কতিপয় বিশেষ ক্যান্সার

জরায়ুমুখ ক্যান্সার
স্তন ক্যান্সার

ক্যান্সার ও টিউমার
ইংরেজি : Cancer and Tumor

মানুষের শরীর অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কোষ দিয়ে তৈরি। আবার অনেকগুলো একই জাতীয় কোষ মিলেই শরীরে কলা ও গ্রন্থ তৈরি করে।
এই কোষগুলো একটা নির্দিষ্ট সময় পরপর মারা যায় এবং পুরনো কোষগুলোর জায়গায় নতুন কোষ এসে জায়গা করে নেয়। কোষগুলি সাধারণতঃ নিজেদের মধ্যে বিভক্ত হয়ে তাদের বৃদ্ধি ঘটায়। এই বৃদ্ধি একটি স্বাভাবিক, নির্দিষ্ট ও নিয়মিতভাবে সংগঠিত হয়। এই বৃদ্ধির মাধ্যমে মানুষের শরীরের কলাগুলোর কোষ সংখ্যা বজায় থাকে।

 

কোনো কোনো সময় দেখা যায়, এই কোষগুলো অনিয়ন্ত্রিতভাবে বাড়তে থাকে। এক্ষেত্রে শরীরের কোনো নিয়ন্ত্রণ ও কোষগুলোর উপরে থাকে না। তখন শরীরের কোনো অংশ অস্বাভাবিকভাবে ফুলে উঠে। ত্বকের নিচে মাংসের দলা অথবা চাকা দেখা যায়। কোনো কলার ভিতরে কোষের সংখ্যাধিক্যকে বলা হয়  হাইপারপ্লাসিয়া (hyperplasia)। সাধারণভাবে এই কোষ দ্বারা গঠিত পিণ্ডকে টিউমার (Tumor) বলা হয়। চিকিৎসাশাস্ত্রে মূলত অনিয়ন্ত্রিতভাবে বিভাজনক্ষম হয়ে বৃদ্ধি পাওয়া কলাকে নিয়োপ্লাসিয়া (neoplasia) বলা হয়। আর এইরকম কোষগুলোকে নিয়োপ্লাস্টিক কোষ বলে।

 

টিউমারের কোষগুলোর আচরণগত বৈশিষ্ট্যের বিচারে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। এই ভাগ দুটো হলো

ক্যান্সারের কারণ
ক্যান্সার হওয়ার যথার্থ কারণ কি, এ নিয়ে মতভেদ আছে। তবে সাধারণ কিছু বিষয়কে ক্যান্সার তৈরির কারণ হতে পারে বলে মনে করা হয়। যেমন

ক্যান্সারের উপসর্গ :
নানা ধরনের ক্যান্সারে নানা ধরনের উপসর্গ দেখা যায়। তবে সাধারণ কিছু উপসর্গ আছে

ক্যান্সারের চিকিৎসা : ক্যান্সারের প্রকৃতি অনুসারে নানা রকম চিকিৎসাযর ব্যবস্থা রয়েছে। যেমন

ক্যান্সার প্রতিরোধক প্রাক্-ব্যবস্থা : নিয়মিত কিছু ব্যাপার মেনে চললে ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকখানি কমানো যায়। যেমন


সূত্র : ইন্টারনেট