তরীতে পা দিই নি আমি, পারের পানে যাই নি গো।
ঘাটেই বসে কাটাই বেলা, আর কিছু তো চাই নি গো॥
তোরা যাবি রাজার পুরে অনেক দূরে,
তোদের রথের চাকার সুরে
আমার সাড়া পাই নি গো॥
আমার এ যে গভীর জলে খেয়া বাওয়া,
হয়তো কখন্ নিসুত রাতে উঠবে হাওয়া।
আসবে মাঝি ও পার হতে উজান স্রোতে,
সেই আশাতেই চেয়ে আছি— তরী আমার বাই নি গো॥
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
দ্বিতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণ (বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ)। ১৩২৯ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত 'নবগীতিকা প্রথম ভাগ থেকে গৃহীত হয়েছিল। পৃষ্ঠা: ৫৬৩। [নমুনা: ৫৬৩]
প্রবাহিনী (বিশ্বভারতী ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)। প্রত্যাশা ৩১। পৃষ্ঠা: ৪৮। [নমুনা]
স্বরবিতান ষোড়শ (১৬, গীতপঞ্চাশিকা) খণ্ডের ৪১ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ১৪২-১৪৪।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার:
সুর ও তাল:
স্বরবিতান ষোড়শ (১৬, গীতপঞ্চাশিকা) খণ্ডে (আশ্বিন ১৪১৬) গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৩।৩। মাত্রা ছন্দে দাদরা তালে নিবদ্ধ।
গ্রহস্বর: না
লয়: মধ্য।