বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম: জ্যোতির্ময়ী মা এসেছে আঁধার আঙিনায়
তাল: দ্রুত-দাদ্রা
জ্যোতির্ময়ী মা এসেছে আঁধার আঙিনায়।
ভুবনবাসী ছেলেমেয়ে আয় রে ছুটে আয়॥
আনন্দ আজ লুট হতেছে কে কুড়াবি আয়,
আনন্দিনী দশভুজা দশ হাতে ছড়ায়,
মা অভয় দিতে এলো ভয়ের অসুর’ দ’লে পায়॥
বুকের মাঝে টইটম্বুর ভরা নদীর জল,
ওরে দুলছে টলমল, ওরে করছে ঝলমল।
ঝিলের জলে ফুটল কত রঙের শতদল
ছুঁতে মায়ের পদতল।
দেব সেনারা বাইচ্ খেলে রে আকাশ গাঙের স্রোতে,
সেই আনন্দে যোগ দিবি কে? আয় রে বাহির পথে,
আর দেব না যেতে মাকে রাখব ধ’রে পায়
মাতৃহারা মা পেলে কি ছাড়তে কভু চায়॥
-
রচনাকাল ও স্থান:
গানটির
রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের অক্টোবর (আশ্বিন-কার্তিক ১৩৪৪) মাসে, টুইন রেকর্ড কোম্পানি গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশ করে। সময় নজরুলের বয়স ছিল
৩৮ বৎসর ৪ মাস।
- রেকর্ড: টুইন।
অক্টোবর ১৯৩৭ (আশ্বিন-কার্তিক ১৩৪৪)।এফটি
১২১২৮। শিল্পী: নিতাই ঘটক ও কুমারী রেবা সোম।
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার:
সালাউদ্দিন আহ্মেদ
[নজরুল
সঙ্গীত স্বরলিপি, পঁচিশতম খণ্ড, নজরুল ইন্সটিটিউট, ঢাকা। ভাদ্র, ১৪১২/আগস্ট
২০০৫ খ্রিষ্টাব্দ] ১৩ সংখ্যক গান।
[নমুনা]
-
সুরকার: গিরীন চক্রবর্তী
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: ভক্তি (হিন্দুধর্ম, শাক্ত)
- সুরাঙ্গ: স্বকীয় বৈশিষ্ট্যের গান
- তাল:
দ্রুত
দাদরা
- গ্রহস্বর: ধা