বিষয়: নজরুল সঙ্গীত
শিরোনাম: হে গোবিন্দ, ও অরবিন্দ চরণে শরণ দাও হে
রাগ: বেহাগ, তাল: একতাল
হে গোবিন্দ, ও অরবিন্দ চরণে শরণ দাও হে।
বিফল জনম কাটিল কাঁদিয়া, শান্তি নাহি কোথাও হে॥
জীবন-প্রভাত কাটিল খেলায়,
দুপুর ফুরাল মোহের মেলায়।
ডাকিব যে নাথ সন্ধ্যা-বেলায় ডাকিতে পারিনি তাও হে॥
এসেছি দুঃখ-জীর্ণ পথিক মৃত্যু-গহন রাতে।
কিছু নাহি প্রভু সম্বল, শুধু জল আছে আঁখি-পাতে॥
সন্তান তব বিপথগামী,
ফিরিয়া এসেছে হে জীবন-স্বামী।
পাপী তাপী তবু সন্তান আমি ধূলা মুছে-কোলে নাও হে॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে জানা
যায় না। ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের জুন (জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় ১৩৩৯ বঙ্গাব্দ) মাসে টুইন রেকর্ড
কোম্পানি থেকে গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়। এই
সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৩ বৎসর ১ মাস।
-
রেকর্ড: টুইন। জুন ১৯৩২ (জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় ১৩৩৯)। এফটি ২০৩০। শিল্পী:
জীবনানন্দ গোস্বামী
- গ্রন্থ:
- বনগীতি।
- প্রথম সংস্করণ [১৩ অক্টোবর ১৩৩২ (রবিবার ২৭ আশ্বিন ১৩৩৯)]। বেহাগ-একতাল। বেহাগ-একতাল।
পৃষ্ঠা: ৮৯।
- নজরুল রচনাবলী। জন্মশতবর্ষ সংস্করণ পঞ্চম খণ্ড। বাংলা একাডেমী। ঢাকা। জ্যৈষ্ঠ ১৪১৮ মে, ২০১১
। বনগীতি। ৫৯। বেহাগ-একতাল। পৃষ্ঠা: ২১৩।
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার:
আহসান মুর্শেদ
[নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি, বিয়াল্লিশতম খণ্ড, আষাঢ় ১৪২৫] গান সংখ্যা ২৫। পৃষ্ঠা:
৯৬-৯৯
[নমুনা]
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: ধর্মসঙ্গীত [সনাতন হিন্দু ধর্ম, বৈষ্ণব]
- সুরাঙ্গ: ভজন