বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম: আমি ডুরি-ছেঁড়া ঘুড়ির মতন চল্ছি উ’ড়ে
তাল: কাহারবা
আমি ডুরি-ছেঁড়া ঘুড়ির মতন চল্ছি উ’ড়ে প্রাণ সই
ছুটি ঊর্ধ্বশ্বাসে ঝড়-বাতাসে পড়্ব কোথায় কেমনে কই॥
তোর থেকে লো চ’লে এসে
আমার বুকের পাঁজ্রা গেছে খ্সে
সেই ভাঙা বুকের খাপ্রা ভ’রে কুল কাঠেরি আগুন বই॥
কাঁদিয়ে তোরে ও প্রেয়সী,
তোরও চেয়ে কাঁদছি বেশি,
আমার পাকা ধানের ক্ষেতে আমি আপন হাতে দিলাম মই॥
তোর কাঁদনের গাঙের তীরে,
আমি নৌকা বেয়ে আস্ব ফিরে,
তুই ভেজে রাখিস্ দুখের তাতে মন-আখাতে প্রেমের খই॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে
সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না।
১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের ১২ই ফেব্রুয়ারি (শুক্রবার ২৯ মাঘ ১৩৩৮), এইচএমভি রেকর্ড
কোম্পানির সাথে
নজরুলের একটি চুক্তি হয়। এই
সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩২ বৎসর ৮ মাস।
- গ্রন্থ:
- বনগীতি
- প্রথম সংস্করণ [১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ অক্টোবর (রবিবার ২৭ আশ্বিন
১৩৩৯)। চাষার গান। বাউল-কার্ফা। পৃষ্ঠা: ৫৭] ।
- নজরুল রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ। পঞ্চম খণ্ড।
বাংলা একাডেমী। ঢাকা। জ্যৈষ্ঠ ১৪১৮ মে, ২০১১। বনগীতি। ৩৭ সংখ্যক গান। চাষার গান। বাউল-কার্ফা। পৃষ্ঠা ২০০]
- নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ [নজরুল ইনস্টিটিউট ফেব্রুয়ারি ২০১২। গান সংখ্যা
২২০৩। তাল: কাহারবা। পৃষ্ঠা: ৬৫৫।
- রেকর্ড:
- ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের ১২ ফেব্রুয়ারি
(শুক্রবার ২৯ মাঘ ১৩৩৮) এইচএমভির রেকর্ড কোম্পানির সাথে
নজরুলের একটি চুক্তি হয়। ওই
চুক্তিপত্রে গানটির উল্লেখ ছিল।