বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
যে
কাঁদনে হিয়া কাঁদিছে সে কাঁদনে সেও কাঁদিল।
পাঠ ও পাঠভেদ:
যে কাঁদনে হিয়া কাঁদিছে সে কাঁদনে সেও কাঁদিল।
যে বাঁধনে মোরে বাঁধিছে সে বাঁধনে তারে বাঁধিল॥
পথে পথে তারে খুঁজিনু, মনে মনে তারে পূজিনু,
সে পূজার মাঝে লুকায়ে আমারেও সে যে সাধিল॥
এসেছিল মন হরিতে মহাপারাবার পারায়ে।
ফিরিল না আর তরীতে, আপনারে গেল হারায়ে।
তারি আপনারই মাধুরী আপনারে করে চাতুরী,
ধরিবে
কি ধারা দিবে সে কী ভাবিয়া ফাঁদ ফাঁদিল॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপি Ms.111 ১০৫ সংখ্যক পৃষ্ঠায় এই গানটি পাওয়া যায়। [পাণ্ডুলিপি]
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: ১৩২৪-২৫ বঙ্গাব্দের মধ্যকার সময়ে এই গানটি রচিত হয়। এএর ভিত্তিতে ধারণা করা যায়ে গানটি রবীন্দ্রনাথের ৫৬ বৎসর বয়সের রচনা। [সূত্র : গীতবিতান কালানুক্রমিক সূচী। প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়]
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ
গীতপঞ্চাশিকা [১৩২৫ বঙ্গাব্দ]।
অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, ১৩৮০ বঙ্গাব্দ), পর্যায়: বিচিত্র-১১১। পৃষ্ঠা: । [নমুনা: ]
দ্বিতীয় খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ), পর্যায়: বিচিত্র -১১১। পৃষ্ঠা: ৩১৬। [নমুনা: ]
প্রবাহিনী (বিশ্বভারতী ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)। বিবিধ ১২। পৃষ্ঠা: ১০৫-১০৬। [নমুনা: প্রথমাংশ, শেষাংশ]
সংগীত চিন্তা, পৃষ্ঠা-৬৮।
স্বরবিতান ষোড়শ (১৬, গীতপঞ্চাশিকা, আশ্বিন ১৪১৬) খণ্ডের ২৯ সংখ্যক গান, পৃষ্ঠা ১০০-১০৩।
রেকর্ডসূত্র: নাই।
প্রকাশের কালানুক্রম:
স্বরলিপিকার: দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান ষোড়শ (১৬, গীতপঞ্চাশিকা আশ্বিন ১৪১৩) খণ্ডে এই গানটির দুই ছন্দের দুটি স্বরলিপি গৃহীত হয়েছে। এর একটি ৯ মাত্রায় ৬।৩ ছন্দোবিভাজনে নিবদ্ধ। অপরটি ১২ মাত্রার ৩।৩।৩।৩ ছন্দোবিভাজনে নিবদ্ধ।
স্বরবিতান ষোড়শ (১৬, গীতপঞ্চাশিকা আশ্বিন ১৪১৩) খণ্ডের সুরভেদ অংশে উল্লেখ করা হয়েছে, "গীতপঞ্চাশিকা (আশ্বিন ১৩২৫)। দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর -কৃত স্বরলিপি : ৬।৩ মাত্রা-ছন্দে স্বরলিপি অমুদ্রিত।"
রাগ : মিশ্র পূরবী। তাল: একতাল/নবতাল। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা ৭৬।
রাগ : পূরবী। তাল: ৬।৩ (নবতাল) ছন্দাতরে একতাল। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা ১৩১।
বিষয়াঙ্গ:
সুরাঙ্গ:
গ্রহস্বর: সা [উভয় স্বরলিপি]
লয়: