩ |
মার্জনী |
মধ্যা |
মধ্যম |
মধ্যম |
|
|
১৪ |
ক্ষিতি |
মৃদু |
|
|
|
পঞ্চম |
১৫ |
রক্তা |
মধ্যা |
|
|
পঞ্চম |
|
১৬ |
সন্দীপিনী |
আয়তা |
|
পঞ্চম |
|
|
১৭ |
আলাপিনী |
করুণা |
পঞ্চম |
|
|
|
১৮ |
মদন্তী |
করুণা |
|
|
ধৈবত |
ধৈবত |
১৯ |
রোহিণী |
আয়তা |
|
|
|
|
২০ |
রম্যা |
মধ্যা |
ধৈবত |
ধৈবত |
|
|
২১ |
উগ্রা |
দীপ্তা |
|
|
|
নিষাদ |
২২ |
ক্ষোভিণী |
মধ্যা |
নিষাদ |
নিষাদ |
নিষাদ |
|
আধুনিককালে শ্রুতির মান নির্ধারণ করা হয় ধ্বনির
কম্পাঙ্কের বিচারে। নানা রকম গাণিতিক সূত্রের সাহায্যে শ্রুতির সাথে পাশ্চাত্য
কম্পাঙ্ক-নির্দেশক মানের সাথে সমন্বয় করার চেষ্টা করা হয়েছে। প্রকৃত অর্থে ভারতীয়
সঙ্গীতের শ্রুতিকে গণিতের নিয়মে বাধা যায় নাই। বর্তমানে পাশ্চাত্য সঙ্গীতের সাথে সমন্বয় করে
শ্রুতির যে কম্পাঙ্কমান নির্ধারণ করা হয়ে থাকে, তা হলো-
শ্রুতি |
12-TET Notes |
Name |
Ratio |
Cents |
Frequency
(Hz) |
Name |
Frequency
(Hz) |
ক্ষোভিণী |
1 |
0 |
261.6256 |
C |
261.6256 |
তীব্রা |
256/243 |
90 |
275.6220 |
C♯ |
277.1826 |
কুমুদ্বতী |
16/15 |
112 |
279.0673 |
মন্দা |
10/9 |
182 |
290.6951 |
D |
293.6648 |
ছন্দোবতী |
9/8 |
203 |
294.3288 |
দয়াবতী |
32/27 |
294 |
310.0747 |
D♯ |
311.1270 |
রঞ্জনী |
6/5 |
316 |
313.9507 |
রক্তিকা |
5/4 |
386 |
327.0319 |
E |
329.6275 |
রৌদ্রী |
81/64 |
407 |
331.1198 |
ক্রোধা |
4/3 |
498 |
348.8341 |
F |
349.2282 |
বজ্রিকা |
27/20 |
519 |
353.1945 |
প্রসারিণী |
45/32 |
590 |
367.9109 |
F♯ |
369.9944 |
প্রীতি |
729/512 |
612 |
372.5098 |
মার্জনী |
3/2 |
702 |
392.4383 |
G |
391.9954 |
ক্ষিতি |
128/81 |
792 |
413.4330 |
G♯ |
415.3047 |
রক্তা |
8/5 |
814 |
418.6009 |
সন্দীপিনী |
5/3 |
884 |
436.0426 |
A |
440.0000 |
আলাপিনী |
27/16 |
906 |
441.4931 |
মদন্তী |
16/9 |
996 |
465.1121 |
A♯ |
466.1638 |
রোহিণী |
9/5 |
1017 |
470.9260 |
রম্যা |
15/8 |
1088 |
490.5479 |
B |
493.8833 |
উগ্রা |
243/128 |
1110 |
496.6798 |
ক্ষোভিণী |
2 |
1200 |
523.2511 |
C |
523.2511 |
তথ্যসূত্র:
-
নারদীয়া শিক্ষা:
শ্রীপীতাম্বরাপীঠ-সংস্কৃত-পরিষদ। ১৯৬৪
-
নাট্যশাস্ত্র (চতুর্থ খণ্ড)। ভরত। বঙ্গানুবাদ: ডঃ
সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ও ডঃ ছন্দা চক্রবর্তী। নবপত্র প্রকাশন।ডিসেম্বর
২০১৪।
-
বৃহদ্দেশী। মতঙ্গ। সম্পাদনা
শ্রীরাজ্যেশ্বর মিত্র। সংস্কৃত পুস্তক ভাণ্ডার। কলিকাতা। ১৯৯২ খ্রিষ্টাব্দ।
-
সঙ্গীতমকরন্দ:। নারদ। সম্পাদনা ও
ভাষান্তর: প্রদীপকুমার ঘোষ। রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়ান মিউজিকোলোজি
-
সঙ্গীতরত্নাকর। শার্ঙ্গদেব। অনুবাদ
সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়। সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়। দ্বিতীয় প্রকাশ ১৪০৮