বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
তুই রে বসন্তসমীরণ।
পাঠ ও পাঠভেদ:
তুই রে বসন্তসমীরণ।
তোর নহে সুখের জীবন॥
কিবা দিবা কিবা রাতি পরিমলমদে মাতি
কাননে করিস বিচরণ।
নদীরে জাগায়ে দিস লতারে রাগায়ে দিস
চুপিচুপি করিয়া চুম্বন
তোর নহে সুখের জীবন॥
শোন্ বলি বসন্তের বায়,
হৃদয়ের লতাকুঞ্জে আয়।
নিভৃত নিকুঞ্জ ছায় হেলিয়া ফুলের গায়
শুনিয়া পাখির মৃদু গান
লতার-হৃদয়ে-হারা সুখে-অচেতন-পারা
ঘুমায়ে কাটায়ে দিবি প্রাণ।
তাই বলি বসন্তের বায়,
হৃদয়ের লতাকুঞ্জে আয়॥
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান:
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
কাব্যগ্রন্থাবলী [আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩। 'কৈশোরক' অংশ। শিরোনাম 'বসন্ত সমীর'। পৃষ্ঠা: ১২-১৩] [নমুনা প্রথমাংশ শেষাংশ]
গীতবিতানের নাট্যগীতি পর্যায়ের ১৯ সংখ্যক এবং প্রেম ও প্রকৃতি পর্যায়ের ১০৫ সংখ্যক গান।
রবিচ্ছায়া [সাধারণ ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র, ১২৯২। বিবিধ ৩৭। কাফি-ঝাঁপতাল। পৃষ্ঠা: ৩৩-৩৪। [নমুনা: প্রথমাংশ, শেষাংশ]
স্বরবিতান বিংশ (২০) খণ্ডের ১১ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৪২-৪৫।
রাগ: কাফি। তাল: ঝাঁপতাল [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৯৬।]