বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
যাও রে অনন্ত ধামে মোহ মায়া পাশরি
পাঠ ও পাঠভেদ:
যাও রে অনন্ত ধামে মোহ মায়া পাশরি—
দুঃখ আঁধার যেথা কিছুই নাহি।
জরা নাহি, মরণ নাহি, শোক নাহি যে লোকে—
কেবলই আনন্দস্রোত চলিছে প্রবাহি।
যাও রে অনন্ত ধামে, অমৃতনিকেতনে—
অমরগণ লইবে তোমা উদার-প্রাণে।
দেব-ঋষি রাজ-ঋষি ব্রহ্ম-ঋষি যে লোকে
ধ্যানভরে গান করে একতানে—
যাও রে অনন্ত ধামে জ্যোতির্ময় আলয়ে
শুভ্র সেই চিরবিমল পুণ্য কিরণে—
যায় যেথা দানব্রত, সত্যব্রত, পুণ্যবান,
যাও বৎস, যাও সেই দেবসদনে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায়নি।
পাঠভেদ:
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ [বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৮, কাব্য-গ্রন্থাবলী (১৩০৩ বঙ্গাব্দ)-এর ব্রহ্মসঙ্গীত অংশ থেকে গৃহীত হয়েছিল। পৃষ্ঠা: ১৭৫] [নমুনা]
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী: কালমৃগয়ায় এটি অন্ধ ঋষির গান হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
ভাঙা গান: এটি একটি ভাঙা গান। ইন্দিরাদেবী তাঁর রবীন্দ্রসংগীতের ত্রিবেণীসংগমে গ্রন্থে মূলগানটির উৎস হিসেবে 'গুজরাটী' উল্লেখ করেছেন। এর সাথে রাগ ও তালের উল্লেখ রয়েছে 'প্রভাতী। ঝাঁপতাল'।
স্বরলিপিকার:
ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী। [স্বরবিতান ২৯, কালমৃগয়া (বিশ্বভারতী পৌষ ১৪১২)]
সুর ও তাল:
প্রভাতী-ঝাঁপতাল। [স্বরবিতান ২৯, কালমৃগয়া (বিশ্বভারতী পৌষ ১৪১২)]
গ্রহস্বর: সগা।