বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম: আরো নূতন নূতনতার শোনাও
রাগ: মান্দ। তাল: কাহারবা
আরো নূতন নূতনতার শোনাও গীতি গানেওয়ালা।
আরো তাজা শারাব ঢালো, কর কর হৃদয় আলা॥
অকুণ্ঠিত চিতে ব’স নিরালা ভোর হাওয়ার সাথে,
পুরাও আশা পিয়ে সুধা নিতুই নূতন অধর-ঢালা॥
কর ত্বরা, এ আব-খোরা ভরাও নূতন শারাব দিয়ে,
নাহি গো মোর সাকির হাতে চাঁদির গেলাস, চাঁদের থালা॥
কি স্বাদ পেলে জীবন-মধুর শারাব যদি না হয় সাথি,
স্মরণে তার আরো তাজা আনো শারাব ভর-পিয়ালা॥
আরো নূতন রঙে রেখায় গন্ধে রূপে, দিল-পিয়ার
আমার প্রিয়া! আমার তরে কর এ নিখিল উজালা॥
প্রিয়ার ছায়া-বীথির পথে যাবে যখন, ভোরের হাওয়া,
নূতন করে শুনায়ো তায় হাফিজের এ গান নিরালা॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। জয়তী পত্রিকার 'শ্রাবণ ১৩৩৭ (জুলাই-আগষ্ট ১৯৩০)' সংখ্যায় গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩১ বৎসর ২ মাস।
- গ্রন্থ
-
নজরুল-গীতিকা।
- প্রথম সংস্করণ [ভাদ্র ১৩৩৭ বঙ্গাব্দ ১৩৩১ বঙ্গাব্দ। ২ সেপ্টেম্বর ১৯৩০।
দীওয়ান-ই হাফিজ গীতি। ১। মান্দ্ -কার্ফা। পৃষ্ঠা ৯]
- নজরুল রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ। তৃতীয় খণ্ড [বাংলা একাডেমী, ঢাকা
ফাল্গুন ১৪১৩/মার্চ ২০০৭] নজরুল
গীতিকা। দীওয়ান-ই হাফিজ গীতি। ৯। মান্দ্ -কার্ফা।
পৃষ্ঠা: ১৭৫] 'নজরুল গীতিকা'য়
অন্তর্ভুক্ত গানটির পাদটিকা উল্লেখ আছে- "মোতরেবে খোশ্নওয়া বগো তাজা
ব-তাজা নৌ-বনৌ" শীর্ষক বিখ্যাত গজলের অনুবাদ।
- পত্রিকা: