১৯০৮ খ্রিষ্টাব্দে জাতীয় শিক্ষা পরিষদ (বর্তমানে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়) প্রবর্তিত প্রবেশিকা পরীক্ষায় পঞ্চম স্থান অধিকার করে দশ টাকা বৃত্তি লাভ করেন।
ইতিমধ্যে তাঁর পিতার মৃত্যু ও নিজের রুগ্নতার কারণে তার আর উচ্চ শিক্ষা সম্ভব হয় নি। ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দে
তিনি তাঁর শিক্ষক হিমাংশুপ্রকাশ রায়ের সাথে শান্তিনিকেতনে এসে
রবীন্দ্রনাথের
ব্রহ্মচর্যাশ্রমে যোগ দেন। সেই থেকেই তার শান্তিনিকেতনে বাস।
১৯১২ খ্রিষ্টাব্দে ঢাকা থেকে তঁর রচিত "প্রাচীন ইতিহাসের গল্প" প্রকাশিত হয়।
১৯১৬ -১৮ খ্রিষ্টাব্দে কলকাতার সিটি কলেজের গ্রন্থাগারিক হয়েছিলেন।
১৯১৮ খ্রিষ্টাব্দে পাঠভবনের শিক্ষকতা ও গ্রন্থাগারিকের কার্যভার নিয়ে শান্তি নিকেতনে ফিরে আসেন।
১৯২১ খ্রিষ্টাব্দে প্রখ্যাত ফরাসি পণ্ডিত সিলভা লেভি ভারতে এলে তিনি তাঁর কাছে চীনা ও তিব্বতি ভাষা শিখে গবেষণা শুরু করেন। তার গবেষণার বিষয় ছিল- বৌদ্ধ ও হিন্দুদর্শনের সমগ্র চীনা ভাষা।
১৯২৫ খ্রিষ্টাব্দে ইতালির প্রখ্যাত প্রাচ্য ভাষাবিদ জোসেফ তুচ্চির কাছে চীনের বিশিষ্ট দার্শনিক কংফুৎসুর গ্রন্থ পাঠ করেন
এবং তা অনুবাদ করেন।
১৯২৬ খ্রিষ্টাব্দে থেকে কলেজ শাখায় অধ্যাপক নিযুক্ত হন। তিনি ইতিহাস.সাহিত্য ও অন্যান্য বিষয়েও ক্লাস নিতেন। তাঁর রচিত 'বাংলা গ্রন্থবর্গীকরণ' ও'বাংলা দশমিক বর্গীকরণ' বই দুটি গ্রন্থাগার বিষয়ে উল্লেখযোগ্য সংযোজন।
১৯২৮ খ্রিষ্টাব্দে তিনি কাশী বিদ্যাপীঠে বৃহত্তর ভারত সম্পর্কে যে বক্তৃতা করেন তা পরে