বিষয়:
নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম
:
যাবি কে মদিনায় আয় ত্বরা করি'
তাল:
কাহার্বা
যাবি কে মদিনায় আয় ত্বরা করি'।
তোর খেয়া ঘাটে এলো পুণ্য তরী॥
আবুবকর, উমর খাত্তাব, ওসমান্, আলী হায়দার
দাঁড়ি এ সোনার তরণীর, পাপী সব নাই নাই আর ডর।
এ তরীর কাণ্ডারি আহ্মদ পাকা সব মাঝি ও মাল্লা,
মাঝিদের মুখে সারিগান শোন্ ঐ 'লা শরীক আল্লাহ্'।
পাপ-দরিয়ার তুফানে আর নাহি ডরি॥
ঈমানের পারানি পড়ি আছে যার আয় এ সোনার নায়
-
ধরিয়া দ্বীনের রশি কলেমার জাহাজ-ঘাটায়।
ফেরদৌস্ হতে ডাকে হুরী-পরী॥
- রচনাকাল: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু
জানা যায় না। ১৯৩১ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর (আশ্বিন ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ) মাসে প্রকাশিত
'চন্দ্রবিন্দু' সঙ্গীত-সংকলনে গানটি প্রথম অন্তর্ভুক্ত হয়ে প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৩২ বৎসর ৪ মাস।
- গ্রন্থ:
-
চন্দ্রবিন্দু
- প্রথম সংস্করণ [সেপ্টেম্বর ১৯৩১, আশ্বিন ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ।]
- নজরুল রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, চতুর্থ খণ্ড [জ্যৈষ্ঠ ১৪১৮, মে ২০১১।
চন্দ্রবিন্দু। ৪২। পিলু-কাহারবা। পৃষ্ঠা: ১৮৩-১৮৪]
-
জুলফিকার
- প্রথম সংস্করণ। ১৫ অক্টোবর ১৯৩২ (শনিবার ২৯ আশ্বিন ১৩৩৯) পিলু-কার্ফা]।
- নজরুল রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ। চতুর্থ খণ্ড। বাংলা
একাডেমী, ঢাকা। জ্যৈষ্ঠ ১৪১৪, মে ২০০৭, জুলফিকার।
১৩ সংখ্যক গান। পিলু-কার্ফা। পৃষ্ঠা: ২৯৮-২৯৯]
- নজরুল-সঙ্গীত
সংগ্রহ,
[নজরুল ইনস্টিটিউট, মাঘ ১৪১৮। ফেব্রুয়ারি ২০১২। ৫৬৩ সংখ্যক গান। তাল:
কাহারবা। পৃষ্ঠা: ১৭২।
- রেকর্ড:
-
এইচএমভি [জুন ১৯৩৩ (জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় ১৩৪০)
এন ৭১১৮।
শিল্পী: মহ. কাশেম ]