একুশে পদক
বাংলাদেশের একটি জাতীয় পুরস্কার।
বাংলাদেশের বিশিষ্ট সাহিত্যিক, শিল্পী, শিক্ষাবিদ, ভাষাসৈনিক, ভাষাবিদ, গবেষক,
সাংবাদিক, অর্থনীতিবিদ, দারিদ্র্য বিমোচনে অবদানকারী, সামাজিক ব্যক্তিত্ব ও
প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় পর্যায়ে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে একটি পদক।
১৯৭৬ খ্রিষ্টাব্দে থেকে এই পদক দেয়া শুরু হয়েছে।
এই পদক অর্জনকারীদের প্রত্যেকে একটি স্বর্ণ
পদক, সম্মাননা সনদ এবং পুরস্কারের অর্থমূল্য দেয়া হয়ে থাকে। প্রাথমিকভাবে
পুরস্কারের অর্থমূল্য ২৫০০০ টাকা দেয়া হত, এবং বর্তমানে এটি ১ লক্ষ টাকায় উন্নীত
করা হয়েছে।
পদক হিসেবে দেওয়া হয় ১৮ ক্যারট স্বর্ণের মেডেল।
পদকটির ডিজাইন করেছেন নিতুন কুণ্ডু।
পদকপ্রাপ্তদের তালিকা
১৯৭৬ খ্রিষ্টাব্দ। প্রথমবার বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য সাতজনকে একুশে পদক
দেয়া হয়।
- কাজী নজরুল ইসলাম (সাহিত্য)
- আবদুল কাদির (সাহিত্য)
- ইব্রাহীম খাঁ (নাটক)
- সুফিয়া কামাল (নাটক)
- আবুল কালাম শামসুদ্দিন (নাটক)
- তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া (সাংবাদিকতা)
- আবদুস সালাম (সাংবাদিকতা)
১৯৭৭ খ্রিষ্টাব্দ। তিনজনকে পদক দেয়া হয়।
- শামসুর রহমান (নাটক)
- আবদুল আলীম(সঙ্গীত)
- আবদুল গাফফার চৌধুরী (সাহিত্য)
১৯৭৮ খ্রিষ্টাব্দ। দুইজনকে এ পদক দেয়া হয়।
- আহসান হাবীব (সাহিত্য)
- নূরুল মোমেন (সাহিত্য)
১৯৭৯ খ্রিষ্টাব্দ। দুইজনকে এ পদক দেয়া হয়।
- আজিজুর রহমান (সাহিত্য)
- আবদুল লতিফ (সঙ্গীত)
১৯৮০ খ্রিষ্টাব্দ। তিনজনকে এ পদক দেয়া হয়।
- আবুল হোসেন (সাহিত্য)
- মুর্তজা বশীর (চিত্রকলা)
- রাহাত খান (সাহিত্য)
১৯৮১ খ্রিষ্টাব্দ। তিনজনকে এ পদক দেয়া হয়।
- ওবায়েদ উল হক (সাংবাদিকতা)
- মুস্তফা নূরউল ইসলাম (সাহিত্য)
- আবদুল হালিম চৌধুরী (সঙ্গীত)
১৯৮২ খ্রিষ্টাব্দ। একজনকে এ পদক দেয়া হয়।
১৯৮৩ খ্রিষ্টাব্দ। তিনজনকে পদক দেয়া হয়।
- আবু জাফর শামসুদ্দিন (সাহিত্য)
- শওকত ওসমান(সাহিত্য)
- সৈয়দ আলী আহসান (সাহিত্য)
১৯৮৪ খ্রিষ্টাব্দ। তিনজনকে পদক দেয়া হয়।
- রশীদ করীম (সাহিত্য)
- হাসান হাফিজুর রহমান (সাহিত্য)
- সৈয়দ শামসুল হক (সাহিত্য)
১৯৮৫ খ্রিষ্টাব্দ। পাঁচজনকে পদক দেয়া হয়।
- আনিসুজ্জামান (সাহিত্য)
- আব্দুল্লাহ আল মুতী শরফুদ্দীন (বিজ্ঞান)
- আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ (সাহিত্য)
- গাজী শামসুর রহমান (সাহিত্য)
- সৈয়দ জাহাঙ্গীর (চিত্রকলা)
১৯৮৬ খ্রিষ্টাব্দ। চারজনকে পদক দেয়া হয়।
- আলাউদ্দিন আল আজাদ (সাহিত্য)
- এস. এম. সুলতান (চিত্রকলা)
- আসকার ইবনে শাইখ (সাহিত্য)
- মোবারক হোসেন খান (সঙ্গীত)
১৯৮৭ খ্রিষ্টাব্দ। সাতজনকে পদক দেয়া হয়।
- আবু হেনা মোস্তফা কামাল (সঙ্গীত)
- আহমেদ হুমায়ুন (সাংবাদিকতা)
- প্রফেসর এম.এ.নাসের (শিক্ষা)
- আল মাহমুদ (সাহিত্য)
- আবদূর রাজ্জাক (চারুশিল্প)
- জাহানারা আরজু (সাহিত্য)
- মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান (সাহিত্য)
১৯৮৮ খ্রিষ্টাব্দ। দুইজনকে পদক দেয়া হয়।
- আশরাফ সিদ্দিকী (সাহিত্য)
- ফজল শাহাবুদ্দীন (সাহিত্য)
১৯৮৯ খ্রিষ্টাব্দ। দুইজনকে পদক দেয়া হয়।
- রাজিয়া মজিদ (সাহিত্য)
- শাহেদ আলী (সাহিত্য)
১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দ। একজনকে পদক দেয়া হয়।
১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দ। ছয়জনকে পদক দেয়া হয়।
- আহমদ শরীফ (শিক্ষা)
- এ.এম.হারুনুর রশীদ (বিজ্ঞান)
- কবীর চৌধুরী (সাহিত্য)
- এ এফ সালাউদ্দিন আহমেদ (শিক্ষা)
- ফয়েজ আহমদ (সাহিত্য)
- সানজীদা খাতুন (সাহিত্য)
১৯৯২ খ্রিষ্টাব্দ। একজনকে পদক দেয়া হয়।
১৯৯৩ খ্রিষ্টাব্দ। একজনকে পদক দেয়া হয়।
১৯৯৪ খ্রিষ্টাব্দ। একজনকে পদক দেয়া হয়।
১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দ। একজনকে পদক দেয়া হয়।
১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দ। একজনকে পদক দেয়া হয়।
- মোস্তফা জামান আব্বাসী (সঙ্গীত)
- সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী (শিক্ষা)
১৯৯৭ খ্রিষ্টাব্দ। চারজনকে পদক দেয়া হয়।
- আবু ইসহাক (সাহিত্য)
- মমতাজ উদ্দীন আহমদ (নাটক)
- রাজিয়া খান (সাহিত্য)
- সন্তোষ গুপ্ত (সাংবাদিকতা)
১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দ। কাউকে পদক দেওয়া হয় নাই।
১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দ। তিনজনকে পদক দেয়া হয়।
- আবুল কাসেম সন্দীপ (শিক্ষা)
- সন্তোশ গুপ্ত (সাংবাদিকতা)
- সুভাষ দত্ত (চলচ্চিত্র)
২০০০ খ্রিষ্টাব্দ। চারজনকে পদক দেয়া হয়।
- আব্দুল জব্বার (ভাষা শহীদ)
- আব্দুস সালাম (ভাষা শহীদ)
- রফিকউদ্দিন আহমদ (ভাষা শহীদ)
- আবুল বরকত (ভাষা শহীদ)
২০০১ খ্রিষ্টাব্দ। তিনজনকে পদক দেয়া হয়।
- আব্দুল মতিন (ভাষা আন্দোলন)
- নির্মলেন্দু গুণ (সাহিত্য)
- শাহ আবদুল করিম (সাঙ্গীত)
২০০৪ খ্রিষ্টাব্দ। দশজনকে পদক দেয়া হয়।
- মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মিয়া (শিক্ষা)
- মনিরুজ্জামান মিঞা (সঙ্গীত)
- ওয়াকিল আহমেদ (গবেষনা)
- ফরিদা হোসাইন (সাহিত্য)
- নিলুফার ইয়াসমিন (সঙ্গীত)
- মুস্তাফা মনোয়ার (চিত্রকলা)
- ফয়জুননেসা চৌধুরানী (সমাজসেবা)
- জোবাইদা হান্নান (সমাজসেবা)
- এনায়েতুল্লাহ্ খান (সাংবাদিকতা)
- চাষী নজরুল ইসলাম (চলচ্চিত্র)
২০০৫ খ্রিষ্টাব্দ। পনেরজনকে পদক দেয়া হয়।
- সৈয়দ মুজতবা আলী (সাহিত্য)
- জুবাইদা গুলশান আরা (সাহিত্য)
- আসহাব উদ্দিন আহমেদ (সাহিত্য)
- আবু সালেহ (সাহিত্য)
- আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ (শিক্ষা)
- চিত্তরঞ্জন সাহা (শিক্ষা)
- ইকবাল মাহমুদ (শিক্ষা)
- বিশ্বদানন্দ মহাথীর (সমাজসেবা)
- মশির হোসেইন (সাংবাদিকতা)
- সাইফুর রহমান (ভাষা আন্দোলন)
- খন্দকার দেলোয়ার হোসাইন (ভাষা আন্দোলন)
- আবদুল গফুর (ভাষা আন্দোলন)
- বশির আহমেদ (সঙ্গীত)
- আবু সাত্তার মাহমুদ (সঙ্গীত)
- আপেল মাহমুদ (সঙ্গীত)
২০০৫ খ্রিষ্টাব্দ। তেরজনকে পদক দেয়া হয়।
- জসীমউদ্দিন আহমদ (শিক্ষা)
- ড. সুকোমল বড়ুয়া(শিক্ষা)
- আনোয়ারা বেগম (শিক্ষা)
- এম. আসাদুজ্জামান (শিক্ষা)
- আবুল কালাম মনজুর মোর্শেদ (সাহিত্য)
- মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম(সাহিত্য)
- হামিদুজ্জামান খান(ভাস্কর্য)
- বেগম রওশন আরা মুস্তাফিজ (সঙ্গীত)
- আনোয়ারউদ্দীন খান (সঙ্গীত)
- ফাতেমা তুজ জোহরা (সঙ্গীত)
- গাজীউল হাসান খান (সাংবাদিকতা)
- শাহাদৎ চৌধুরী (সাংবাদিকতা)
- আফতাব আহমেদ (আলোকচিত্রী) (আলোকচিত্র)
২০০৭ খ্রিষ্টাব্দ। পাঁচজনকে পদক দেয়া হয়।
- মুহম্মদ হাবিবুর রহমান(সাহিত্য)
- মোহাম্মদ মাহফুজুল্লাহ(সাহিত্য)
- আনোয়ার পারভেজ (সঙ্গীত)
- এম এ বেগ(আলোকচিত্র)
- সেলিম আল দীন (নাটক)
২০০৮ খ্রিষ্টাব্দ। দশজনকে পদক দেয়া হয়।
- নাজমা চৌধুরী (গবেষণা)
- খন্দকার নূরুল আলম (সঙ্গীত)
- ওয়াহেদুল হক (সঙ্গীত)
- শ্যাম সুন্দর বৈষ্ণব (সঙ্গীত)
- শেফালী ঘোষ (সঙ্গীত)
- মুজাফফর আহমেদ (অর্থনীতিবিদ)
- অধ্যাপক মুজাফফর আহমেদ (শিক্ষা)
- খালেক নওয়াজ খান (সাহিত্য)
- জোহরা বেগম কাজী (সমাজকর্ম)
- দিলওয়ার খান (সাহিত্য)
২০০৯ খ্রিষ্টাব্দ। তেরজনকে পদক দেয়া হয়।
- ড. বোরহান উদ্দিন খান জাহাঙ্গীর (শিক্ষা)
- ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন (গবেষণা)
- মাহবুব উল আলম চৌধুরী (ভাষা আন্দোলন)
- আশরাফ উজ জামান (সাংবাদিকতা)
- বেগম বিলকিস নাসির উদ্দিন (সাংবাদিকতা)
- মানিক চন্দ্র সাহা (সাংবাদিকতা)
- হুমায়ুন কবীর বলু (সাংবাদিকতা)
- সেলিনা হোসেন (সাহিত্য)
- সামসুজ্জামান খান (গবেষণা)
- ড. কাজী খালিকুজ্জামান (দারিদ্র বিমোচন)
- ড. মোহাম্মদ রফি খান (সমাজকর্ম)
- মনসুর উল করিম (চিত্রকর্ম)
- রামেন্দু মজুমদার (থিয়েটার)
২০১০ খ্রিষ্টাব্দ। পনেরজনকে পদক দেয়া হয়।
- ড. গোলাম মওলা (ভাষা আন্দোলন)
- মোহাম্মদ রফিক (সাহিত্য)
- সৈয়দ আহমেদ (সাহিত্য)
- হেলেনা খান (সাহিত্য)
- মুনতাসীর মামুন (গবেষণা)
- এ এস এইচ কে সাদেক (সামাজিক ব্যক্তিত্ব)
- সংঘরাজ জ্যোতিপাল মোহাথেরো (সামাজিক ব্যক্তিত্ব)
- হানিফ সংকেত (সামাজিক ব্যক্তিত্ব)
- পার্থ প্রতীম মজুমদার (মুকাভিনয়)
- নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু (থিয়েটার)
- এ কে এম আবদুর রউফ (শিল্পী)
- ইমদাদ হোসেন (শিল্পী)
- আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল (সঙ্গীত পরিচালক)
- বেগম লায়লা হাসান (শিল্পী)
- মোহাম্মদ আলম (ফটো সাংবাদিকতা)
২০১১ খ্রিষ্টাব্দ। তেরজনকে পদক দেয়া হয়।
- ভাষা সৈনিক শওকত আলী (ভাষা আন্দোলন)
- মোশারেফ উদ্দিন আহমেদ (ভাষা আন্দোলন)
- ওস্তাদ আখতার সাদমানী (শিল্পকলা)
- আবদুল হক চৌধুরী (গবেষণা)
- আমানুল হক (ভাষা আন্দোলন)
- বাউল করিম শাহ (শিল্পকলা)
- জোৎস্না বিশ্বাস (শিল্পকলা)
- নূরজাহান বেগম (সাংবাদিকতা)
- মো. আবুল হাশেম (সমাজসেবা)
- মো. হারেস উদ্দিন (পলান সরকার) (সমাজসেবা)
- মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন (সমাজসেবা)
- শহীদ কাদরী (ভাষা ও সাহিত্য)
- আবদুল হক (ভাষা ও সাহিত্য)
২০১২ খ্রিষ্টাব্দ। পনেরজনকে পদক দেয়া হয়।
- মমতাজ বেগম (ভাষা আন্দোলন)
- মোবিনুল আজিম (শিল্পকলা)
- তারেক মাসুদ (শিল্পকলা)
- ড. ইনামুল হক (শিল্পকলা)
- মামুনুর রশীদ (শিল্পকলা)
- অধ্যাপক করুণাময় গোস্বামী(শিল্পকলা)
- এহেতশাম হায়দার চৌধুরী (সাংবাদিকতা)
- আশফাক মুনীর চৌধুরী (মিশুক মুনীর) (সাংবাদিকতা)
- হাবিবুর রহমান মিলন (শিক্ষা)
- অধ্যাপক অজয় কুমার রায় (শিক্ষা)
- ড. মনসুরুল আলম খান (শিক্ষা)
- ড. এ কে নাজমুল করিম (শিক্ষা)
- অধ্যাপক বরেন চক্রবর্তী (বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি)
- শ্রীমৎ শুদ্ধানন্দ মহাথের (সমাজসেবা)
- ড. হুমায়ুন আজাদ (ভাষা ও সাহিত্যে)
২০১৩ খ্রিষ্টাব্দ। ১২ ব্যক্তি এবং এক প্রতিষ্ঠানকে একুশে পদক দেয়া হয়।
- এম এ ওয়াদুদ (ভাষা আন্দোলন)
- অধ্যাপক অজিত কুমার গুহ (ভাষা আন্দোলন)
- অধ্যক্ষ মো. কামরুজ্জামান (ভাষা আন্দোলন)
- তোফাজ্জল হোসেন (ভাষা আন্দোলন)
- এনামুল হক মোস্তফা শহীদ (মুক্তিযুদ্ধ)
- নূরজাহান মুরশিদ (সমাজসেবা)
- স্যামসন এইচ চৌধুরী (সমাজসেবা)
- রফিক আজাদ (ভাষা ও সাহিত্য)
- আসাদ চৌধুরী (ভাষা ও সাহিত্য)
- কাদেরী কিবরিয়া (শিল্পকলা)
- জামালউদ্দিন হোসেন (শিল্পকলা)
- চারণ কবি বিজয় কৃষ্ণ অধিকারী (বিজয় সরকার) (শিল্পকলা)
- বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী (শিল্পকলা)
২০১৪ খ্রিষ্টাব্দ। ১৫জন্ ব্যক্তি এবং এক প্রতিষ্ঠানকে একুশে পদক দেয়া হয়।
- বদরুল আলম (ভাষা আন্দোলন)
- শামসুল হুদা (শিল্পকলা)
- এস এম সোলায়মান (শিল্পকলা)
- সমরজিৎ রায় চৌধুরী (শিল্পকলা)
- রামকানাই দাশ (শিল্পকলা)
- কেরামত মওলা (শিল্পকলা)
- গোলাম সারওয়ার (সাংবাদিকতা)
- এনামুল হক (গবেষণা)
- অনুপম সেন (শিক্ষা)
- আবদুশ শাকুর (ভাষা ও সাহিত্য)
- জামিল চৌধুরী (ভাষা ও সাহিত্য)
- বেলাল চৌধুরী (ভাষা ও সাহিত্য)
- রশীদ হায়দার (ভাষা ও সাহিত্য)
- বিপ্রদাশ বড়ুয়া (ভাষা ও সাহিত্য)
- মুজিবুর রহমান (সমাজসেবা)।