বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম: কাজরি গাহিয়া চল গোপ-ললনা
তাল: লাউনি
কাজরি গাহিয়া চল গোপ-ললনা।
শ্রাবণ-গগনে দোলে মেঘ-দোলনা॥
পর সবুজ-ঘাগরি চোলি নীল ওড়না,
মাখো অধরে মধুর হাসি, চোখে ছলনা॥
কদম-চন্দ্রহার প'রে এসো চন্দ্রাবলী
তমাল-শাখা-বরণা এসো বিশাখা-শ্যামলী,
বাজায় করতাল দূরে তাল-বনা॥
লাবনি-বিগলিতা এসো সকরুণ ললিতা
যমুনা-কূলে এসো ব্রজবধূ কুল-ভীতা,
অলকে মাখিয়া নব জল-কণা॥
-
রচনাকাল ও স্থান:
গানটির
রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দের ৭ আগষ্ট
(মঙ্গলবার, ২২ শ্রাবণ ১৩৪১) এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি থেকে
এই গানের একটি রেকর্ড প্রকাশের চুক্তি হয়েছিল। সেই মোতাবেক
ইন্দুবালার কণ্ঠে গানটি
রেকর্ড করা হয়েছিল। পরে এই রেকর্ডটি বাতিল হয়ে যায়।
এই
সময় নজরুলের বয়স ৩৫ বৎসর ছিল
২
মাস।
- গ্রন্থ:
- গানের মালা
- প্রথম সংস্করণ আশ্বিন ১৩৪১ বঙ্গাব্দ (সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দ)।
৯৪। কাজরী- লাউনী।
- নজরুল রচনাবলী ষষ্ঠ খণ্ড [জ্যৈষ্ঠ ১৪১৯, জুন ২০১২। গানের মালা।
৯৪। কাজরী- লাউনী। পৃষ্ঠা ২৪৯-২৫০]
- নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ [নজরুল ইনস্টিটিউট ফেব্রুয়ারি ২০১২। গান সংখ্যা ১৩৩৩।
তাল লাউনী। পৃষ্ঠা: ৪০৪]
-
সুরলিপি। [১৬ আগষ্ট
১৯৩৪ (বুধবার, ৩১ শ্রাবণ ১৩৪২)]।
জগৎঘটক-কৃত স্বরলিপি। প্রকাশক:
নজরুল ইসলাম।
কাজরী- লাউনী।
[নমুনা]
- রেকর্ড: এইচএমভি কোম্পানির সাথে চুক্তি [৭ আগষ্ট ১৯৩৪ (মঙ্গলবার, ২২ শ্রাবণ ১৩৪১)।
শিল্পী ইন্দুবালা। রেকর্ডটি প্রকাশিত হয় নি।]
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকা
- জগৎ
ঘটক। সুর-লিপি নজরুল ইন্সটিটিউট, ঢাকা, আগষ্ট ২০০৩। [নমুনা]
-
সুরকার:
কাজী নজরুল ইসলাম
-
পর্যায়:
-
বিষয়াঙ্গ: ভক্তি [হিন্দু, বৈষ্ণব]
-
সুরাঙ্গ: কাজরী