বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম: রোদনে তোর বোধন বাজে আয় মা শ্যামা জগন্ময়ী
রাগ: ভৈরবী তাল-একতাল
রোদনে তোর বোধন বাজে আয় মা শ্যামা জগন্ময়ী।
আমরা যে তোর মানব-ছেলে আমরা ত মা দানব নই॥
তোর মাথায় গেছে রক্ত চড়ে
তাই পা রেখেছিস শিবের 'পরে,
স্বামীকে তুই চিনতে নারিস্ চিনবি ছেলেয় কেম্নে কই॥
তোর বাবা যেমন অটল পাষাণ
তেমনি অটল তোরও কি প্রাণ!
তুই সব খেয়েছিস সকল-খাগী
এবার শুধু ভিক্ষা মাগি
তোর আপন ছেলের মাথা খা তুই মোরাও দুঃখ-মুক্ত হই॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে
সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ অক্টোবর (রবিবার
২৭ আশ্বিন ১৩৩৯) প্রকাশিত 'বনগীতি' গ্রন্থে গানটি প্রথম অন্তর্ভুক্ত হয়ে
প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৩ বৎসর ৪ মাস।
-
গ্রন্থ:
- বনগীতি
- প্রথম সংস্করণ [১৩ অক্টোবর ১৩৩২ (রবিবার ২৭ আশ্বিন ১৩৩৯)। ভৈরবী-একতালা। পৃষ্ঠা: ৭৩]
- নজরুল-রচনাবলী। জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, পঞ্চম খণ্ড। বাংলা একাডেমী। ঢাকা। জ্যৈষ্ঠ ১৪১৮/মে ২০১১। বনগীতি। ৫০ সংখ্যক গান। ভৈরবী-একতাল। পৃষ্ঠা ২০৮]
- নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ [নজরুল ইনস্টিটিউট ফেব্রুয়ারি ২০১২। গান সংখ্যা
৩০২৩। রাগ: ভৈরবী তাল-একতাল। পৃষ্ঠা: ৯২২]