বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম:
হুল ফুটিয়ে গেলে শুধু পারলে না হায় ফুল ফোটাতে
রাগ: ভৈরবী, তাল: দাদরা/কাহারবা
হুল ফুটিয়ে গেলে শুধু পারলে না হায় ফুল ফোটাতে
মৌমাছি যে ফুলও ফোটায় হুল ফোটানোর সাথে সাথে॥
আঘাত দিলে, দিলে বেদন
রাঙাতে হায়, পারলে না মন,
প্রেমের কুঁড়ি ফুটল না তাই পড়ল ঝ’রে নিরাশাতে॥
আমায় তুমি দেখলে নাকো, দেখলে আমার রূপের মেলা,
হায় রে দেহের শ্মশান-চারী, শব নিয়ে মোর করলে খেলা।
শয়ন-সাথী হলে আমার, রইলে নাকো নয়ন-পাতে॥
ফুল তুলে হায় ঘর সাজালে, করলে নাকো গলার মালা
ত্যাজি’ সুধা পিয়ে সুরা হলে তুমি মাতোয়ালা,
নিশাস ফেলে নিভাইলে যে-দীপ আলো দিত রাতে॥
- রচনাকাল ও স্থান:
গানটির রচনাকাল সম্পর্কে
সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। গানটি
গীতি-শতদল
সঙ্গীত
সঙ্কলনের প্রথম সংস্করণ প্রেকাশিত হয়েছিল ১৩৪১ বঙ্গাব্দের বৈশাখ (এপ্রিল
১৯৩৪) মাসে। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৪ বৎসর ১১ মাস।
- গ্রন্থ:
-
গীতি-শতদল
- প্রথম সংস্করণ [বৈশাখ ১৩৪১। এপ্রিল ১৯৩৪। ভৈরবী- দাদরা]।
- নজরুল রচনাবলী, পঞ্চম খণ্ড [বাংলা একাডেমী। জ্যৈষ্ঠ ১৪১৮ মে, ২০১১
। গীতি-শতদল। গান সংখ্যা ১৯। ভৈরবী- দাদরা। পৃষ্ঠা ২৯৫]
- নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ [নজরুল ইনস্টিটিউট ফেব্রুয়ারি ২০১২। গান সংখ্যা
১৪৭৯। রাগ: ভৈরবী, তাল: দাদরা/কাহারবা। পৃষ্ঠা:
৪৪৪-৪৪৫]