বিষয়: নজরুলসঙ্গীত।
শিরোনাম: সখি আমি-ই না হয় মান করেছিনু
সখি আমি-ই না হয় মান করেছিনু তোরা তো সকলে ছিলি।
ফিরে গেল হরি, তোরা পায়ে ধরি, কেন নাহি ফিরাইলি॥
তা’রে ফিরায় যে পায়ে ধরি’, (তার) পায়ে পায়ে ফেরেন হরি
পরিহরি মান, অভিমান (তা’রে) কেন নাহি ফিরাইলি।
তোরা তো হরির স্বভাব জানিস।
তা’র স্ব-ভাবের চেয়ে পরভাব বেশি তোরা তো হরির স্বভাব জানিস্।
তা’র স্বভাব জেনেও রহিলি স্ব-ভাবে ডাকিলি না পরবোধে।
তা’রে প্রবোধ কেন দিলি নে সই, তোরা তো চিনিস্ হরিরে
প্রবোধ কেন দিলি নে সই।
(কেন) ডাকিলি না পরবোধে।
(হরি) প্রহরী হইয়া রহিত রাধার ঈষৎ অনুরোধে
(তা’রে) অনুরোধ কেন করলি নে সই
তোরা যে আমার অন্তরাধা অনুরোধ কেন করলি নে সই।
তোরা যে রাধার অনুবর্তিনী
অনুরোধ কেন করলি সে সই (কেন) ডাকিলি না পরবোধে।
- রচনাকাল ও স্থান:
গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৫২
খ্রিষ্টাব্দের প্রথম থেকে নজরুল পুরোপুরি নির্বাক ও স্থবির হয়ে গিয়েছিলেন।
এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৫২ বৎসর।
- গ্রন্থ:
- নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ [নজরুল ইনস্টিটিউট ফেব্রুয়ারি ২০১২। গান সংখ্যা ২৫৭৪। পৃষ্ঠা:
৭৯০]
- রেকর্ড: এইচএমভি [সেপ্টেম্বর ১৯৪৮ (ভাদ্র-আশ্বিন ১৩৫৫)। এন ২৭৯০৭। শিল্পী: তুষারকণা
পাল। সুর: নিতাই ঘটক]
-
স্বরলিপিকার ও স্বরলিপি:
- নিতাই ঘটক। সঙ্গীতাঞ্জলি, প্রথম খণ্ড (জেনারেল প্রিন্টার্স য়্যান্ড
পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, ১৩৭৫। পৃষ্ঠা: ৬৯-৭৩]
[নমুনা]
- পর্যায়:
-
বিষয়াঙ্গ: ভক্তি (হিন্দুধর্ম, বৈষ্ণব)
- সুরাঙ্গ:
কীর্তনাঙ্গ