এই গ্রন্থটি উৎসর্গ করা হয়েছে ওস্তাদ জমিরুদ্দিন খানকে।
উৎসর্গ পত্রে উল্লেখ করা হয়েছে- 'ভারতের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত কলা-বিদ আমার গানের
ওস্তাদ জমীরুদ্দিন খান সাহাবের দস্ত মোবারকে-'। এর সাথে এই ওস্তাদের উদ্দেশ্যে
কবিতা যুক্ত করা হয়েছে। এই উৎসর্গ পত্রের স্থান রচনাকাল ও স্থানের উল্লেখ রয়েছে-
কলিকাতা/১লা আশ্বিন ১৩৩৯। খ্রিষ্টাব্দের বিচারে দাঁড়ায় ১৭ অক্টোবর ১৯৩২। [দেখুন:
উৎসর্গ]
গ্রন্থটিতে পাঁচটি গান গ্রহণ করা হয়েছিল পূর্বে প্রকাশিত
চন্দ্রবিন্দু গ্রন্থ থেকে।
কারণ,
চন্দ্রবিন্দু ১৯৩১ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে (আশ্বিন ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ) প্রকাশিত হওয়ার
পর, ১৯৩১ খ্রিষ্টাব্দে ১৪ অক্টোবর বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল। ১৯৪৫ খ্রিষ্টাব্দের ৩০
অক্টোবর গ্রন্থটির উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়। ফলে
চন্দ্রবিন্দুর
গানগুলো লোকচক্ষুর বাইরে থেকে যায়। তাই চন্দ্রবিন্দুর কিছু গান বনগীতিতে
অন্তর্ভুক্ত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়। এই সূত্রে চন্দ্রবিন্দুর পাঁচটি গান- বনগীতিতে
অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এই গানগুলো হলো-
বনগীতির সমগ্রসূচী
- আমার কালো মেয়ের পায়ের তলায় [তথ্য]
- আমার সকলি হরেছ হরি [তথ্য]
- আর লুকাবি কোথা মা কালী [তথ্য]
- আমি ডুরি-ছেঁড়া ঘুড়ির মতন [তথ্য]
- আমি ভাই ক্ষ্যাপা বাউল, আমার দেউল [তথ্য]
- আলগা কর গো খোঁপার বাঁধন [তথ্য]
- এলে কি বঁধু ফুল-ভবনে [তথ্য]
- এসো মুরলীধারী বৃন্দাবন-চারী [তথ্য]
- এসো হৃদি-রাস-মন্দিরে [তথ্য]
- ও দুখের বন্ধু রে, ছেড়ে কোথায় গেলি [তথ্য]
- ও মন চল অকূল পানে [তথ্য]
- ও মা ফিরে এলে কানাই (ফিরে এলে) [তথ্য]
- (ওহে) রাখাল রাজ! কি সাজে সাজালে [তথ্য]
- কালা এত ভালো কি হে [তথ্য]
- কুসুম সুকুমার শ্যামল তনু [তথ্য]
- কে এলে মোর চিরচেনা( কে এলে গো) [তথ্য]
- কে নিবি ফুল, কে নিবি ফুল [তথ্য]
- কেঁদে যায় দখিন হাওয়া [তথ্য]
- কেমনে কহি প্রিয় কি ব্যথা প্রাণে বাজে [তথ্য]
- কোথায় তুই খুঁজিস ভগবান [তথ্য]
- কোকিল সাধিলি কি বাদ [তথ্য]
- কোন্ বন হতে করেছ চুরি হরিণ-আঁখি [তথ্য]
- চল মন আনন্দধাম [তথ্য]
- চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায় [তথ্য]
- জবা কুসুম-সঙ্কাশ [তথ্য]
- জয় বাণী বিদ্যাদায়িণী [তথ্য]
- ঝলমল জরীণ বেণী দুলায়ে [তথ্য]
- তুমি দুখের বেশে এলে [ তথ্য]
- তুমি ফুল আমি সুতো গাঁথিব মালা [তথ্য]
- দিতে এলে ফুল হে প্রিয় [তথ্য]
- দেখে যা তোরা নদীয়া (ও রে দেখে যা তোরা নদীয়া) [তথ্য]
- দোলে নিতি নব রূপের (বহে নিতি নব) [তথ্য]
- ধ্যান ধরি কিসে হে গুরু [তথ্য]
- নদীর নাম সই অঞ্জনা [তথ্য]
- নমঃ নমঃ নমো বাঙলাদেশ মম [তথ্য]
- নিশীথ হয়ে আসে ভোর [তথ্য]
- নূপুর মধুর রুনুঝুনু বোলে [তথ্য]
- পথ-ভোলা কোন্ রাখাল ছেলে [তথ্য]
- পথে পথে কে বাজিয়ে চলে [তথ্য]
- পদ্মদীঘির ধারে ধারে ঐ [তথ্য]
- পানসে জোছ্নাতে কে চল [তথ্য]
- পাষাণের ভাঙালে ঘুম [তথ্য]
- পেয়ে আমি হারিয়েছি গো [তথ্য]
- প্রণমি তোমায় বনদেবতা [তথ্য]
- প্রিয় যাই যাই ব'লো না [তথ্য]
- ফিরে আয় ভাই গোঠে কানাই [তথ্য]
- বনে মোর ফুটেছে হেনা চামেলি [তথ্য]
- ব'লো না ব'লো না ওলো সই [তথ্য]
- ভালোবাসায় বাঁধব বাসা [তথ্য]
- ভালোবাসার ছলে আমায় [তথ্য]
- ভোলো লাজ ভোলো গ্লানি জননী [তথ্য]
- মন নিয়ে আমি লুকোচুরি [তথ্য]
- মরম কথা গেল সই [তথ্য]
- মাধব বংশীধারী বনওয়ারী [তথ্য]
- মেরো না আমারে আর নয়ন- বাণে [তথ্য]
- মোর মন ছুটে যায় দ্বাপর যুগে [তথ্য]
- মোরে সেইরূপে দেখা দাও হরি [তথ্য]
- যমুনা-কূলে মধুর মধুর মুরালি [তথ্য]
- যমুনা সিনানে চলে তন্বী মরাল [তথ্য]
- যায় ঢু'লে ঢ'লে [তথ্য]
- রাখ এ মিনতি ত্রিভুবন [তথ্য]
- রাখ রাখ রাঙা পায় হে শ্যামরায় [তথ্য]
- রুমু রুমু রুমু ঝুমু ঝুম বাজে নূপুর [তথ্য]
- রোদনে তোর বোধন বাজে [তথ্য]
- শ্যামা তুই বেদেনীর মেয়ে [তথ্য]
- সখি বাঁধো লো বাঁধো লো ঝুলনিয়া [তথ্য]
- সুন্দর বেশে মৃত্যু আমার [তথ্য]
- হৃদয় সরসী দুলালে পরশি' [তথ্য]