বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা: ৪১
শিরোনাম: তারে দেহো গো আনি।

পাঠ ও পাঠভেদ:

• গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২)-এর পাঠ: প্রেম ও প্রকৃতি পর্যায়ের ২৯ সংখ্যক গান।

            তারে দেহো গো আনি।

        ওই রে ফুরায় বুঝি অস্তিম যামিনী॥

একটি শুনিব কথা,     একটি শুনাব ব্যথা-

            শেষবার দেখে নেব সেই মধুরখানি॥

            ওই কোলে জীবনের শেষ সাধ মিটিবে,

            ওই কোলে জীবনের শেষ স্বপ্ন ছুটিবে।

জনমে পূরে নি যাহা     আজ কি পূরিবে তাহা।

            জীবনের সব সাধ ফুরাবে এখনি?।

• পাণ্ডুলিপির পাঠ: 'মালতী পুঁথি'র পাণ্ডুলিপিতে (পাণ্ডুলিপি 231) গানটি পাওয়া যায়। [নমুনা]

• পাঠভেদ:

• তথ্যানুসন্ধান

  • ক. রচনাকাল ও স্থান: এই গানটির রচনাকাল সম্পর্কে কিছু সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায় নাই। গানটি ভারতী পত্রিকার 'চৈত্র ১২৮৬' সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল। ভারতী পত্রিকায় প্রকাশের সময় (চৈত্র ১২৮৬) রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল - ১৮ বৎসর ১০-১১ মাস।

  • খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
    • গ্রন্থ:
      • গান (ইন্ডিয়ান প্রেস, ১৩১৬)
      • গীতবিতান
        • অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দ)। প্রেম ও প্রকৃতি পর্যায়ের ২৯ সংখ্যক গান।
      • রবিচ্ছায়া [সাধারণ ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র, ১২৯২। বিবিধ ৪৯। বেহাগ-আড়াঠেকা। পৃষ্ঠা: ৪৪-৪৫। [নমুনা: প্রথমাংশ, শেষাংশ]
      • স্বরবিতান পঞ্চত্রিংশ (৩৫) খণ্ডের ১৮ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৪৯-৫০।
    • পত্রিকা:
      • ভারতী (চৈত্র ১২৮৬)। গাথা। পৃষ্ঠা: ৫৫৫।
         
  • গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:

    • স্বরলিপিকার: ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী

    • সুর ও তাল:

      • রাগ: বেহাগ-আড়াঠেকা।  [স্বরবিতান পঞ্চত্রিংশ খণ্ড]

      • রাগ: বেহাগ। তাল: আড়াঠেকা।  [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৫৪]।

      • রাগ: বেহাগ। তাল: আড়াঠেকা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৯৫]

    • গ্রহস্বর: সা