বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম:
যাও রে অনন্ত ধামে মোহ মায়া পাশরি
পাঠ ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী,
কার্তিক ১৪১২)-এর
পাঠ: কালমৃগয়া।
অন্ধ ঋষির গান।
যাও রে অনন্ত
ধামে মোহ মায়া পাশরি—
দুঃখ আঁধার যেথা কিছুই নাহি।
জরা নাহি, মরণ নাহি, শোক নাহি যে লোকে—
কেবলই আনন্দস্রোত চলিছে প্রবাহি।
যাও রে অনন্ত ধামে, অমৃতনিকেতনে—
অমরগণ লইবে তোমা উদার-প্রাণে।
দেব-ঋষি রাজ-ঋষি ব্রহ্ম-ঋষি যে লোকে
ধ্যানভরে গান করে একতানে—
যাও রে অনন্ত ধামে জ্যোতির্ময় আলয়ে
শুভ্র সেই চিরবিমল পুণ্য কিরণে—
যায় যেথা দানব্রত, সত্যব্রত, পুণ্যবান,
যাও বৎস, যাও সেই দেবসদনে॥
-
পাণ্ডুলিপির
পাঠ:
পাওয়া যায়নি।
-
পাঠভেদ:
-
তথ্যানুসন্ধান
-
ক. রচনাকাল ও স্থান:
- খ.
প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
- গ্রন্থ
-
কাব্যগ্রন্থাবলী[আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩। ব্রহ্মসঙ্গীত।
প্রভাতী-ঝাঁপতাল। পৃষ্ঠা: ৪৬৬] [নমুনা]
-
গীতবিতান
-
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ
[বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৮,
কাব্য-গ্রন্থাবলী
(১৩০৩ বঙ্গাব্দ)-এর ব্রহ্মসঙ্গীত অংশ থেকে গৃহীত হয়েছিল।
পৃষ্ঠা: ১৭৫] [নমুনা]
- অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৮০)। কালমৃগয়া।
ষষ্ঠ দৃশ্য। কুটীর। পুত্রের প্রতি
অন্ধ ঋষির গান।
-
গানের বহি ও বাল্মীকি প্রতিভা
(বৈশাখ ১৩০০ বঙ্গাব্দ)। গান সংখ্যা: ৪২০।
প্রভাতী-ঝাঁপতাল।
পৃষ্ঠা: ৪০৩-৪০৪
[নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
-
রবিচ্ছায়া (সাধারণ ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র, ১২৯২)। ব্রহ্মসঙ্গীত ৩৩।
প্রভাতী-ঝাঁপতাল। পৃষ্ঠা: ১২৭
[নমুনা
]
-
স্বরবিতান ২৯,
কালমৃগয়া (বিশ্বভারতী
পৌষ ১৪১২)। বাণী অংশ: পৃষ্ঠা ২৫। স্বরলিপি অংশ: পৃষ্ঠা
৭৪-৭৭।
প্রভাতী-ঝাঁপতাল। [নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ
]
-
রবীন্দ্রগ্রন্থাবলী
(হিতবাদী ১৩১১)। ব্রহ্মসঙ্গীত। গান সংখ্যা ৪২০। প্রভাতী-ঝাঁপতাল। পৃষ্ঠা: ১০৫১-৫২।
[তথ্য]
[নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
-
গ. সঙ্গীত বিষয়ক
তথ্যাবলী:
কালমৃগয়ায় এটি
অন্ধ ঋষির গান
হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-
এটি একটি ভাঙা গান। ইন্দিরাদেবী তাঁর রবীন্দ্রসংগীতের
ত্রিবেণীসংগমে গ্রন্থে মূলগানটির উৎস হিসেবে 'গুজরাটী' উল্লেখ করেছেন।
এর সাথে রাগ ও তালের উল্লেখ রয়েছে 'প্রভাতী। ঝাঁপতাল'।
-
স্বরলিপিকার:
-
সুর ও তাল:
-
প্রভাতী-ঝাঁপতাল।
[স্বরবিতান ২৯,
কালমৃগয়া (বিশ্বভারতী
পৌষ ১৪১২)]
-
গ্রহস্বর: সগা।