বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম:
নাটুয়া ঠমকে যায় রহিয়া রহিয়া চাল 
 
	
		
নাটুয়া ঠমকে যায় রহিয়া রহিয়া চাল – কনক 
								পুতলী-র সময় রে।
								যত রূপ যত বেশ নয়নে প্রেমাবেশ (নদীয়ায়) দিন হ’ল 
								চাঁদের উদয় রে॥
								চাঁদ উঠেছে নদীয়ায় অপরূপ চাঁদ উঠেছে, চাঁদ উঠেছে।
								বিজলি জড়িত যেন চাঁদে কণিকা গো, চরণ-নখর রাঙা 
								হিঙ্গুল রাগে;
								মনোবনের পাখি পিয়াসে মরয়ে গো উহারি পরশ-রস মাগে।
								অপরূপ বঙ্কিম চূড়ার টালনে গো, ললাট শোভিত চন্দন 
								তিলকে,
								ইন্দুলেখার মাঝে তারার বিন্দু যেন – এ সাজে এ 
								মনোহরে সাজায়ে দিল কে।
								ত্রিলোক ভুলাইতে তিলক দিল কে, চন্দন তিলকে এ শচী 
								নন্দনে সাজায়ে দিল কে।
								রতন কুঁদিয়া কে যতন করিয়া গো, নিরমিল গোরা দেহখানি॥
								হবে যোগিনী তারি ধ্যানে, মনের সহিত মোর, এ পাঁচ 
								পরানী, এ পাঁচ পরানী
		
	
	- 
রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৯ খ্রিষ্টাব্দের ৫ মার্চ (রবিবার ২১ ফাল্গুন ১৩৪৫) বেতারে 'শ্রীশ্রী চৈতন্য লীলা কীর্তন' নামক নজরুলের একটি সঙ্গীতানুষ্ঠান প্রচারিত হয়। এই অনুষ্ঠানে গানটি ছিল। এই সময়
নজরুল ইসলামের বয়স ছিল  ৩৯ বৎসর ৯ মাস। 
 
 
- গ্রন্থ: নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ [নজরুল ইনস্টিটিউট ফেব্রুয়ারি ২০১২। গান 
				সংখ্যা ১৯৭৫। পৃষ্ঠা: ৫৯৪]
				
- রেকর্ড:  
		টুইন [মে ১৯৩৯ (বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৬)। এফটি ১২৮০৬। শিল্পী নারায়ণ 
			দাশগুপ্ত]
- বেতার:  শ্রীশ্রী চৈতন্য-লীলা কীর্তন। [৫ মার্চ ১৯৩৯ (রবিবার ২১ ফাল্গুন 
	১৩৪৫)] 
	- সূত্র
	- বেতার জগৎ। ১০ম বর্ষ ৫ম সংখ্যা পৃষ্ঠা: ১৭৯
- The Indian-listener  Vol 
		IV, No.5.  p. 357