সে কোন্ বনের হরিণ ছিল আমার মনে।
কে তারে বাঁধল অকারণে॥
গতিরাগের সে ছিল গান, আলোছায়ার সে ছিল প্রাণ,
আকাশকে সে চমকে দিত বনে॥
মেঘলা দিনের আকুলতা বাজিয়ে যেত পায়ে
তমাল ছায়ে-ছায়ে।
ফাল্গুনে সে পিয়ালতলায় কে জানিত কোথায় পলায়
দখিন-হাওয়ার চঞ্চলতার সনে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায়নি।
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: "১৩২৪ সালে দিনেন্দ্রনাথের একটি পোষা হরিণ হঠাৎ শান্তিনিকেতন থেকে পালিয়ে যায়, পরে দূরবর্তী এক গ্রামে সাঁওতালরা তাকে মেরে ফেলে। এই সংবাদে দিনেন্দ্রনাথের পত্নী শ্রীযুক্তা কমলাদেবী অত্যন্ত কাতর হয়ে পড়েন। এই সময়ে তাঁকে স্বান্তনা দেবার জন্য 'সে কোন বনের হরিণ ছিল আমার মনে' গানটি রচনা করেন। [সূত্র: রবীন্দ্রসংগীত, শান্তিদেব ঘোষ, বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৪১৫, পৃষ্ঠা ২০০]।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২), পর্যায়: বিচিত্র ৫৭, পৃষ্ঠা: । [নমুনা]
গীতপঞ্চাশিকা (বঙ্গাব্দ)। স্বরলিপিসহ মুদ্রিত। স্বরলিপিকার অনুল্লিখিত।
প্রবাহিনী (বিশ্বভারতী ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)। বিবিধ ১৬। পৃষ্ঠা: ১০৮। [নমুনা]
স্বরবিতান ষোড়শ (১৬, গীতপঞ্চাশিকা, বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৪১৩) খণ্ডের ১৮ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ৬৭-৬৯।
পত্রিকা:
প্রবাসী (বৈশাখ ১৩২৪ বঙ্গাব্দ)। স্বরলিপিসহ মুদ্রিত। স্বরলিপিকার অনুল্লিখিত।
প্রবাসী (বৈশাখ ১৩২৫ বঙ্গাব্দ)। স্বরলিপিসহ মুদ্রিত। স্বরলিপিকার অনুল্লিখিত।
রেকর্ডসূত্র:
প্রকাশের
কালানুক্রম:
গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
স্বরলিপি: [স্বরলিপি]
স্বরলিপিকার:
সুর ও তাল:
স্বরবিতান ষোড়শ (১৬, গীতপঞ্চাশিকা, আশ্বিন ১৪১৩) গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৩।৩ মাত্রা ছন্দে 'দাদরা' তালে নিবদ্ধ।
রাগ : পঞ্চম। তাল : দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা: ৮২।
রাগ: সোহিনী। তাল: দাদরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: ১৪২।
বিষয়াঙ্গ:
সুরাঙ্গ:
গ্রহস্বর: র্সা।
লয়: