বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম: 
নিঠুর কপট সন্ন্যাসী 
	
		
নিঠুর কপট সন্ন্যাসী – ছি ছি, লাজের 
								নাহিক লেশ।
								এক দেশ তুমি জ্বালাইয়া এলে জ্বালাইতে আর দেশ॥
								নীলাচলে এসে রাজ-রাজ হয়ে নদীয়া গিয়াছ ভুলে
								কত কুলে তুমি কালি দিয়া শেষে আসিলে সাগর-কূলে।
								(ওহে গুণের সাগর আসিলে সাগর-কূলে)
								কোন্ কূজ্বায় কু বুঝাইয়া নদীয়ার চাঁদে আনিল হরিয়া,
								কারে কাঁদাইয়া পাপক্ষয় লাগি’ মুড়ালে মাথার কেশ॥
								তোমারে দণ্ড দিল কে ওহে দণ্ডধারী, তোমার হাতে দণ্ড 
								দিল কে।
								কোন সে নদীয়া-বাসিনীর লাগি’, যৌবনে তুমি হয়েছ 
								বিবাগী,
								নব-যৌবনে সে বিষ্ণুপ্রিয়া ধরেছে যোগিনী বেশ॥
		
	
	
	- 
	রচনাকাল ও স্থান:  গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৯ খ্রিষ্টাব্দের ৫ মার্চ (রবিবার ২১ ফাল্গুন ১৩৪৫) বেতারে 'শ্রীশ্রী চৈতন্য লীলা কীর্তন' নামক নজরুলের একটি সঙ্গীতানুষ্ঠান প্রচারিত হয়। এই অনুষ্ঠানে গানটি ছিল। এই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৩৯ বৎসর ৯ মাস।
 
- গ্রন্থ: নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ [নজরুল ইনস্টিটিউট ফেব্রুয়ারি ২০১২। গান 
				সংখ্যা ১৯৭৫। পৃষ্ঠা: ৫৯৪]
				
- রেকর্ড:  
		টুইন [মে ১৯৩৯ (বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৬)। এফটি ১২৮০৬। শিল্পী নারায়ণ 
			দাশগুপ্ত]
- বেতার:  শ্রীশ্রী চৈতন্য-লীলা কীর্তন। [৫ মার্চ ১৯৩৯ (রবিবার ২১ ফাল্গুন 
	১৩৪৫)] 
	- সূত্র
	- বেতার জগৎ। ১০ম বর্ষ ৫ম সংখ্যা পৃষ্ঠা: ১৭৯
- The Indian-listener  Vol 
		IV, No.5.  p. 357