নজরুল গীতিকা
নজরুলের গান বিভিন্ন কাব্য ও সঙ্গীত সংকলনে স্থান পেলেও, নজরুলের অধিকাংশ গ্রন্থ
সরকার বাজেয়াপ্ত করেছিল। ফলে গানের বাণী সঙ্গীত পিপাসুদের কাছে
তাঁর অনেক গানের বানী অপ্রাপ্য হয়ে উঠেছিল।
তাই নজরুল স্বতন্ত্র সঙ্গীত-সংকলন প্রকাশে আগ্রহী হয়ে উঠেছিলেন। এই সূত্রে প্রকাশিত
হয়েছিল- নজরুলের বিভিন্ন ভাবাদর্শের সঙ্গীত-সংকলন 'নজরুল গীতিকা।া।
গ্রন্থটির প্রথম প্রকাশকাল:
২ সেপ্টেম্বর ১৯৩০ খ্রিষ্টাব্দ (ভাদ্র ১৩৩৭ বঙ্গাব্দ)। প্রকাশক: শ্রীকালীকৃষ্ণ
চক্রবর্তী, শরচ্চন্দ্র চক্রবর্তী এন্ড সন্স, ২১ নন্দকুমার চৌধুরী লেন, কলকাতা।
প্রিন্টার: শ্রীমনোরঞ্জন, কালিকা প্রেস, ২১ নন্দকুমার চৌধুরী লেন, কলকাত। পৃষ্ঠা
৪+১৫১। মূল্য দেড় টাকা।
এই গ্রন্থে মোট গানের সংখ্যা ছিল ১২৭টি। এর ভিতরে
নূতন গান ছিল ২৬টি। উৎসর্গ-এর গানটি ছাড়া গানগুলোকে ১০টি ভাগে
সাজানো হয়েছিল। এই ভাগগুলো হলো- ওমর খৈয়াম-গীতি, দীওয়ান-ই-হাফিজ গীতি, জাতীয় সঙ্গীত, ঠুংরী,
গজল, টপ্পা, বাউল-ভাটিয়ালী, ধ্রুপদ, হাসির গান ও খেয়াল। এ সকল পর্বে যে সকল নতুন গান রাখা হয়েছিল, তার তালিকা তুলে ধরা হলো।
পর্ব ৫: গজলছিল নতুন গান এই গ্রন্থে প্রথম অন্তর্ভুক্ত হয়ে প্রকাশিত হয়েছিল। গানগুলো হলো-
গান সংখ্যা ২৬টি। এর ভিতরে ২৫টি গানই পূর্বে রচিত হয়েছিল।পর্ব ৬: টপ্পা
- রেশমি চুড়ির শিঞ্জিনীতে [গজল ১] [তথ্য]
রচনাকাল ও স্থানের উল্লেখ আছে- 'দৌলৎপুর/কুমিল্লা/বৈশাখ ১৩২৭'।- বেসুর বীণায় ব্যথার সুরে [গজল ২] [তথ্য]
গানটি 'আলেয়া' গীতিনাট্যে ব্যবহৃত হয়েছিল। উল্লেখ্য, কল্লোল পত্রিকার 'আষাঢ় ১৩৩৬' সংখ্যার 'সাহিত্য-সংবাদ' বিভাগে' বিষয়ে একটি তথ্য পাওয়া যায়।- দুলে আলো শতদল [গজল ৩] [তথ্য]
গানটি 'আলেয়া' গীতিনাট্যে ব্যবহৃত হয়েছিল। উল্লেখ্য, কল্লোল পত্রিকার 'আষাঢ় ১৩৩৬' সংখ্যার 'সাহিত্য-সংবাদ' বিভাগে' বিষয়ে একটি তথ্য পাওয়া যায়।- পথে পথে ফের সাথে [গজল ৪] [তথ্য]
উত্তরা পত্রিকার 'আষাঢ় ১৩৩৭ সংখ্যায় গানটি প্রথম প্রকশিত হয়েছিল।- বউ কথা কও বউ কথা কও [গজল ৫] [তথ্য]
১৯২৯ খ্রিষ্টাব্দে মন্মথ রায় 'ময়মনসিংহ গীতিকা' অবলম্বনে মহুয়া নামক একটি নাটক রচনা করেছিলেন। এই নাটকটি ১৯২৯ বঙ্গাব্দের ৩১শে ডিসেম্বর কলকাতায় মনোমোহন থিয়েটারে প্রথম মঞ্চস্থ হয়েছিল। এই নাটকে নজরুলের রচিত ও সুরোপিত মোট ১৫টি গান ব্যবহৃত হয়েছিল । এর আগে এই গানটি অন্য কোনো মাধ্যমে প্রচারিত বা কোনো গ্রন্থাদিতে প্রকাশিত হয় নি। ধারণা করা হয়, এই নাটকের জন্যই ১৯২৯ খ্রিষ্টাব্দে তিনি এই গানটি রচনা করেছিলেন।- ফাগুন-রাতের ফুলের নেশায় [গজল ৬] [তথ্য]
১৯২৯ খ্রিষ্টাব্দের জুন, (আষাঢ় ১৩৩৬) কলকাতার মনোমোহন থিয়েটার শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের রচিত রক্তকমল নাটক মঞ্চস্থ হয়। এই নাটকে প্রথম এই গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল।- কেউ ভোলে না কেউ ভোলে [গজল ৭] [তথ্য]
১৯২৯ খ্রিষ্টাব্দের জুন,(আষাঢ় ১৩৩৬) কলকাতার মনোমোহন থিয়েটার শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের রচিত রক্তকমল নাটক মঞ্চস্থ হয়। এই নাটকে প্রথম এই গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল।- মোর ঘুমঘোরে এলে মনোহর [গজল ৮] [তথ্য]
১৯২৯ খ্রিষ্টাব্দের জুন,(আষাঢ় ১৩৩৬) কলকাতার মনোমোহন থিয়েটার শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের রচিত রক্তকমল নাটক মঞ্চস্থ হয়। এই নাটকে প্রথম এই গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল।- আজ বাদল ঝরে (আজি বাদল ঝরে) [গজল ৯] [তথ্য]
১৩৩৬ বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ (ডিসেম্বর ১৯২৯) মাসে প্রকাশিত 'চোখের চাতক' সঙ্গীত-সংকলনে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।- বাগিচায় বুলবুলি তুই [গজল ১০][তথ্য]
গানটি কল্লোল পত্রিকার 'মাঘ ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল। রচনার স্থান ও রচনাকাল উল্লেখ আছে - কৃষ্ণনগর, ৮ই অগ্রহায়ণ ১৩৩৩'।- আমারে চোখ ইশারায় [গজল ১১][তথ্য]
কল্লোল পত্রিকার 'চৈত্র ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায় (মার্চ, ১৯২৭ খ্রিষ্টাব্দ) গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।- বসিয়া বিজনে কেন একা মনে [গজল ১২] [তথ্য]
কল্লোল পত্রিকার 'ফাল্গুন ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায় (ফেব্রুয়ারি, ১৯২৭ খ্রিষ্টাব্দ) গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।- ভুলি কেমনে আজো যে মনে [গজল ১৩] [তথ্য]
কল্লোল পত্রিকার 'জ্যৈষ্ঠ ১৩৩৪ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায় (ফেব্রুয়ারি, ১৯২৭ খ্রিষ্টাব্দ) গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।- কে বিদেশী বন-উদাসী [গজল ১৪][তথ্য]
গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল সওগাত পত্রিকার 'পৌষ ১৩৩৪ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায়।- করুণ কেন অরুণ আখিঁ [গজল ১৫] [তথ্য]
বঙ্গবাণী পত্রিকার 'জ্যৈষ্ঠ ১৩৩৪ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায় (মে, ১৯২৭ খ্রিষ্টাব্দ) গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।- এত জল ও-কাজল চোখ [গজল ১৬] [তথ্য]
বঙ্গবাণী পত্রিকার 'জ্যৈষ্ঠ ১৩৩৪ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায় (মে, ১৯২৭ খ্রিষ্টাব্দ) গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।- দুরন্ত বায়ু পূববইয়াঁ [গজল ১৭] [তথ্য]
সওগাত পত্রিকার 'ফাল্গুন ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায় প্রকাশিত নাটকটির সাথে রচনার স্থান ও তারিখ উল্লেখ আছে- ' কৃষ্ণনগর, ১ পৌষ ১৩৩৩'।- নিশি ভোর হল জাগিয়া [গজল ১৮] [তথ্য]
প্রগতি পত্রিকার 'চৈত্র ১৩৩৪ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায় প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।- নহে নহে প্রিয় এ নয় আঁখি-জল [গজল ১৯] [তথ্য]
গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল কালিকলম পত্রিকার 'জ্যৈষ্ঠ ১৩৩৫' সংখ্যায়। রচনার স্থান ও রচনাকাল উল্লেখ নেই ।- এ আঁখি জল মোছ প্রিয়া [গজল ২০] [তথ্য]
কল্লোল পত্রিকার 'জ্যৈষ্ঠ ১৩৩৪ বঙ্গাব্দ' (মে ১৯২৭) সংখ্যায় গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।- রুম্ ঝুম্ রুম্ ঝুম্ কে এলে নূপুর পায় [গজল ২১] [তথ্য]
১৩৩৫ বঙ্গাব্দের কার্তিক মাসে প্রকাশিত হয়েছিল 'বুলবুল' নামক সঙ্গীত-সংকলনে প্রথম অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।- কেন আন ফুলডোর আজি বিদায় বেলা [গজল ২২][তথ্য]
১৩৩৫ বঙ্গাব্দের ১৯শে অগ্রহায়ণ, মুর্শিদাবাদের নিমতিতা'য় গানটি রচিত হয়েছিল।- কেমনে রাখি আঁখি-বারি চাপিয়া [গজল ২৩] [তথ্য]
সওগাত পত্রিকার 'ফাল্গুন ১৩৩৫ বঙ্গাব্দ ' সংখ্যায় প্রথম প্রকাশিত হয়।- মুসাফির, মোছ্ রে আঁখি -জল [গজল ২৪] [তথ্য]
১৩৩৫ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসে প্রকাশিত হয়েছিল 'বুলবুল' নামক সঙ্গীত-সংকলনের দ্বিতীয় সংস্করণ।- এ নহে বিলাস বন্ধু [গজল ২৫] [তথ্য]
১৩৩৫ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসে প্রকাশিত হয়েছিল 'বুলবুল' নামক সঙ্গীত-সংকলনের দ্বিতীয় সংস্করণ।- রঙ-মহলের রঙ-মশাল মোরা [গজল ২৬][তথ্য]
১৯২৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৫শে ডিসেম্বর মনিমোহন থিয়েটারে মণিলাল বন্দ্যোপাধ্যায়ের রচিত 'জাহাঙ্গীর' নামক একটি নাটক মঞ্চস্থ হয়। ওই নাটকে বাদীগণের গান হিসেবে নজরুলের রচিত এই নতুন গানটি পরিবেশিত হয়েছিল।
গান সংখ্যা ৬টি। এই পর্বের সকল গানই পূর্বে প্রকাশিত হয়েছিল।পর্ব ৭: কীর্তন
- আজি এ কুসুম-হার [টপ্পা-১][তথ্য]
গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল কল্লোল পত্রিকার 'আষাঢ় ১৩৩৫' সংখ্যায় প্রকাশিত হয়।- এই নীরব নিশীথ রাতে [টপ্পা-২] [তথ্য]
গানটির নিচে রচনা ও স্থানের তারিখ ছিল- 'কলিকাতা/ফাল্গুন ১৩২৭।- কোন মরমীর মরম-ব্যথা আমার বুকে বেদনা হানে [টপ্পা-৩][তথ্য]
রচনার তারিখ 'বরিশাল আশ্বিন ১৩২৭' (অক্টোবর-নভেম্বর ১৯২০)- আমার আপনার চেয়ে আপন যে জন [টপ্পা-৩][তথ্য]
ছায়ানট -এর প্রথম সংস্করণে [২২ সেপ্টেম্বর ১৯২৫, ৬ আশ্বিন ১৩৩২] গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল আপন পিয়াসী শিরোনামে। গানটির সাথে রচনার স্থান ও রচনাকাল উল্লেখ আছে- 'কলিকাতা/আষাঢ় ১৩৩১।- আজ নতুন করে পড়ল মনে মনের মতনে [টপ্পা-৫] [তথ্য]
গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য পত্রিকার শ্রাব্ণ ১৩২৭ বঙ্গাব্দ সংখ্যায়। ধারণা করা হয়, গানটি রচিত হয়েছিল আষাঢ় মাসের দিকে। এই সময় তিনি মুজফ্ফর আহমেদের সাথে কলকাতার 'বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য সমিতির'র অফিসে বাস করতেন।- আদর-গরগর বাদর দরদর [টপ্পা-৬] [তথ্য]
১৩৩২ বঙ্গাব্দের প্রকাশিত 'ছায়ানট' কাব্যগ্রন্থে 'বাদল দিনে' নামে অন্তর্ভুক্ত হয়ে প্রকাশিত হয়েছিল। গানটির নিচে রচনার স্থান ও তারিখ উল্লেখ আছে- 'কলিকাতা শ্রাবণ ১৩২৮'।
এই পর্বে পূর্বে রচিত ও প্রকাশিত ২টি গান অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। গান দুটি হলো-পর্ব ৮: বাউল-ভাটিয়ালি
- কেন প্রাণ ওঠে কাঁদিয়া [কীর্তন ১] [তথ্য]
১৩৩৬ ব্দের অগ্রহায়ণ (ডিসেম্বর ১৯২৯) মাসে প্রকাশিত 'চোখের চাতক' সঙ্গীত-সংকলনে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল- আমি কি সুখে লো গৃহে রবো [তথ্য]
১৩৩৬ বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ (ডিসেম্বর ১৯২৯) মাসে প্রকাশিত 'চোখের চাতক' সঙ্গীত-সংকলনে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
গান সংখ্যা ৭টি। এর ভিতরে ৭টি গানই পূর্বে প্রকাশিত হয়েছিল।পর্ব ৮: ধ্রুপদ
- নিরুদ্দেশের পথে যেদিন [বাউল-১] [তথ্য]
'ছায়ানট' কাব্যগ্রন্থে গানটির রচনার তারিখ উল্লেখ আছে 'কলিকাতা/চৈত্র ১৩২৭'।- ঐ ঘাসের ফুল [বাউল-২] [তথ্য]
১৩৩২ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে 'ছায়ানট' কাব্যগ্রন্থের প্রথম সংস্করণে এই গানটি যখন অন্তর্ভুক্ত হয়। এর শিরোনাম হয় 'অ-কেজোর গান'। এই গ্রন্থে রচনাটির নিচে 'দেওঘর/ পৌষ ১৩২৭' লেখা আছে।- কোন্ সুদূরের চেনা বাঁশি [বাউল-৩] [তথ্য]
ছায়ানট কাব্যগ্রন্থে গানটির রচনাকাল ও স্থানের উল্লেখ আছে -'কলিকাতা/শ্রাবণ, ১৩২৮। কিন্তু গানটি ভারতী পত্রিকার 'বৈশাখ ১৩২৮ ' সংখ্যার ৭০ পৃষ্ঠায় মুদ্রিত হয়েছিল।- আমার গহীন জলের নদী [বাউল-৪][তথ্য]
১৩৩৬ বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ (ডিসেম্বর ১৯২৯) মাসে প্রকাশিত 'চোখের চাতক' সঙ্গীত-সংকলনে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।- আমার সাম্পান যাত্রী না লয় (আমার এ না' যাত্রী না লয়) [ভাটিয়ালী-১][তথ্য]
১৩৩৬ বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ (ডিসেম্বর ১৯২৯) মাসে প্রকাশিত 'চোখের চাতক' সঙ্গীত-সংকলনে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।- পউষ এলো গো! [বাউল-৫][তথ্য]
গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল প্রবাসী পত্রিকার 'মাঘ ১৩২৯ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায়। এই সময় নজরুল ডিসেম্বর মাসে নজরুল প্রেসিডেন্সি জেলে ছিলেন।- বেলা শেষে উদাস পথিক ভাবে [বাউল-৬] [তথ্য]
গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল প্রবাসী পত্রিকার 'ফাল্গুন ১৩২৯' (ফেব্রুয়ারি ১৯২৩) সংখ্যায়। শিরোনাম: 'পথহারা' [পৃষ্ঠ: ৬৭৭] । এরপর দোলন-চাঁপার প্রথম সংস্করণ [আশ্বিন ১৩৩০ বঙ্গাব্দ (আগষ্ট ১৯২৪) গানটি 'পথহারা' শিরোনামে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
গান সংখ্যা ৬টি। এর ভিতরে ১টি গান ছিল নতুন।পর্ব ৯: হাসির গান
- আমি ছন্দ ভুল চির-সুন্দরের নাট-নৃত্যে গো [ তথ্য]
- হিন্দোলি' হিন্দোলি' ওঠে নীল [তথ্য]
১৩৩৬ বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ (ডিসেম্বর ১৯২৯) মাসে প্রকাশিত 'চোখের চাতক' সঙ্গীত-সংকলনে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।- দুলে চরাচর হিন্দোল-দোল [তথ্য]
১৩৩৬ বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ (ডিসেম্বর ১৯২৯) মাসে প্রকাশিত 'চোখের চাতক' সঙ্গীত-সংকলনে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।- গরজে গম্ভীর গগনে কম্বু [তথ্য]
নওরোজ পত্রিকার 'আষাঢ় ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ সংখ্যা'য় প্রকাশিত হয়েছিল 'ঝিলিমিল' নামক একটি একাঙ্কিকা প্রকাশিত হয়েছিল। একাঙ্কিকাটির রচনাকাল ও স্থানের উল্লেখ করা হয়েছিল- কৃষ্ণনগর, ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৩৩৪।- সাজিয়াছ যোগী বল কার লাগি [তথ্য]
১৩৩৫ বঙ্গাব্দে চৈত্র মাসে প্রকাশিত হয়েছিল 'বুলবুল' নামক সঙ্গীত-সংকলনের দ্বিতীয় সংস্করণ।- কে শিব সুন্দর [তথ্য]
১৩৩৫ বঙ্গাব্দের কার্তিক মাসে প্রকাশিত হয়েছিল 'বুলবুল' নামক সঙ্গীত-সংকলনে প্রথম অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
গান সংখ্যা ৬টি। এর ভিতরে ৫টি