বিষয় :
নজরুল
সঙ্গীত।
শিরোনাম
:
খোলো খোলো খোলো গো দুয়ার।
খোলো খোলো খোলো গো দুয়ার।
নীল ছাপিয়া এলো চাঁদের জোয়ার॥
সঙ্কেত-বাঁশরি বনে বনে বাজে
মনে মনে বাজে।
সাজিয়াছে ধরণী অভিসার-সাজে।
নাগর-দোলায় দুলে সাগর পাথার॥
জেগে উঠে কাননে ডেকে ওঠে পাখি
চোখ গেল, চোখ
গেল, চোখ গেল!
অসহ রূপের দাহে ঝলসি' গেল আঁখি,
চোখ গেল, চোখ
গেল, চোখ গেল!
ঘুমন্ত যৌবন, তনু মন, জাগো!
সুন্দরী, সুন্দর-পরশন মাগো।
চল বিরহিণী অভিসারে বঁধুয়ার॥
- রচনাকাল ও স্থান:
গানটির
রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায় না। ১৯২৯ খ্রিষ্টাব্দের ৩১ ডিসেম্বর
(১৬ই পৌষ ১৩৩৬), নাট্যকার মন্মথ রায় রচিত 'মহুয়া' নাটক মঞ্চস্থ হয়। নাটকটিতে
এই গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল। উল্লেখ্য, মন্মথ রায় নাটকটি ৪-১৯
ডিসেম্বরের মধ্যে রচনা করেছিলেন।
এই সময় নজরুলের বয়স ছিল- ৩০ বৎসর ৭ মাস।
-
মঞ্চ:
মহুয়া।
নাট্যকার:
মন্মথ রায়। তৃতীয় অঙ্ক। পালঙ্কের গান।
১৯২৯ খ্রিষ্টাব্দের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে কলকাতার
মনোমোহন থিয়েটারে'
মহুয়া' নাটকটি মঞ্চস্থ হয়েছিল। শিল্পী: ফুল্লনলিনী
- গ্রন্থ:
-
নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ
(নজরুল ইন্সটিটিউট। ফেব্রুয়ারি ২০১২)।
১৮৭৪ সংখ্যক গান।
-
নজরুল গীতিকা
- প্রথম সংস্করণ [ভাদ্র ১৩৩৭ বঙ্গাব্দ ১৩৩১ বঙ্গাব্দ। ২ সেপ্টেম্বর ১৯৩০।
খেয়াল। ৫। আড়ানা-কাওয়ালী। পৃষ্ঠা ১৩০]
- নজরুল রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ। তৃতীয় খণ্ড [বাংলা একাডেমী, ঢাকা
ফাল্গুন ১৪১৩/মার্চ ২০০৭] নজরুল গীতিকা। ১০৩। খেয়াল । আড়ানা-কাওয়ালী। পৃষ্ঠা: ২৪৫]
- মহুয়া: মন্মথ রায় নাট্যগ্রন্থাবলী চতুর্থ খণ্ড (মনমথন প্রকাশন। ২২১ সি,
বিবেকানন্দ রোড। কলিকাতা -৭০০০০৬। ১৯৫৮]। তৃতীয় অঙ্ক।
পালঙ্কের গান। পৃষ্ঠা: ২১৩-২১৪।
- মহুয়ার গান। নজরুল-রচনাবলী জন্মশতবর্ষ সংস্করণ। অষ্টম খণ্ড। বাংলা একাডেমি ঢাকা। দ্বিতীয় মুদ্রণ: ফাল্গুন ১৪২৪/ফেব্রুয়ারি ২০১৮। গান সংখ্যা
৯। পালঙ্কের গান। আড়ানা-কাওয়ালি। পৃষ্ঠা: ২৯২।
- বেতার: 'মহুয়া'।
মন্মথ রায় রচিত সঙ্গীতবহুল নাটক।
- প্রথম প্রচার। কলকাতা বেতার কেন্দ্র। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৩২
খ্রিষ্টাব্দে (শুক্রবার ১ পৌষ ১৩৩৯), সান্ধ্য
অনুষ্ঠান। ৭টা থেকে ১০টা।
- সূত্র: বেতারজগৎ। ৪র্থ বর্ষ, ৬ষ্ঠ সংখ্যা। ১৯৩২। পৃষ্ঠা: ২২৮]
- দ্বিতীয় প্রচার: কলকাতা বেতার
কেন্দ্র। শুক্রবার, ৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৪০। ২৬ মাঘ ১৩৪৬। সান্ধ্য অনুষ্ঠান। ৬.৪৫-৮.৩৯ মিনিট।
- সূত্র: বেতার জগৎ-এর [১১শ বর্ষ, ৩য়
সংখ্যা। পৃষ্ঠা: ১৫০]