খুকি ও কাঠবেড়ালী
নজরুলের রচিত রেকর্ডে প্রকাশিত শ্রুতি
নাটক।
১৯২৬ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিল
(চৈত্র-বৈশাখ ১৩৩৩) মাসে প্রকাশিত হয়,
নজরুলের রচিত শিশুতোষ কাব্যগ্রন্থ
ঝিঙেফুল।
এই গ্রন্থে 'খুকী ও কাঠবেড়ালী' কবিতাটি ছিল। ১৯২৬ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিল
(চৈত্র-বৈশাখ ১৩৩৩) মাসে প্রকাশিত হয়, নজরুলের রচিত শিশুতোষ কাব্যগ্রন্থ
ঝিঙেফুল।
এই গ্রন্থে এই গানটি স্থান পেয়েছিল।
১৯৩২ নভেম্বর (কার্তিক-অগ্রহায়ণ ১৩৩৯) এইচএমভি
রেকর্ড কোম্পানি 'খুকী ও কাঠবেড়ালী'
শিরোনামে একটি রেকর্ড প্রকাশ করে। এই সময়
'খুকী ও কাঠবেড়ালী' কবিতার আগে
একটি গানটি যুক্ত করা হয়। গানটি হলো-
- কি মজার কড়াই ভাজা (খুকি ও কাঠ বেড়ালী)
[তথ্য]
ধারণা করা যায়, রেকর্ডে 'খুকী ও কাঠবেড়ালী' প্রকাশের সময়
নজরুলে এই গানটি রচনা করেছিলেন।
এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি
থেকে
'খুকী ও কাঠবেড়ালী' শিরোনামে রেকর্ড প্রকাশ করা হয়। রেকর্ড নম্বর
জিটি ২০। রেকর্ড বুলেটিনে 'ঝিঙে
ফুল' উল্লেখ ছিল। এই গানটি গেয়েছিল
শিশুমঙ্গল সমিতির শিল্পীরা।