সরণ্যু বিবস্বানের তেজ সহ্য করতে না পেরে
, নিজের মত করে একটি নারী সৃষ্টি করে স্বামীর কাছে উক্ত সন্তানদ্বয় রেখে– অশ্বিনীর (ঘোটকী) রূপ ধারণ করে ভ্রমণ করতে থাকেন। বিবস্বান উক্ত নারীকে স্ত্রী ভেবে তাঁর সাথে মিলিত হন। ফলে উক্ত নারীর গর্ভে মনু নামক একটি তেজস্বী সন্তান জন্মগ্রহণ করে। বিবস্বান পরে সরণ্যুর পলায়ন বৃত্তান্ত জানতে পেরে– ঘোড়ার রূপ ধরে অশ্বিনীরূপী সরণ্যুর সাথে মিলিত হন। এর ফলে দুটি কুমারের জন্ম হয়। এঁদের একজনের নাম নাসত্য ও অপরের নাম দস্র। অশ্বীদ্বয় নামে এঁদের স্তব করা হয়।