শ্রীশ্রী চৈতন্য-লীলা কীর্তন
		
	
		
	
		শ্রীচৈতন্যদেবের জন্মোৎসব উপলক্ষে,
		
		১৯৩৯ খ্রিষ্টাব্দের ৫ মার্চ (রবিবার ২১ ফাল্গুন 
		১৩৪৫), সকাল ৮,৩০টা থেকে ১০.০৪মিনিটা পর্যন্ত, 
		
		কলকাতা বেতার কেন্দ্র থেকে একটি বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচারিত হয়েছিল।
		এই অনুষ্ঠানের দুটি পর্ব ছিল। প্রথম পর্বে সুরেন্দ্রলাল দাসের পরিচালনায় 
যন্ত্রীসঙ্ঘ 'আরতি বাদ্য' পরিবেশন করেছিল। দ্বিতীয় পর্বে প্রচারিত হয়েছিল- 'শ্রীশ্রীচৈতন্য-লীলা 
কীর্তন'।
অনুষ্ঠানটির পরিচালক ছিলেন মনোরঞ্জন সেন, সুরেন 
		সেন এবং রণজিৎ গুহ। সঙ্গীত পরিচালক ছিলেন নিতাই ঘটক ও 
		কালিদাস গাঙ্গুলী। যন্ত্রীতানুষঙ্গে ছিলেন- সুশীল সরকার, সন্তোষ চন্দ্র, অমৃত বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বীরেন কুণ্ডু।
		
		
		সঙ্গীত শিল্পীরা ছিলেন- লীলা দেবী, ছায়াদেবী, 
		বিজন ঘোষ, অনিমা মুখোপাধ্যায়, গীতা মিত্র, মলিনা বসু, কল্পনা হাজরা, অণিমা 
		দাস, বেলা মুখোপাধ্যায়, যূথিকা মুখোপাধ্যায়, গৌরী দত্ত, আভা মুখোপাধ্যায়, 
		রত্নামালা সেন, চামেলি দাশগুপ্তা, বাসন্তী দাশগুপ্তা, মঞ্জরী রায়, গীতা সেন 
		এবং ইলা ঘোষ।
  [সূত্র: ]
	- 
		বেতার জগৎ। ১০ম বর্ষ ৫ম সংখ্যা পৃষ্ঠা: ১৭৯
- 
	The Indian-listener  Vol 
		IV, No.5.  p. 357
এই অনুষ্ঠানে নজরুলের রচিত 
		
		মোট ৬টি গান প্রচারিত হয়েছিল। এর ভিতরে ২টি 
		গান ছিল নতুন। এই অনুষ্ঠানের গানগুলো হলো-
	
			- কাঁদবো না আর শচীদুল্লা  [তথ্য]
- ও রে দেখে যা তোরা নদীয়ায় 
	[তথ্য]
			
- নাটুয়া ঠমকে যায় রহিয়া রহিয়া চায় 
			[তথ্য] 
			[নতুন গান]
- নিঠুর কপট সন্ন্যাসী
		
			[তথ্য]
			 [নতুন গান]
- পথে কি দেখলে যেতে [তথ্য]
- বর্ণচোরা ঠাকুর এলো রসের নদীয়া
			[তথ্য]