বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম: এসো মুরলীধারী বৃন্দাবন-চারী গোপাল গিরিধারী শ্যাম
রাগ: মান্দ,
তাল: কাহার্বা
এসো মুরলীধারী বৃন্দাবন-চারী গোপাল গিরিধারী শ্যাম।
তেমনি যমুনা বিগলিত-করুণা কুলু কুলু কুলু স্বরে ডাকে অবিরাম॥
কোথায় গোকুল-বিহারী শ্রীকৃষ্ণ
চাহিয়া পথ পানে ধরণী সতৃষ্ণ,
ডাকে মা যশোদায় নীলমণি আয় আয় ডেকে যায় নন্দ শ্রীদাম॥
ডাকে প্রেম-সাধিকা আজো শত রাধিকা গোপ-কোঙারি,
এসো নওল-কিশোর কুল-লাজ-মান-চোর ব্রজ-বিহারী।
পরি’ সেই পীতধড়া, সেই বাঁকা শিখী ছূড়া বাজায়ে বেণু
আরবার এসো গোঠে, খেল সেই ছায়া-বটে চরাও ধেনু
কদম তমাল-ছায়ে এসো নূপুর পায়ে ললিত বঙ্কিম ঠাম॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে
সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের
এপ্রিল (চৈত্র ১৩৩৮- বৈশাখ ১৩৩৯) মাসে এইচএমভি রেকর্ড
কোম্পানি থেকে এই গানটির প্রথম রেকর্ডে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।
এই
সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩২
বৎসর ১১ মাস।
- গ্রন্থ:
- বনগীতি।
- প্রথম সংস্করণ [১৩ অক্টোবর ১৩৩২ (রবিবার ২৭ আশ্বিন ১৩৩৯)]। মান্দ-কাহারবা। পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৭]
- নজরুল রচনাবলী। জন্মশতবর্ষ সংস্করণ পঞ্চম খণ্ড। বাংলা একাডেমী। ঢাকা। জ্যৈষ্ঠ ১৪১৮ মে, ২০১১
। বনগীতি। গান সংখ্যা ৫৭। মান্দ-কাহারবা। পৃষ্ঠা ২১২]
- নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ [নজরুল ইনস্টিটিউট ফেব্রুয়ারি ২০১২। গান সংখ্যা ১১১৯। রাগ: মান্দ,
তাল: কাহার্বা। পৃষ্ঠা: ৩৪২]
- রেকর্ড:
এইচএমভি। এপ্রিল ১৯৩২ (চৈত্র ১৩৩৮-বৈশাখ ১৩৩৯)। এন
৪১৮৪। শিল্পী: মিস্ বীণাপাণি।
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার: ইদ্রিস আলী। [নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি
চুয়াল্লিশততম খণ্ড। স্বরলিপি নজরুল ইন্সটিটিউট কর্তৃক
প্রকাশিত। আষাঢ় ১৪২৪/জুন ২০১৮] পৃষ্ঠা: ৯৫-৯৮। [নমুনা]
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: ধর্মসঙ্গীত [সনাতন হিন্দু ধর্ম। বৈষ্ণব]
- সুরাঙ্গ: ভজন
- রাগ:
মাণ্ড/মান্দ
- তাল:
কাহারবা
- গ্রহস্বর: ধর্স